কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
নির্যাতনের শিকার মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও সুরক্ষা দেওয়ার জন্য
বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এই মানবাধিকার সংগঠনটির দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক মীনাক্ষী গোস্বামী এ আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, মিয়ানমারে চলমান এই সংঘাতে অন্তত ৩০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এসব নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের অনেকেই মিয়ানমার থেকে পালিয়ে হেঁটে বা নদীপথে বাংলাদেশে যাচ্ছে আশ্রয়ের জন্য।
এ ব্যাপারে মীনাক্ষী বলেন, বাংলাদেশ যুক্তি দিয়েছে তাদের পক্ষে এতো বিশাল সংখ্যক রোহিঙ্গার আশ্রয় দেয়ার সামর্থ নেই। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসতে হবে।
তবে বাংলাদেশের এই দাবির পরও বলা যায়, আন্তর্জাতিক আইনের প্রথা অনুযায়ী চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার এসব মানুষকে বাংলাদেশ ফিরিয়ে দিতে পারে না। এসব মানুষকে প্রবেশ এবং সুরক্ষা দিতে বাংলাদেশের বাধ্যবাধকতা আছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ৯ অক্টোবরের পর থেকে নতুন করে মিয়ানমারে সংঘাত শুরু হওয়ার পর বেশ কয়েকজনকে হত্যা করা হয়েছে। মংডু শহরতলির পাঁচটি গ্রামের ১২ শতাধিক বাড়িঘর ধ্বংস করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এই মানবাধিকার সংগঠনটির দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক মীনাক্ষী গোস্বামী এ আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, মিয়ানমারে চলমান এই সংঘাতে অন্তত ৩০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এসব নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের অনেকেই মিয়ানমার থেকে পালিয়ে হেঁটে বা নদীপথে বাংলাদেশে যাচ্ছে আশ্রয়ের জন্য।
এ ব্যাপারে মীনাক্ষী বলেন, বাংলাদেশ যুক্তি দিয়েছে তাদের পক্ষে এতো বিশাল সংখ্যক রোহিঙ্গার আশ্রয় দেয়ার সামর্থ নেই। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসতে হবে।
তবে বাংলাদেশের এই দাবির পরও বলা যায়, আন্তর্জাতিক আইনের প্রথা অনুযায়ী চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার এসব মানুষকে বাংলাদেশ ফিরিয়ে দিতে পারে না। এসব মানুষকে প্রবেশ এবং সুরক্ষা দিতে বাংলাদেশের বাধ্যবাধকতা আছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ৯ অক্টোবরের পর থেকে নতুন করে মিয়ানমারে সংঘাত শুরু হওয়ার পর বেশ কয়েকজনকে হত্যা করা হয়েছে। মংডু শহরতলির পাঁচটি গ্রামের ১২ শতাধিক বাড়িঘর ধ্বংস করা হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়