কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
রসুই ঘরের কমন একটি উপাদান হলো কাঁচামরিচ। রান্নায়, পাকোড়া, নুডলস,
সালাদে তো বটেই, কেউ কেউ ভাতের সঙ্গে আস্ত কাঁচামরিচ খেতেও পছন্দ করেন।
কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না ঝাল-ঝাল স্বাদের কাঁচামরিচে রয়েছে নানা গুণ।
আর এজন্য আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কাঁচামরিচ রাখতে ভুলবেন না।
কাঁচামরিচ খেলে পরিপাকতন্ত্রের ক্ষতি হয় বলে একটা ধারণা রয়েছে অনেকের। কিন্তু জানেন কি, মরিচ খাওয়ার উপকারিতাও অপরিসীম। কাঁচামরিচে একগুচ্ছ উপকারী উপাদান আছে। এর মধ্যে যেমন রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, তেমনই রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, লোহা, তামা, পটাশিয়াম, প্রোটিনও। মরিচে থাকা উপকারী উপাদানগুলো আপনাকে নানা রোগের সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে।
হজম ক্ষমতা বাড়ায়:
কাঁচামরিচ আপনার হজমশক্তি বাড়ায়। এটি হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। রেহাই পাওয়া যায় গ্যাস ও অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে।
চোখের জন্য উপকারি:
কাঁচামরিচে থাকা ভিটামিন-এ রাতকানা, গ্লুকোমা ও ছানির মতো বয়সের সঙ্গে হওয়া চোখের অসুখের সম্ভাবনা কমায়। চোখের দীপ্তি অটুট রাখতে তাই কাঁচামরিচ ভালো বন্ধু হতে পারে আপনার।
ক্যান্সার থেকে মু্ক্তি:
কাঁচামরিচে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। যা ক্যান্সারের মতো রোগকে রুখতে সাহায্য করে। সেজন্য নিয়ম করে মরিচ খাওয়া খুব দরকারি।
পুরুষদের জন্যও উপকারী:
পুরুষদের মূত্রথলিতে ক্যান্সারের সম্ভাবনা এমনিতেই বেশি থাকে। ফলে তাদের কাঁচামরিচ বেশি খাওয়া উচিত। গবেষণা বলছে, কাঁচামরিচ খেলে মূত্রাশয়ের সমস্যা থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া যায়।
শরীরে লোহা বাড়ান:
মহিলাদের রক্তে লোহার পরিমাণ অনেক সময়ই খুব কমে যায়। খাবারের সঙ্গে কাঁচা মরিচ খেলে সেই ঘাটতি পূরণে সহায়ক হবে।
ব্লাড সুগারের মাত্রা কমায়:
কাঁচামরিচ খেলে আপনার রক্তে শর্করার ভারসাম্য ফিরে আসবে। তা বলে আবার ভাববেন না সারাদিন মিষ্টি খেয়ে সন্ধ্যায় মরিচ খেলেই কাজ হবে!
ত্বকের জন্যও উপকারী কাঁচামরিচ:
কাঁচামরিচে এমন সব ভিটামিন থাকে যা ত্বকের জন্য উপকারী। ঝাল খেলে ত্বকের জেল্লা বাড়ে। তবে তা যেন কখনোই মাত্রা না ছাড়ায়।
এখানেই শেষ নয়। কাঁচা মরিচের রয়েছে আরও অনেক গুণ।
১. গরম কালে কাঁচামরিচ খেলে ঘামের মাধ্যমে শরীর ঠাণ্ডা থাকে।
২. প্রতিদিন একটি করে কাঁচামরিচ খেলে রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে যায়।
৩. নিয়মিত কাঁচামরিচ খেলে হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।
৪. কাঁচামরিচ মেটাবলিসম বাড়িয়ে ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে।
৫. কাঁচামরিচে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে যা কার্ডোভাস্ক্যুলার সিস্টেমকে কর্মক্ষম রাখে।
৬. নিয়মিত কাঁচামরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
৭. কাঁচামরিচ রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।
৮. কাঁচামরিচে আছে ভিটামিন ‘এ’ যা হাড়, দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।
৯. কাঁচামরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে।
১০. প্রতিদিন কাঁচামরিচ খেলে ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়ে না।
