কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী ফ্লাইটের ইঞ্জিনে ত্রুটির ঘটনা
মনুষ্যসৃষ্ট 'নাশকতা' উল্লেখ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে বেসামরিক
বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর রোববার বিকালে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে মামলা করার ইঙ্গিত দেন বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, এ ঘটনায় প্রধান প্রকৌশলীসহ বিভাগের সবাই জড়িত। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা আগে ওই বিমানের দায়িত্বে ছিল আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। তাদের দায়িত্বে অবহেলা ও এ সমস্যা সৃষ্টির পেছনে সংশ্লিষ্টতা ছিল।
মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ এবং তিনটি তদন্তের ভিত্তিতে যে সুপারিশটা যুক্তিযুক্ত, তা হচ্ছে যে, মনুষ্যসৃষ্ট বিষয়টি নাশকতমূলক কি না তা আইনের আওতায় এনে তদন্ত করতে হবে এবং এর ভিত্তিতে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করে তার জন্য যে শাস্তির বিধান থাকে সেই শাস্তি প্রদান করতে হবে।
মেনন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ক্ষতি হয়নি, কিন্তু এর চেয়ে বড় রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন আর আসতে পারে না। তিনি শুধু সরকার প্রধানই নন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা। তার জীবননাশের জন্য বহুবার চেষ্টা হয়েছে।
তিনি বলেন, 'আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করতে তিনটি কমিটি গঠন করেছিলাম'। একটি বিষয় তিনটি তদন্ত রিপোর্টেই এসেছে- সমস্ত ঘটনাটি, নাট ঢিলা হওয়ার ব্যাপারটি মনুষ্যসৃষ্ট। এটা কি ইন্টেনশনাল নাকি আনইন্টেনশনাল, তা তদন্ত কমিটিগুলোর পক্ষে নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি।
'নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে এটা কোনো নাশকতামূলক কাজ কি না- অথবা আনপ্রফেশনাল কাজ কি না, তা নির্ধারণ করতে হবে'। এক্ষেত্রে সামান্যতম নাশকতার প্রমাণ পাওয়া গেলে … ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ২৭ নভেম্বর হাঙ্গেরি যাওয়ার পথে শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বোয়িং যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তুর্কমেনিস্তানের আশখাবাত বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। ত্রুটি মেরামত শেষে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে উড়োজাহাজটি।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর রোববার বিকালে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে মামলা করার ইঙ্গিত দেন বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, এ ঘটনায় প্রধান প্রকৌশলীসহ বিভাগের সবাই জড়িত। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা আগে ওই বিমানের দায়িত্বে ছিল আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। তাদের দায়িত্বে অবহেলা ও এ সমস্যা সৃষ্টির পেছনে সংশ্লিষ্টতা ছিল।
মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ এবং তিনটি তদন্তের ভিত্তিতে যে সুপারিশটা যুক্তিযুক্ত, তা হচ্ছে যে, মনুষ্যসৃষ্ট বিষয়টি নাশকতমূলক কি না তা আইনের আওতায় এনে তদন্ত করতে হবে এবং এর ভিত্তিতে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করে তার জন্য যে শাস্তির বিধান থাকে সেই শাস্তি প্রদান করতে হবে।
মেনন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ক্ষতি হয়নি, কিন্তু এর চেয়ে বড় রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন আর আসতে পারে না। তিনি শুধু সরকার প্রধানই নন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা। তার জীবননাশের জন্য বহুবার চেষ্টা হয়েছে।
তিনি বলেন, 'আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করতে তিনটি কমিটি গঠন করেছিলাম'। একটি বিষয় তিনটি তদন্ত রিপোর্টেই এসেছে- সমস্ত ঘটনাটি, নাট ঢিলা হওয়ার ব্যাপারটি মনুষ্যসৃষ্ট। এটা কি ইন্টেনশনাল নাকি আনইন্টেনশনাল, তা তদন্ত কমিটিগুলোর পক্ষে নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি।
'নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে এটা কোনো নাশকতামূলক কাজ কি না- অথবা আনপ্রফেশনাল কাজ কি না, তা নির্ধারণ করতে হবে'। এক্ষেত্রে সামান্যতম নাশকতার প্রমাণ পাওয়া গেলে … ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ২৭ নভেম্বর হাঙ্গেরি যাওয়ার পথে শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বোয়িং যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তুর্কমেনিস্তানের আশখাবাত বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। ত্রুটি মেরামত শেষে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে উড়োজাহাজটি।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়