কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ই-মেইল
নিয়ে গত কদিন পেরেশানি গেছে হিলারি শিবিরের। বলা হচ্ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প
বুঝি হোয়াইট হাউজের দখল নিয়েই নিচ্ছেন। জরিপগুলোও তার দিকে ঝুঁকে যাচ্ছিল
অনেকটা। নতুন উদ্যমে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিল প্রায় হার স্বীকার
করে ফেলা ট্রাম্প শিবির। তবে নির্বাচনের একদিন আগে আজ এফবিআইয়ের নতুন
ঘোষণায় প্রাণ ফিরে এসেছে হিলারি শিবিরে।
খুব সহজেই নির্বাচনী বৈতরণী পার হয়ে যাওয়ার স্বপ্নটা যে কদিন আগে আচমকা ধাক্কা খেয়েছিল হিলারি শিবিরে, সেটি সর্বশেষ জরিপগুলোতে আবার হিলারির পক্ষে আসতে শুরু করেছে। আর যে ই-মেইল ধাক্কায় ভোটের আগে আগে খেই হারাতে বসেছিল ডেমোক্রেটরা, সেটিরও সুরাহা হয়েছে। দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এফবিআই কংগ্রেস সদস্যদের সাফ জানিয়ে দিয়েছে, হিলারির যে ই-মেইলগুলো নিয়ে সন্দেহ ছিল তাদের, তদন্ত করে তাতে বেআইনি কিছু পায়নি তারা।
এফবিআইয়ের পরিচালক জেমস কোমি গতকাল কংগ্রেস সদস্যদের প্রতি লেখা এক চিঠিতে বলেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে হিলারি ক্লিন্টনের কাছে আসা এবং তার পাঠানো সব ই-মেইল আমরা তদন্ত করেছি। গত জুলাইয়ে হিলারি ক্লিন্টনের বিষয়ে নেওয়া সিদ্ধান্ত আমরা পরিবর্তন করছি না।’
জুলাইতে এফবিআই-প্রধান কোমি বলেছিলেন, হিলারি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময় ব্যক্তিগত ই-মেইল সার্ভারে স্পর্শকাতর বিষয় সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অসতর্ক ছিলেন, তবে কোনো অপরাধ করেননি তিনি।
এফবিআইয়ের অবস্থান জানার পর বেজায় খুশি হিলারি শিবির। হিলারির প্রচারণা শিবিরের যোগাযোগ পরিচালক জেনিফার পালমিরি বলেন, তারা এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। তারা জানতেন এফবিআিই এই ফলই পাবে। তারা অত্যন্ত খুশি যে এটির সুরাহা হয়েছে।’
তবে এফবিআইয়ের এই ঘোষণার পেছনে রাজনৈতিক চাপ দেখছে রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পের শিবির। ট্রাম্পের পরামর্শক গিংরিচ বলেন, ‘কোমি অবশ্যই রাজনৈতিক চাপে পড়ে এ কাজ করেছেন।’
অক্টোবরের শেষ দিকে সাবেক কংগ্রেসম্যান অ্যান্থনি উইনার, যিনি যৌন কেলেঙ্কারির জন্য অভিযুক্ত, তার কম্পিউটারে তল্লাশি চালানোর সময় কিছু ই-মেইলের খোঁজ পায় এফবিআই। এই মেইলগুলো সন্দেহজনক মনে হওয়ায় তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় তারা। কারণ হিলারি ক্লিনটনের দীর্ঘদিনের ব্যক্তিগত সহকারী হুমা আবেদিন উইনারের সাবেক স্ত্রী।
গত ২৮ অক্টোবর এফবিআই-প্রধান এক চিঠিতে এসব ই-মেইলের কথা জানান আইনপ্রণেতাদের। তাতে বলেছিলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে হিলারি সরকারি সার্ভারের বদলে ব্যক্তিগত সার্ভার ব্যবহারের সময় কোনো ‘গোপনীয়’ তথ্য চালাচালি করেছিলেন কি না, তা নিয়ে এফবিআই নতুন করে তদন্ত শুরু করতে যাচ্ছে।
নির্বাচনের আগে আগে হঠাৎ এ ঘোষণায় বিব্রত হয়ে পড়ে হিলারি শিবির। তারা এর নৈতিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন অনেকে। এমনকি এর মধ্যে ‘অন্য কিছু’ আছে বলেও অভিযোগ করা হয়।