১১. কাঁচামরিচে আছে ভিটামিন ‘সি’। তাই যে কোনো ধরনের কাটাছেঁড়া কিংবা ঘা শুকানোরজন্য কাঁচামরিচ খুবই উপকারী।
১২. কাঁচামরিচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ‘সি’ শরীরকে জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।
কাঁচামরিচ খেলে পরিপাকতন্ত্রের ক্ষতি হয় বলে একটা ধারণা রয়েছে অনেকের। কিন্তু জানেন কি, মরিচ খাওয়ার উপকারিতাও অপরিসীম। কাঁচামরিচে একগুচ্ছ উপকারী উপাদান আছে। এর মধ্যে যেমন রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, তেমনই রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, লোহা, তামা, পটাশিয়াম, প্রোটিনও। মরিচে থাকা উপকারী উপাদানগুলো আপনাকে নানা রোগের সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে।
হজম ক্ষমতা বাড়ায়:
কাঁচামরিচ আপনার হজমশক্তি বাড়ায়। এটি হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। রেহাই পাওয়া যায় গ্যাস ও অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে।
চোখের জন্য উপকারি:
কাঁচামরিচে থাকা ভিটামিন-এ রাতকানা, গ্লুকোমা ও ছানির মতো বয়সের সঙ্গে হওয়া চোখের অসুখের সম্ভাবনা কমায়। চোখের দীপ্তি অটুট রাখতে তাই কাঁচামরিচ ভালো বন্ধু হতে পারে আপনার।
ক্যান্সার থেকে মু্ক্তি:
কাঁচামরিচে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। যা ক্যান্সারের মতো রোগকে রুখতে সাহায্য করে। সেজন্য নিয়ম করে মরিচ খাওয়া খুব দরকারি।
পুরুষদের জন্যও উপকারী:
পুরুষদের মূত্রথলিতে ক্যান্সারের সম্ভাবনা এমনিতেই বেশি থাকে। ফলে তাদের কাঁচামরিচ বেশি খাওয়া উচিত। গবেষণা বলছে, কাঁচামরিচ খেলে মূত্রাশয়ের সমস্যা থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া যায়।
শরীরে লোহা বাড়ান:
মহিলাদের রক্তে লোহার পরিমাণ অনেক সময়ই খুব কমে যায়। খাবারের সঙ্গে কাঁচা মরিচ খেলে সেই ঘাটতি পূরণে সহায়ক হবে।
ব্লাড সুগারের মাত্রা কমায়:
কাঁচামরিচ খেলে আপনার রক্তে শর্করার ভারসাম্য ফিরে আসবে। তা বলে আবার ভাববেন না সারাদিন মিষ্টি খেয়ে সন্ধ্যায় মরিচ খেলেই কাজ হবে!
ত্বকের জন্যও উপকারী কাঁচামরিচ:
কাঁচামরিচে এমন সব ভিটামিন থাকে যা ত্বকের জন্য উপকারী। ঝাল খেলে ত্বকের জেল্লা বাড়ে। তবে তা যেন কখনোই মাত্রা না ছাড়ায়।
এখানেই শেষ নয়। কাঁচা মরিচের রয়েছে আরও অনেক গুণ।
১. গরম কালে কাঁচামরিচ খেলে ঘামের মাধ্যমে শরীর ঠাণ্ডা থাকে।
২. প্রতিদিন একটি করে কাঁচামরিচ খেলে রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে যায়।
৩. নিয়মিত কাঁচামরিচ খেলে হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।
৪. কাঁচামরিচ মেটাবলিসম বাড়িয়ে ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে।
৫. কাঁচামরিচে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে যা কার্ডোভাস্ক্যুলার সিস্টেমকে কর্মক্ষম রাখে।
৬. নিয়মিত কাঁচামরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
৭. কাঁচামরিচ রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।
৮. কাঁচামরিচে আছে ভিটামিন ‘এ’ যা হাড়, দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।
৯. কাঁচামরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে।
১০. প্রতিদিন কাঁচামরিচ খেলে ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়ে না।
১১. কাঁচামরিচে আছে ভিটামিন ‘সি’। তাই যে কোনো ধরনের কাটাছেঁড়া কিংবা ঘা শুকানোরজন্য কাঁচামরিচ খুবই উপকারী।
১২. কাঁচামরিচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ‘সি’ শরীরকে জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়