কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক বলেছেন, আগের যেকোনো সময়ের
চেয়ে বর্তমানে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো। জঙ্গিরা ইদানীংকালে যে
সমস্যার সৃষ্টি করেছিল তা কঠোর হস্তে দমন করা হয়েছে। আমরা তাদের চাপে
রেখেছি। তাদের শক্তি ভেঙে দিয়েছি। তারা আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না বলেও
মন্তব্য করেন তিনি।
আজ সোমবার গোপালগঞ্জ জেলা শহরে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পুলিশ অফিসার্স মেসের উদ্বোধন করেন। পরে তিনি টুঙ্গিপাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাহেতাপাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।
তারপর দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ঢাকা রেঞ্জের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, নিখোঁজ হওয়া মানেই জঙ্গিতে যোগদান করা নয়। নিখোঁজ হলে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। অনেকে পারিবারিক বা ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে বাড়ি থেকে চলে যায় আবার ফিরে আসে। তারপরও পুলিশকে জানালে আমরা খুঁজে বের করে আনার চেষ্টা করি এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে সফল হই।
রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গে সাংবাদিকেদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, বেশ কিছু রোহিঙ্গা কক্সবাজারে জনগণের সাথে মিশে গেছে। তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ তাদের কথাবার্তা ও আচার-আচরণ ওই খানে বসবাসকারীদের মতোই। আমরা তাদের নজরদারিতে রেখেছি যাতে তারা কোনো ধরনের আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা অপরাধ ঘটাতে না পারে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এস এম মাহফুজুল হক নূরুজ্জামান। এতে অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত ডিআইজি বিনয় কৃষ্ণ বালা, মোহাম্মদ আলী, আবু কালাম সিদ্দিক, গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপারসহ ১৩ জেলার পুলিশ সুপার, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার প্রমুখ।
আজ সোমবার গোপালগঞ্জ জেলা শহরে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পুলিশ অফিসার্স মেসের উদ্বোধন করেন। পরে তিনি টুঙ্গিপাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাহেতাপাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।
তারপর দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ঢাকা রেঞ্জের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, নিখোঁজ হওয়া মানেই জঙ্গিতে যোগদান করা নয়। নিখোঁজ হলে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। অনেকে পারিবারিক বা ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে বাড়ি থেকে চলে যায় আবার ফিরে আসে। তারপরও পুলিশকে জানালে আমরা খুঁজে বের করে আনার চেষ্টা করি এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে সফল হই।
রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গে সাংবাদিকেদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, বেশ কিছু রোহিঙ্গা কক্সবাজারে জনগণের সাথে মিশে গেছে। তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ তাদের কথাবার্তা ও আচার-আচরণ ওই খানে বসবাসকারীদের মতোই। আমরা তাদের নজরদারিতে রেখেছি যাতে তারা কোনো ধরনের আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা অপরাধ ঘটাতে না পারে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এস এম মাহফুজুল হক নূরুজ্জামান। এতে অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত ডিআইজি বিনয় কৃষ্ণ বালা, মোহাম্মদ আলী, আবু কালাম সিদ্দিক, গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপারসহ ১৩ জেলার পুলিশ সুপার, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার প্রমুখ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়