বিতর্কিত মন্তব্য আর য়ৌন হয়রানি নানা অভিযোগে নির্বাচনের মাঠে জেরবার ট্রাম্প শিবির একে নেয় হিলারি বধের অস্ত্র হিসেবে। তারা এমনকি ই-মেইল কাণ্ডে হিলারিকে বিচারের মুখোমুখি করারও অঙ্গীকার করে। আর এ সময়ে নির্বাচনী জরিপগুলো পক্ষে যেতে থাকে ট্রাম্পের। কিন্তু ট্রাম্প শিবিরের এই নতুন উদ্যমের ওপর জল ঢেলে দিল এফবিআইয়ের ঘোষণা। শেষ সময়ে আবার বাতাস ঘুরল হিলারির দিকে।
খুব সহজেই নির্বাচনী বৈতরণী পার হয়ে যাওয়ার স্বপ্নটা যে কদিন আগে আচমকা ধাক্কা খেয়েছিল হিলারি শিবিরে, সেটি সর্বশেষ জরিপগুলোতে আবার হিলারির পক্ষে আসতে শুরু করেছে। আর যে ই-মেইল ধাক্কায় ভোটের আগে আগে খেই হারাতে বসেছিল ডেমোক্রেটরা, সেটিরও সুরাহা হয়েছে। দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এফবিআই কংগ্রেস সদস্যদের সাফ জানিয়ে দিয়েছে, হিলারির যে ই-মেইলগুলো নিয়ে সন্দেহ ছিল তাদের, তদন্ত করে তাতে বেআইনি কিছু পায়নি তারা।
এফবিআইয়ের পরিচালক জেমস কোমি গতকাল কংগ্রেস সদস্যদের প্রতি লেখা এক চিঠিতে বলেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে হিলারি ক্লিন্টনের কাছে আসা এবং তার পাঠানো সব ই-মেইল আমরা তদন্ত করেছি। গত জুলাইয়ে হিলারি ক্লিন্টনের বিষয়ে নেওয়া সিদ্ধান্ত আমরা পরিবর্তন করছি না।’
জুলাইতে এফবিআই-প্রধান কোমি বলেছিলেন, হিলারি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময় ব্যক্তিগত ই-মেইল সার্ভারে স্পর্শকাতর বিষয় সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অসতর্ক ছিলেন, তবে কোনো অপরাধ করেননি তিনি।
এফবিআইয়ের অবস্থান জানার পর বেজায় খুশি হিলারি শিবির। হিলারির প্রচারণা শিবিরের যোগাযোগ পরিচালক জেনিফার পালমিরি বলেন, তারা এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। তারা জানতেন এফবিআিই এই ফলই পাবে। তারা অত্যন্ত খুশি যে এটির সুরাহা হয়েছে।’
তবে এফবিআইয়ের এই ঘোষণার পেছনে রাজনৈতিক চাপ দেখছে রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পের শিবির। ট্রাম্পের পরামর্শক গিংরিচ বলেন, ‘কোমি অবশ্যই রাজনৈতিক চাপে পড়ে এ কাজ করেছেন।’
অক্টোবরের শেষ দিকে সাবেক কংগ্রেসম্যান অ্যান্থনি উইনার, যিনি যৌন কেলেঙ্কারির জন্য অভিযুক্ত, তার কম্পিউটারে তল্লাশি চালানোর সময় কিছু ই-মেইলের খোঁজ পায় এফবিআই। এই মেইলগুলো সন্দেহজনক মনে হওয়ায় তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় তারা। কারণ হিলারি ক্লিনটনের দীর্ঘদিনের ব্যক্তিগত সহকারী হুমা আবেদিন উইনারের সাবেক স্ত্রী।
গত ২৮ অক্টোবর এফবিআই-প্রধান এক চিঠিতে এসব ই-মেইলের কথা জানান আইনপ্রণেতাদের। তাতে বলেছিলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে হিলারি সরকারি সার্ভারের বদলে ব্যক্তিগত সার্ভার ব্যবহারের সময় কোনো ‘গোপনীয়’ তথ্য চালাচালি করেছিলেন কি না, তা নিয়ে এফবিআই নতুন করে তদন্ত শুরু করতে যাচ্ছে।
নির্বাচনের আগে আগে হঠাৎ এ ঘোষণায় বিব্রত হয়ে পড়ে হিলারি শিবির। তারা এর নৈতিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন অনেকে। এমনকি এর মধ্যে ‘অন্য কিছু’ আছে বলেও অভিযোগ করা হয়।
বিতর্কিত মন্তব্য আর য়ৌন হয়রানি নানা অভিযোগে নির্বাচনের মাঠে জেরবার ট্রাম্প শিবির একে নেয় হিলারি বধের অস্ত্র হিসেবে। তারা এমনকি ই-মেইল কাণ্ডে হিলারিকে বিচারের মুখোমুখি করারও অঙ্গীকার করে। আর এ সময়ে নির্বাচনী জরিপগুলো পক্ষে যেতে থাকে ট্রাম্পের। কিন্তু ট্রাম্প শিবিরের এই নতুন উদ্যমের ওপর জল ঢেলে দিল এফবিআইয়ের ঘোষণা। শেষ সময়ে আবার বাতাস ঘুরল হিলারির দিকে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়