কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ডেসটিনি গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল আমিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি)
মোহাম্মদ হোসেনের জামিন মিলবে সরকারি কোষাগারে গাছ বিক্রির ২৮শ' কোটি টাকা
জমা দিলে।
আজ রোববার প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ তাদের জামিন আবেদনের শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন।
জামিন প্রশ্নে আপিল বিভাগ বলেন, আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে পার্বত্য জেলাগুলোতে ডেসটিনির যে ৩৫ লাখ গাছ আছে তা বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে ২৮শ' কোটি টাকা জমা দিলে তারা জামিন পাবেন। অথবা নগদ ২৫শ' কোটি টাকা জমা দিলেও তারা জামিন পাবেন।
আদালত বলেন, ৩৫ লাখ গাছ বিক্রির ২৮০০ কোটি টাকা সরকারকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে দিতে হবে। টাকা পাওয়ার পর ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমিন ও ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনকে আপিল বিভাগ জামিন দেবেন বলে আদেশে বলা হয়। তবে গাছ বিক্রি করে যদি ২৮০০ কোটি টাকা না হয়, তাহলে কমপেক্ষ ২৫০০ কোটি টাকা সরকারকে দিলেই ডেসটিনির চেয়ারম্যান-এমডির জামিন মিলবে।
দূর্নীতি দমন কমিশন এই টাকা ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বণ্টন করবে বলে আদেশে বলা হয়। এর আগে ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমিন ও ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনের জামিন শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
শুনানির এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতি ডেসটিনির আইনজীবীর কাছে জানতে চান ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশনের আওতায় যে ৩৫ লাখ গাছ আছে তার মূল্য কত হবে? আইনজীবী আদালতকে জানান, গাছের আনুমানিক দাম ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা হবে।
গত ২০ জুলাই বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুসের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ শর্তাসাপেক্ষে ডেসটিনির রফিকুল আমিন ও মোহাম্মদ হোসাইনকে জামিন দেন। শর্তের মধ্যে ছিলো সংশ্লিষ্ট থানায় পাসপোর্ট জমা দিতে হবে ও বিদেশে যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগ এই জামিন স্থগিত করে দেন।
আজ রোববার প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ তাদের জামিন আবেদনের শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন।
জামিন প্রশ্নে আপিল বিভাগ বলেন, আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে পার্বত্য জেলাগুলোতে ডেসটিনির যে ৩৫ লাখ গাছ আছে তা বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে ২৮শ' কোটি টাকা জমা দিলে তারা জামিন পাবেন। অথবা নগদ ২৫শ' কোটি টাকা জমা দিলেও তারা জামিন পাবেন।
আদালত বলেন, ৩৫ লাখ গাছ বিক্রির ২৮০০ কোটি টাকা সরকারকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে দিতে হবে। টাকা পাওয়ার পর ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমিন ও ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনকে আপিল বিভাগ জামিন দেবেন বলে আদেশে বলা হয়। তবে গাছ বিক্রি করে যদি ২৮০০ কোটি টাকা না হয়, তাহলে কমপেক্ষ ২৫০০ কোটি টাকা সরকারকে দিলেই ডেসটিনির চেয়ারম্যান-এমডির জামিন মিলবে।
দূর্নীতি দমন কমিশন এই টাকা ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বণ্টন করবে বলে আদেশে বলা হয়। এর আগে ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমিন ও ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনের জামিন শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
শুনানির এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতি ডেসটিনির আইনজীবীর কাছে জানতে চান ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশনের আওতায় যে ৩৫ লাখ গাছ আছে তার মূল্য কত হবে? আইনজীবী আদালতকে জানান, গাছের আনুমানিক দাম ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা হবে।
গত ২০ জুলাই বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুসের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ শর্তাসাপেক্ষে ডেসটিনির রফিকুল আমিন ও মোহাম্মদ হোসাইনকে জামিন দেন। শর্তের মধ্যে ছিলো সংশ্লিষ্ট থানায় পাসপোর্ট জমা দিতে হবে ও বিদেশে যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগ এই জামিন স্থগিত করে দেন।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়