কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ইন্ডিয়া ভিসা পাওয়ার ব্যাপারে ভারতের সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।
অচিরেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এখন থেকে কোনো ব্যক্তি একা নয়, তার
গোটা পরিবার নিয়ে সহজেই ভিসা পেয়ে ভারতে যেকোনো কাজের জন্য যেতে পারবে বলেই
জানিয়েছেন ভারতের হাই কমিশনার হর্ষবর্ধণ শ্রিংলা। গতকাল শনিবার মাদারীপুর
সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় হর্ষবর্ধণ শ্রিংলা আরো বলেন, শুধু এক বছর মেয়াদী নয়, এখন থেকে ৫ বছর মেয়াদী ভিসা পাওয়ার জন্য পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
রামপাল প্রকল্প নিয়ে ভারতের হাই কমিশনার বলেন, রামপাল প্রজেক্ট ভারত-বাংলাদেশের একটি যৌথ উদ্দ্যোগ। এটি বাস্তবায়নের জন্য ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। প্রকল্পটি বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক ভুমিকা রাখবে। এছাড়া নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যাপারে এ প্রকল্প বিশেষ ভুমিকা রাখবে বলেও জানান তিনি।
হর্ষবর্ধণ শ্রিংলা আরো বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নতুন কিছু নয়। এ সম্পর্ক ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু হয়েছে। এ সম্পর্ক দিন দিন উন্নতির দিকে যাচ্ছে। তাতে উভয় দেশ লাভবান হচ্ছে।
সার্কিট হাউজে মত বিনিময় শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভারতের হাই কমিশনার হর্ষবর্ধণ শ্রিংলা ২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে মাদারীপুরে ৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের স্বাক্ষর অনুমোদন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক বাবর আলী মীর, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার জামান ভুইয়া, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খানসহ অন্যরা।
এ সময় হর্ষবর্ধণ শ্রিংলা আরো বলেন, শুধু এক বছর মেয়াদী নয়, এখন থেকে ৫ বছর মেয়াদী ভিসা পাওয়ার জন্য পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
রামপাল প্রকল্প নিয়ে ভারতের হাই কমিশনার বলেন, রামপাল প্রজেক্ট ভারত-বাংলাদেশের একটি যৌথ উদ্দ্যোগ। এটি বাস্তবায়নের জন্য ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। প্রকল্পটি বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক ভুমিকা রাখবে। এছাড়া নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যাপারে এ প্রকল্প বিশেষ ভুমিকা রাখবে বলেও জানান তিনি।
হর্ষবর্ধণ শ্রিংলা আরো বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নতুন কিছু নয়। এ সম্পর্ক ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু হয়েছে। এ সম্পর্ক দিন দিন উন্নতির দিকে যাচ্ছে। তাতে উভয় দেশ লাভবান হচ্ছে।
সার্কিট হাউজে মত বিনিময় শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভারতের হাই কমিশনার হর্ষবর্ধণ শ্রিংলা ২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে মাদারীপুরে ৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের স্বাক্ষর অনুমোদন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক বাবর আলী মীর, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার জামান ভুইয়া, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খানসহ অন্যরা।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়