কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: শিশু
যখন শক্ত খাবার খেতে শুরু করে তখন তাকে শিম বা শিমের বীজ বা মটরশুঁটি দেয়া
যেতে পারে। কারণ এরা শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য চমৎকার কাজ করে। বিশ্বের
বিভিন্ন স্থানে একে বিভিন্ন নামে ডাকা হয় এবং সারা বিশ্ব জুড়ে এর ১৫০ টি
প্রজাতি আছে। এদের পুষ্টি উপাদান এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রায় একই রকম।
শিম শিশুর জন্য উপকারী কারণ এটি প্রোটিনের ভালো উৎস। এতে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ফোলেট, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অত্যাবশ্যকীয় খনিজ উপাদান যেমন- ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম এবং জিংক থাকে। শিশুর জন্য শিম বা মটরশুঁটির স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলোর বিষয়ে জেনে নিই চলুন।
১। প্রোটিনের উৎস
উদ্ভিদকুলের মধ্যে শিম হচ্ছে উচ্চ মাত্রার প্রোটিনের উৎস। তবে তাজা শিমে প্রোটিনের পরিমাণ কম থাকে এবং শুষ্ক শিমে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে।
২। ভিটামিন সি সরবরাহ করে
শিম ও শিমের বীজ ভিটামিন সি সরবরাহ করে। ভিটামিন সি শরীরের ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি ঘটায়। সাধারণ ঠান্ডা, কফ ও অ্যাজমা প্রতিরোধেও সাহায্য করে। এছাড়াও ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং ফ্রি র্যাডিকেল দূর করে।
৩। ফোলেটের ভালো উৎস
ফোলেট বা ফলিক এসিড ভিটামিন বি গ্রুপের সদস্য। এই ভিটামিন লাল রক্ত কণিকার উৎপাদনে সাহায্য করে। লাল রক্ত কণিকা শিশুর সারা শরীরে পুষ্টি উপাদান পৌঁছে দেয় এবং শিশুর বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। মস্তিষ্কের কোষকে শক্তিশালী করতে এবং মস্তিষ্কের কাজ ঠিকভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে ফোলেট।
৪। অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
ভিটামিন ছাড়াও সবুজ শিমে অন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন- ফ্লেভোনয়েড, অ্যালকালয়েড, কেটেচিন এবং এন্থোসায়ানিন থাকে। বিপাকের ফলে শরীরে যে ফ্রি র্যাডিকেল উৎপন্ন হয় তাকে নিরপেক্ষ হতে সাহায্য করে এই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো। ফ্রি র্যাডিকেলগুলোকে আটকানো না গেলে এরা কোষের ক্ষতি করে এবং ডিএনএ এর ও ক্ষতি করে। তাই ভালো পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে এমন খাবার খাওয়ানো উচিৎ শিশুকে।
৫। ডায়াটারি ফাইবার
শিমের শুঁটিতে বা কোষে প্রচুর ভক্ষনযোগ্য আঁশ থাকে। বৃহদান্ত্র বা কোলন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এই ডায়াটারি ফাইবার। ডায়াটারি ফাইবার শরীরের পানি শোষণ করে এবং সকল দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বের করে দেয় মলের মাধ্যমে। নিয়মিত অন্ত্র পরিষ্কার হওয়া শিশুর জন্য উপকারী। এতে শিশু রোগমুক্ত থাকবে এবং খুধাও বৃদ্ধি পাবে।
সতর্কতা- সবুজ শিম বা মটরশুঁটি শিশুর পেটে গ্যাস সৃষ্টি করতে পারে এবং বদহজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই শিশুর বয়স এক বছর হলে তারপর তাকে শিম বা শিমের বীজ খাওয়ানো শুরু করতে পারেন। প্রথমে ১/২ চামচ করে খাওয়ান।
