কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
সংগীতশিল্পী সালমা জানালেন, তিনি ও তার স্বামী শিবলী সাদিক আর একসঙ্গে নেই।
বিচ্ছেদ হয়েছে তাদের বিয়ের। ২০ নভেম্বর তারা চূড়ান্তভাবে আলাদা হয়েছেন।
বেশ কিছুদিন ধরেই চলছিল তাদের পারিবারিক সমস্যা। অবশেষ তারা বিচ্ছেদেন
সিদ্ধান্ত নেন। শিবলী দিনাজপুর-৬ আসনের সাংসদ ও ব্যবসায়ী।
পুরো বিষয়টি নিয়ে সালমা কথা বলেছেন একটি পত্রিকার সাথে-
প্রশ্ন: আপনারা সুখে আছেন- এমন খবরই পাওয়া যেত। এমনকি আপনি ও আপনার স্বামী একসঙ্গে গানও করেছেন। হঠাৎ কী হলো?
সালমা: না, এটা হঠাৎ নয়। অনেকদিন ধরেই আমাদের মনোমালিন্য হয়েছে। আমি অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু সংসার বাঁচাতে পারলাম না। অনেক কিছু মেনেও নিয়েছি। আমার প্রিয় বিষয় গান-বাজনা বন্ধ করে দিয়েছিলাম। ওনার মতো করে চলতে চেয়েছি। আসলে আমরা দুজনই আলাদা ভুবনের। সে রাজনীতিক আর আমি গানের লোক। আমার এ বিয়ে করাটাই ভুল ছিল। অল্প বয়সে না বুঝেই আমার জীবনের বড় ভুলটি করেছি।
প্রশ্ন: অনেক কিছু বলতে কী বোঝাতে চাইছেন?
সালমা: সে অনেক দুর্বব্যবহার করত। তাও সহ্য করেছি।
প্রশ্ন: কবে থেকে বিষয়টি প্রকট আকার ধারণ করেছে?
সালমা: বছর খানেকের মতো হবে। তবে চার-পাঁচমাস আগে বিষয়টি খুবই খারাপ দিকে যায়। সে আমার বাবা, মা ও মামার সঙ্গে চরম দুব্যবহার করে। আসলে এমপি হওয়ার পর থেকে সে পুরোটাই চেঞ্জ হয়ে হয়ে গেছে। আমাকে তো সম্মান করতই না, সেটা আমার বাবা-মার দিকে চলে যেত।
প্রশ্ন: কেন এমন করত বলে মনে হয়?
সালমা: তার কথা আমাকে সে আর নিতে (পছন্দ) পারছে না। আমাকে ভালোবাসে না। আমার সঙ্গে থাকতে চায় না। এমনকি আমার মেয়েকেও (স্নেহা) সে আমার কাছ থেকে নিয়ে গেছে। প্রায় তিন মাস পর আমি আমার মেয়েকে কাছে পেয়েছি। সে জোর করেই আমার ছোট মেয়েটাকে তার কাছে রাখছে।
প্রশ্ন: আর বিচ্ছেদের বিষয়টি কবে ঘটল?
সালমা: গত ২০ তারিখে ধানমণ্ডির একটি রেস্তোরাঁয় আমরা বসে এ কাজটি করেছি। দুই পরিবারের সদস্যরা এতে উপস্থিত ছিলেন।
প্রশ্ন: আপনি তো পুরো বিষয় নিয়ে আদালতে যেতে পারতেন?
সালমা: আমি কী তার সঙ্গে পেরে উঠব? সে এমপি; অনেক প্রভাব তার। মাঝখান থেকে আমি আমার সন্তানের জীবন দুর্বিষহ করে তুলব। আমার সন্তান ও আমার যদি কিছু হয়ে যায় কেউ এগিয়ে আসবে না, আমি জানি। তাই আপোষের মাধ্যমে আমি বিচ্ছেদ নিয়েছি।
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
পুরো বিষয়টি নিয়ে সালমা কথা বলেছেন একটি পত্রিকার সাথে-
প্রশ্ন: আপনারা সুখে আছেন- এমন খবরই পাওয়া যেত। এমনকি আপনি ও আপনার স্বামী একসঙ্গে গানও করেছেন। হঠাৎ কী হলো?
সালমা: না, এটা হঠাৎ নয়। অনেকদিন ধরেই আমাদের মনোমালিন্য হয়েছে। আমি অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু সংসার বাঁচাতে পারলাম না। অনেক কিছু মেনেও নিয়েছি। আমার প্রিয় বিষয় গান-বাজনা বন্ধ করে দিয়েছিলাম। ওনার মতো করে চলতে চেয়েছি। আসলে আমরা দুজনই আলাদা ভুবনের। সে রাজনীতিক আর আমি গানের লোক। আমার এ বিয়ে করাটাই ভুল ছিল। অল্প বয়সে না বুঝেই আমার জীবনের বড় ভুলটি করেছি।
প্রশ্ন: অনেক কিছু বলতে কী বোঝাতে চাইছেন?
সালমা: সে অনেক দুর্বব্যবহার করত। তাও সহ্য করেছি।
প্রশ্ন: কবে থেকে বিষয়টি প্রকট আকার ধারণ করেছে?
সালমা: বছর খানেকের মতো হবে। তবে চার-পাঁচমাস আগে বিষয়টি খুবই খারাপ দিকে যায়। সে আমার বাবা, মা ও মামার সঙ্গে চরম দুব্যবহার করে। আসলে এমপি হওয়ার পর থেকে সে পুরোটাই চেঞ্জ হয়ে হয়ে গেছে। আমাকে তো সম্মান করতই না, সেটা আমার বাবা-মার দিকে চলে যেত।
প্রশ্ন: কেন এমন করত বলে মনে হয়?
সালমা: তার কথা আমাকে সে আর নিতে (পছন্দ) পারছে না। আমাকে ভালোবাসে না। আমার সঙ্গে থাকতে চায় না। এমনকি আমার মেয়েকেও (স্নেহা) সে আমার কাছ থেকে নিয়ে গেছে। প্রায় তিন মাস পর আমি আমার মেয়েকে কাছে পেয়েছি। সে জোর করেই আমার ছোট মেয়েটাকে তার কাছে রাখছে।
প্রশ্ন: আর বিচ্ছেদের বিষয়টি কবে ঘটল?
সালমা: গত ২০ তারিখে ধানমণ্ডির একটি রেস্তোরাঁয় আমরা বসে এ কাজটি করেছি। দুই পরিবারের সদস্যরা এতে উপস্থিত ছিলেন।
প্রশ্ন: আপনি তো পুরো বিষয় নিয়ে আদালতে যেতে পারতেন?
সালমা: আমি কী তার সঙ্গে পেরে উঠব? সে এমপি; অনেক প্রভাব তার। মাঝখান থেকে আমি আমার সন্তানের জীবন দুর্বিষহ করে তুলব। আমার সন্তান ও আমার যদি কিছু হয়ে যায় কেউ এগিয়ে আসবে না, আমি জানি। তাই আপোষের মাধ্যমে আমি বিচ্ছেদ নিয়েছি।
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
খবর বিভাগঃ
বিনোদন
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়