কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
শীতের দাপট একেবারে কম নয়। শুধু শীত পোশাক ব্যবহার করেই শীত থেকে নিজেকে
সুরক্ষা করা যাবে না। এর জন্য ঘরের আনা চাই কিছুটা পরিবর্তন। যাতে ঘরের
মেঝে থাকে সুরক্ষিত রাখতে বেছে নিতে হবে পছন্দসই কার্পেট। শীতকালে কার্পেট
বেশ আরামদায়ক।
এছাড়া গৃহসজ্জায় আভিজাত্যের সঙ্গে বর্ণিল আবহ আনতে কার্পেট অত্যন্ত কার্যকরী। ঘরের মেঝেতে সাধারণত মোজাইক অথবা অক্সাইড রঙ ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যা বেশ ঠাণ্ডা। শীতকালে এই ঠাণ্ডা আরও বেড়ে যায়। ফলে প্রয়োজন পড়ে ম্যাট বা কার্পেটের। তবে শুধু ঠাণ্ডা থেকে রেহাই পেতে নয়, সৌন্দর্যের বিষয়টি মাথায় রেখে বাড়ি বা অফিসে কার্পেট ব্যবহার করা হয়।
কেমন হবে রং:
রঙ বেছে নিতে ঘরের সদস্যদের পছন্দ প্রাধান্য দিন। বিশেষ করে ঘরে যদি শিশু থাকে, তাহলে বাহারি রঙ প্রাধান্য দিতে পারেন। তবে মাঝেমধ্যেই কার্পেট পরিষ্কার করতে হবে, যেন ধুলোবালি জমে না যায়। শোয়ার ঘরে বিছানার চাদর ও পর্দার রঙের সঙ্গে মিল রেখে কার্পেট ব্যবহার করা যেতে পারে। আর খাবার ঘরে কিছুটা কালচে রঙের কার্পেট ব্যবহার করা ভালো। শীতকালে সাধারণত একটু গাঢ় যেমন- লাল, কমলা বা বাদামি রঙের কার্পেট ব্যবহার করা হয়। অনেকে আবার শীতের শুরুতে পুরোনো কার্পেট রঙ করিয়ে থাকেন।
যত্ন:
কার্পেট ব্যবহারে অত্যন্ত যত্নশীল হতে হয়। তাই প্রতিদিন কার্পেট ব্রাশ করা প্রয়োজন এবং সপ্তাহে একদিন ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত। যদি সম্ভব হয় তবে মাসে অন্তত দুইবার কার্পেট রোদে দেওয়া ভালো।
দরদাম:
এক হাজার ২০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন চার থেকে পাঁচ ফুট আকারের পিস কার্পেট। আর পাঁচ থেকে সাত ফুটের পিস কার্পেট দুই হাজার ২০০ এবং ছয় থেকে নয় ফুটের কার্পেট তিন হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হয়। ওয়াল টু ওয়াল কার্পেট বিভিন্ন ডিজাইন এবং রঙের ওপর নির্ভর করে প্রতি বর্গফুট ২২ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হয়। রাজধানীর পল্টন, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, নিউ মার্কেট থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।
এছাড়া গৃহসজ্জায় আভিজাত্যের সঙ্গে বর্ণিল আবহ আনতে কার্পেট অত্যন্ত কার্যকরী। ঘরের মেঝেতে সাধারণত মোজাইক অথবা অক্সাইড রঙ ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যা বেশ ঠাণ্ডা। শীতকালে এই ঠাণ্ডা আরও বেড়ে যায়। ফলে প্রয়োজন পড়ে ম্যাট বা কার্পেটের। তবে শুধু ঠাণ্ডা থেকে রেহাই পেতে নয়, সৌন্দর্যের বিষয়টি মাথায় রেখে বাড়ি বা অফিসে কার্পেট ব্যবহার করা হয়।
কেমন হবে রং:
রঙ বেছে নিতে ঘরের সদস্যদের পছন্দ প্রাধান্য দিন। বিশেষ করে ঘরে যদি শিশু থাকে, তাহলে বাহারি রঙ প্রাধান্য দিতে পারেন। তবে মাঝেমধ্যেই কার্পেট পরিষ্কার করতে হবে, যেন ধুলোবালি জমে না যায়। শোয়ার ঘরে বিছানার চাদর ও পর্দার রঙের সঙ্গে মিল রেখে কার্পেট ব্যবহার করা যেতে পারে। আর খাবার ঘরে কিছুটা কালচে রঙের কার্পেট ব্যবহার করা ভালো। শীতকালে সাধারণত একটু গাঢ় যেমন- লাল, কমলা বা বাদামি রঙের কার্পেট ব্যবহার করা হয়। অনেকে আবার শীতের শুরুতে পুরোনো কার্পেট রঙ করিয়ে থাকেন।
যত্ন:
কার্পেট ব্যবহারে অত্যন্ত যত্নশীল হতে হয়। তাই প্রতিদিন কার্পেট ব্রাশ করা প্রয়োজন এবং সপ্তাহে একদিন ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত। যদি সম্ভব হয় তবে মাসে অন্তত দুইবার কার্পেট রোদে দেওয়া ভালো।
দরদাম:
এক হাজার ২০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন চার থেকে পাঁচ ফুট আকারের পিস কার্পেট। আর পাঁচ থেকে সাত ফুটের পিস কার্পেট দুই হাজার ২০০ এবং ছয় থেকে নয় ফুটের কার্পেট তিন হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হয়। ওয়াল টু ওয়াল কার্পেট বিভিন্ন ডিজাইন এবং রঙের ওপর নির্ভর করে প্রতি বর্গফুট ২২ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হয়। রাজধানীর পল্টন, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, নিউ মার্কেট থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়