শিশুর জন্য রান্না করা– শিশুর জন্য সবচেয়ে ভালো হচ্ছে অল্প পানিতে শিম বা শিমের বীজ সিদ্ধ করা। ফুটন্ত পানিতে সবুজ শিম দিয়ে কিছুক্ষণ ঢাকনা ছাড়া সিদ্ধ করুন, তারপর ঢেকে দিন। ১৫ মিনিটের বেশি সিদ্ধ করলে শিমের রঙ নষ্ট হেয়ে যেতে পারে।
শিম শিশুর জন্য উপকারী কারণ এটি প্রোটিনের ভালো উৎস। এতে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ফোলেট, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অত্যাবশ্যকীয় খনিজ উপাদান যেমন- ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম এবং জিংক থাকে। শিশুর জন্য শিম বা মটরশুঁটির স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলোর বিষয়ে জেনে নিই চলুন।
১। প্রোটিনের উৎস
উদ্ভিদকুলের মধ্যে শিম হচ্ছে উচ্চ মাত্রার প্রোটিনের উৎস। তবে তাজা শিমে প্রোটিনের পরিমাণ কম থাকে এবং শুষ্ক শিমে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে।
২। ভিটামিন সি সরবরাহ করে
শিম ও শিমের বীজ ভিটামিন সি সরবরাহ করে। ভিটামিন সি শরীরের ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি ঘটায়। সাধারণ ঠান্ডা, কফ ও অ্যাজমা প্রতিরোধেও সাহায্য করে। এছাড়াও ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং ফ্রি র্যাডিকেল দূর করে।
৩। ফোলেটের ভালো উৎস
ফোলেট বা ফলিক এসিড ভিটামিন বি গ্রুপের সদস্য। এই ভিটামিন লাল রক্ত কণিকার উৎপাদনে সাহায্য করে। লাল রক্ত কণিকা শিশুর সারা শরীরে পুষ্টি উপাদান পৌঁছে দেয় এবং শিশুর বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। মস্তিষ্কের কোষকে শক্তিশালী করতে এবং মস্তিষ্কের কাজ ঠিকভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে ফোলেট।
৪। অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
ভিটামিন ছাড়াও সবুজ শিমে অন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন- ফ্লেভোনয়েড, অ্যালকালয়েড, কেটেচিন এবং এন্থোসায়ানিন থাকে। বিপাকের ফলে শরীরে যে ফ্রি র্যাডিকেল উৎপন্ন হয় তাকে নিরপেক্ষ হতে সাহায্য করে এই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো। ফ্রি র্যাডিকেলগুলোকে আটকানো না গেলে এরা কোষের ক্ষতি করে এবং ডিএনএ এর ও ক্ষতি করে। তাই ভালো পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে এমন খাবার খাওয়ানো উচিৎ শিশুকে।
৫। ডায়াটারি ফাইবার
শিমের শুঁটিতে বা কোষে প্রচুর ভক্ষনযোগ্য আঁশ থাকে। বৃহদান্ত্র বা কোলন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এই ডায়াটারি ফাইবার। ডায়াটারি ফাইবার শরীরের পানি শোষণ করে এবং সকল দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বের করে দেয় মলের মাধ্যমে। নিয়মিত অন্ত্র পরিষ্কার হওয়া শিশুর জন্য উপকারী। এতে শিশু রোগমুক্ত থাকবে এবং খুধাও বৃদ্ধি পাবে।
সতর্কতা- সবুজ শিম বা মটরশুঁটি শিশুর পেটে গ্যাস সৃষ্টি করতে পারে এবং বদহজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই শিশুর বয়স এক বছর হলে তারপর তাকে শিম বা শিমের বীজ খাওয়ানো শুরু করতে পারেন। প্রথমে ১/২ চামচ করে খাওয়ান।
শিশুর জন্য রান্না করা– শিশুর জন্য সবচেয়ে ভালো হচ্ছে অল্প পানিতে শিম বা শিমের বীজ সিদ্ধ করা। ফুটন্ত পানিতে সবুজ শিম দিয়ে কিছুক্ষণ ঢাকনা ছাড়া সিদ্ধ করুন, তারপর ঢেকে দিন। ১৫ মিনিটের বেশি সিদ্ধ করলে শিমের রঙ নষ্ট হেয়ে যেতে পারে।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়