কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
দেশের সর্ববৃহৎ সেতু পদ্মা সেতুর মূল অবকাঠামো নির্মাণের জোর প্রস্তুতি
চলছে এখন। শিগগিরই দৃশ্যমান হতে চলেছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। এরই মধ্যে
মাওয়ায় এসে পৌঁছেছে মূল অবকাঠামোয় বিশাল বিশাল স্প্যান স্থাপনের বৃহতাকার
ক্রেন, যার ধারণক্ষমতা তিন হাজার ৬০০ টন।
সেতুর মূল অবকাঠামো (সুপারস্ট্রাকচার) নির্মাণের ক্রেন ও নতুন হ্যামার আসায় পাইল স্থাপনে কাজের গতি বেড়ে যাবে বলে প্রকল্প সূত্র জানায়।
পদ্মা সেতু প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, চিনের জোহাও থেকে মাদার ভেসেলে করে রওনা হওয়া ক্রেনটি গত শুক্রবার রাতে কুতুবদিয়া চ্যানেলে পৌঁছায়। ওখান থেকে আনুষ্ঠানিকতা শেষে এটি মাওয়ার পথে রওনা দেয়।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আব্দুল কাদের জানান, তিন হাজার ৬০০ টন ক্ষমতাসম্পন্ন বিশাল আকারের এ ক্রেনই সেতুর সুপারস্ট্রাকচার স্থাপনে কাজে লাগানো হবে।
দেওয়ান আব্দুল কাদের আরো বলেন, বিশাল আকারের ভাসমান ক্রেনটি চট্টগ্রাম বন্দরের একটি বিশেষ টাগবোট দিয়ে নদীপথে টেনে এটি মাওয়ায় আনা হয়। বাংলাদেশে ভাসমান ক্রেন হিসেবে কোরিয়া থেকে আমদানি করা বিআইডব্লিউটিএর উদ্ধারকারী জাহাজ প্রত্যয় ও নির্ভীকের ধারণক্ষমতা এক হাজার ৪০০ টন করে। চিনা এ ক্রেনের ক্ষমতা আড়াই গুণের বেশি- ৩তন হাজার ৬০০ টন।
পদ্মা সেতুর ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সুপারস্ট্রাকচারে মোট ৪১টি স্প্যান থাকবে। প্রতিটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য হবে ১৫০ মিটার এবং আনুমানিক ওজন ২ হাজার ৯০০ টন। পিলার উঠবে ৩৫ মিটার উঁচু। এই পিলারের ওপরই বসবে স্প্যান। এই পিলার গ্রুপের দৈর্ঘ্য ১২৮ মিটার। এর মধ্যে নদীর তলদেশ থেকে মাটির গভীরে রয়েছে ১২২ মিটার। বাকি ছয় মিটার পানির উপরে।
২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ের পদ্মা বহুমুখী সেতু হবে চার লেনের। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
সেতুর মূল অবকাঠামো (সুপারস্ট্রাকচার) নির্মাণের ক্রেন ও নতুন হ্যামার আসায় পাইল স্থাপনে কাজের গতি বেড়ে যাবে বলে প্রকল্প সূত্র জানায়।
পদ্মা সেতু প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, চিনের জোহাও থেকে মাদার ভেসেলে করে রওনা হওয়া ক্রেনটি গত শুক্রবার রাতে কুতুবদিয়া চ্যানেলে পৌঁছায়। ওখান থেকে আনুষ্ঠানিকতা শেষে এটি মাওয়ার পথে রওনা দেয়।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আব্দুল কাদের জানান, তিন হাজার ৬০০ টন ক্ষমতাসম্পন্ন বিশাল আকারের এ ক্রেনই সেতুর সুপারস্ট্রাকচার স্থাপনে কাজে লাগানো হবে।
দেওয়ান আব্দুল কাদের আরো বলেন, বিশাল আকারের ভাসমান ক্রেনটি চট্টগ্রাম বন্দরের একটি বিশেষ টাগবোট দিয়ে নদীপথে টেনে এটি মাওয়ায় আনা হয়। বাংলাদেশে ভাসমান ক্রেন হিসেবে কোরিয়া থেকে আমদানি করা বিআইডব্লিউটিএর উদ্ধারকারী জাহাজ প্রত্যয় ও নির্ভীকের ধারণক্ষমতা এক হাজার ৪০০ টন করে। চিনা এ ক্রেনের ক্ষমতা আড়াই গুণের বেশি- ৩তন হাজার ৬০০ টন।
পদ্মা সেতুর ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সুপারস্ট্রাকচারে মোট ৪১টি স্প্যান থাকবে। প্রতিটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য হবে ১৫০ মিটার এবং আনুমানিক ওজন ২ হাজার ৯০০ টন। পিলার উঠবে ৩৫ মিটার উঁচু। এই পিলারের ওপরই বসবে স্প্যান। এই পিলার গ্রুপের দৈর্ঘ্য ১২৮ মিটার। এর মধ্যে নদীর তলদেশ থেকে মাটির গভীরে রয়েছে ১২২ মিটার। বাকি ছয় মিটার পানির উপরে।
২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ের পদ্মা বহুমুখী সেতু হবে চার লেনের। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়