কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আগামী
২৯ নভেম্বর দেশে এসে বিয়ের পিঁড়িতে বসার কথা ছিল রাউজানের ছেলে মোহাম্মদ
সুমনের (২৬)। থাকতনে সংযুক্ত আরব আমিরাত। বিয়ের জন্য কেনাকাটা সবই হয়েছে,
শুধু সুমনের আসার অপেক্ষায় ছিলো তার পরিবার। এরই মধ্যে তার অপর সৌদি
প্রবাসী তিন ভাইয়ের একজন ছোট ভাইয়ের বিয়ে উপলক্ষে দেশে এসেছেন।
ছেলেকে নিয়ে কত স্বপ্ন ছিল বাবা-মায়ের। সেই স্বপ্ন এখন শোকে পরিণত। লাশ হয়ে হিমঘরে শীতল বাতাসে নিথর দেহে পড়ে আছে সুমন।
বিয়ের পিঁড়িতে নয়, কবরের স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার জন্য বাক্সে করে দেশে ফিরবেন সুমন। দুবাইয়ে দুর্ঘটনায় নিহত সুমন চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার গহিরা গ্রামের জিন্নাত আলী খোন্দকার বাড়ির মোহাম্মদ ওয়াদুদের চতুর্থ সন্তান।
দুবাই প্রবাসী আলমগীর আল ইসলাম ও মো. আলী সুমন জানান, গত সোমবার রাতে এরাবিয়াইন কোর্টইয়ার্ড হোটেল ভবনের নীচতলার একটি দোকানের সাইনবোর্ড লোগানোর কাজ তদারকি করছিলেন সুমন। এসময় এক কর্মচারীর হাত থেকে সাইনবোর্ডের কাজে ব্যবহৃত অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি জি আই শিট ছুটে তার ঘাড়ে মারাত্মকভাবে আঘাত করলে ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান সুমন।
নিহত সুমনের মৃতদেহ দুবাইয়ের আল গিনিসে পুলিশের হিমঘরে সংরক্ষিত রয়েছে বলে জানা গেছে। তার মৃত্যুর খবর পেয়ে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
ছেলেকে নিয়ে কত স্বপ্ন ছিল বাবা-মায়ের। সেই স্বপ্ন এখন শোকে পরিণত। লাশ হয়ে হিমঘরে শীতল বাতাসে নিথর দেহে পড়ে আছে সুমন।
বিয়ের পিঁড়িতে নয়, কবরের স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার জন্য বাক্সে করে দেশে ফিরবেন সুমন। দুবাইয়ে দুর্ঘটনায় নিহত সুমন চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার গহিরা গ্রামের জিন্নাত আলী খোন্দকার বাড়ির মোহাম্মদ ওয়াদুদের চতুর্থ সন্তান।
দুবাই প্রবাসী আলমগীর আল ইসলাম ও মো. আলী সুমন জানান, গত সোমবার রাতে এরাবিয়াইন কোর্টইয়ার্ড হোটেল ভবনের নীচতলার একটি দোকানের সাইনবোর্ড লোগানোর কাজ তদারকি করছিলেন সুমন। এসময় এক কর্মচারীর হাত থেকে সাইনবোর্ডের কাজে ব্যবহৃত অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি জি আই শিট ছুটে তার ঘাড়ে মারাত্মকভাবে আঘাত করলে ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান সুমন।
নিহত সুমনের মৃতদেহ দুবাইয়ের আল গিনিসে পুলিশের হিমঘরে সংরক্ষিত রয়েছে বলে জানা গেছে। তার মৃত্যুর খবর পেয়ে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়