কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
পৃথিবীতে বেঁচে নাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কিন্তু তার রচিত সাহিত্য-কর্ম এখনো
অমর হয়ে রয়েছে। যা নিয়ে মানুষের চর্চার সীমা নাই। তবে সবচেয়ে তাকে বেশি
আলোচনা হয়, তার নোবেল পুরস্কার হারিয়ে যাবার পরে। বিষয়টা নিয়ে ছবিও তৈরি
হয়েছিল টলিউডে।
২০০৪ সালে নোবেল চুরি যাওয়ার পরে এই ঘটনা নিয়ে জলঘোলা হলেও বর্তমানে তা থিতু হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সে সময়ে নোবেল চোরের হদিশ পাওয়া যায়নি। রবী ঠাকুরের নোবেল পদক চুরি হওয়ার পরে গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। অবশেষে সেই চুরির ঘটনার মূল হোতা অভিযুক্ত এক বাউল শিল্পীকে অবশেষে গ্রেফতার করল পুলিশ।
সূত্রের খবর, প্রায় দিন দশেক আগে রূপপুর পঞ্চায়েতের মোলডাঙা গ্রাম থেকে ভোর তিনটের সময়ে সিআইডি-এর ৬ সদস্যের স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম বাড়ি থেকে আটক করে প্রদীপ বাউরি নামের ওই বাউল শিল্পীকে।
বিশেষ তদন্তকারী শাখার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁরা প্রায় নিশ্চিত যে ২০০৪ সালের ২৫ মার্চ নোবেল-চুরির ঘটনার সঙ্গে প্রদীপ বাউল ওতপ্রোতভাবে জড়িত। শুধু তাই নয়, ওই ঘটনায় বাকি অভিযুক্তদের নিজের বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিলেন প্রদীপ। চোরেদের পালানোর সুযোগও তিনিই করে দিয়েছিলেন। ওই বাউলকে ধরার পরে গতকাল তাকে শিয়ালদহের ব্যাঙ্কশাল আদালতে তুলে নিজেদের হেফাজতে রেখেছে সিআইডি।
সূত্রের খবর, রবীন্দ্রনাথের নোবেল পদক চুরির মামলায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তার কথা থেকে জানা গেছে যে, মোহম্মদ হোসেন শিপুল নামে এক বাংলাদেশের নাগরিক এই চুরির মাস্টারমাইন্ড। দুই ইউরোপীয় ব্যক্তিও এই ঘটনায় জড়িত বলে জানা গেছে।
১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত শান্তিনিকেতন থানার রূপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ছিলেন প্রদীপ বাউরি। সিআইডি অফিসারের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, নার্কো অ্যানালিসিস টেস্টের জন্য গুজরাটে নিয়ে যাওয়া হবে প্রদীপকে।
২০০৪ সালে নোবেল চুরি যাওয়ার পরে এই ঘটনা নিয়ে জলঘোলা হলেও বর্তমানে তা থিতু হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সে সময়ে নোবেল চোরের হদিশ পাওয়া যায়নি। রবী ঠাকুরের নোবেল পদক চুরি হওয়ার পরে গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। অবশেষে সেই চুরির ঘটনার মূল হোতা অভিযুক্ত এক বাউল শিল্পীকে অবশেষে গ্রেফতার করল পুলিশ।
সূত্রের খবর, প্রায় দিন দশেক আগে রূপপুর পঞ্চায়েতের মোলডাঙা গ্রাম থেকে ভোর তিনটের সময়ে সিআইডি-এর ৬ সদস্যের স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম বাড়ি থেকে আটক করে প্রদীপ বাউরি নামের ওই বাউল শিল্পীকে।
বিশেষ তদন্তকারী শাখার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁরা প্রায় নিশ্চিত যে ২০০৪ সালের ২৫ মার্চ নোবেল-চুরির ঘটনার সঙ্গে প্রদীপ বাউল ওতপ্রোতভাবে জড়িত। শুধু তাই নয়, ওই ঘটনায় বাকি অভিযুক্তদের নিজের বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিলেন প্রদীপ। চোরেদের পালানোর সুযোগও তিনিই করে দিয়েছিলেন। ওই বাউলকে ধরার পরে গতকাল তাকে শিয়ালদহের ব্যাঙ্কশাল আদালতে তুলে নিজেদের হেফাজতে রেখেছে সিআইডি।
সূত্রের খবর, রবীন্দ্রনাথের নোবেল পদক চুরির মামলায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তার কথা থেকে জানা গেছে যে, মোহম্মদ হোসেন শিপুল নামে এক বাংলাদেশের নাগরিক এই চুরির মাস্টারমাইন্ড। দুই ইউরোপীয় ব্যক্তিও এই ঘটনায় জড়িত বলে জানা গেছে।
১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত শান্তিনিকেতন থানার রূপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ছিলেন প্রদীপ বাউরি। সিআইডি অফিসারের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, নার্কো অ্যানালিসিস টেস্টের জন্য গুজরাটে নিয়ে যাওয়া হবে প্রদীপকে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়