কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে আপনি কখনোই যেতে পারবেন না, যদি না
আপনি সেই হাতে গোনা কয়েক জন মানুষের তালিকায় না হন। এই জায়গাগুলোর
নিরাপত্তা এতোই কঠোর যে ওই জায়গার যাওয়া দূরের কথা খুব কম মানুষই জানে ওই
সব জায়গার কথা। এখানে সেই রকম পাঁচটি জায়গার কথা বলা হলো।
১। এরিয়া ৫১: এরিয়া ৫১ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদায় অবস্থিত। এরিয়া-৫১ নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষের জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। এই স্থানটি জনসাধারণের জন্য নিষিদ্ধ। মূলত এটি একটি মিলিটারি বেইজ ক্যাম্প। কিন্তু মাঝে মাঝে অনেক অদ্ভুত অদ্ভুত জিনিস ঘটতে দেখা যায়। অনেকের মতে এখানে প্রায়ই অজানা বস্তু উড়তে দেখা যায় (UFO), অদ্ভুত অদ্ভুত প্রাণীর মৃতদেহ পাওয়া যায়, ভয়ংকর শব্দ শোন যায়। তবে আজো সবার কাছে অজানা এখানে কী হয়। আর কেনই বা এতো নিরাপত্তা।
২। ক্লাব ৩৩ অফ ডিজনিল্যান্ড: ডিজনিল্যান্ড মানুষের বিনোদনের জন্য বিখ্যাত। বিনোদনের জন্য পৃথিবী জোড়া নাম এর। এখানে সবকিছুই সাধারণ মানুষের জন্য পুরো উন্মুক্ত। কিন্তু একটি ক্লবকে খুব গোপন করে রাখা হয়েছে। ক্লবটির নাম ক্লব ৩৩। ক্লবটির প্রতিষ্ঠাতা স্বয়ং ওয়াল্ট ডিজনি নিজেই। এই সদস্য হবার প্রক্রিয়া এতই জটিল যে সদস্য পদের জন্য আবেদন করার প্রায় ১৪ বছর পরে আপনি জবাব পাবেন।
৩। মসকো মেট্রো-২: এই স্থানটির অবস্থান রাশিয়া। পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ আন্ডারগ্রাউন্ড শহর এটি। কিন্তু রাশিয়ান সরকার কখনই এই স্থানের অস্তিত্ব স্বীকার করে নি। এই স্থানটি স্তালিনের আমলে তৈরি করা হয়েছিল। অধিকাংশ মানুষ মনে করে যে এটি ক্রেমলিনের সাথে FSB Headquarter এর সাথে সংযুক্ত করা। এতোবড় একটি স্থানে মানুষের প্রবেশ অধিকারতো দূরের কথা ভালোভাবে এর অস্তিত্বই জানে না।
৪। ইসি গ্রান্ড স্রিং(Ise Grand Shrine): এই স্থানটি জাপানে অবস্থিত। এটি জাপানের সবচেয়ে গোপনীয় এবং পবিত্র জায়গা। ধারনা করা হয় খ্রিষ্টপূর্ব ৪ সালে ইসি গ্রান্ড স্রিং তৈরি করা হয়। তখন থেকে আজ পর্যন্ত জাপানের রাজ পরিবার এবং প্রিস্ট ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারেনি। প্রতি ২০ বছর পর পর এই স্রিংটি নতুন করে নির্মাণ করা হয়। ইতিহাসবিদদের ধারনা এখানে জাপান সম্রাজ্যের মূল্যবান এবং হাজার হাজার বছরের পুরনো নথিপত্র লুকানো আছে যা বিশ্ববাসিদের কাছ অজানা।
৫। ভ্যাটিকান সিক্রেট আর্কাইভস: ভ্যাটিকান সিটি মানুষের কাছে যুগ যুগ ধরে একটি রহস্যময় স্থান। পৃথিবীর অনেক পুরানো ইতিহাসের সাক্ষী হল এই ভ্যাটিকান সিটি। এই সিক্রেট আর্কাইভটিকে বলা হয় স্টোর হাউজ অফ সিক্রেট(storehouse of secret)। খুব কম সংখ্যক মানুষই এই জায়গার ঢোকার অনুমতি পায়। আর্কাইভসটি ৮৪ কিলোমিটার দীর্ঘ। ধারনা করা হয় এখানে প্রায় ৮৪,০০০ বই আছে। ইতিহাসবেত্তাদের মতে এখানে খ্রিষ্টান, প্যাগান, মিশনারিসহ আরো বিভিন্ন ধর্ম ও মতবাদের গোপন নথিপত্র এখানে সংরক্ষিত আছে।
১। এরিয়া ৫১: এরিয়া ৫১ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদায় অবস্থিত। এরিয়া-৫১ নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষের জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। এই স্থানটি জনসাধারণের জন্য নিষিদ্ধ। মূলত এটি একটি মিলিটারি বেইজ ক্যাম্প। কিন্তু মাঝে মাঝে অনেক অদ্ভুত অদ্ভুত জিনিস ঘটতে দেখা যায়। অনেকের মতে এখানে প্রায়ই অজানা বস্তু উড়তে দেখা যায় (UFO), অদ্ভুত অদ্ভুত প্রাণীর মৃতদেহ পাওয়া যায়, ভয়ংকর শব্দ শোন যায়। তবে আজো সবার কাছে অজানা এখানে কী হয়। আর কেনই বা এতো নিরাপত্তা।
২। ক্লাব ৩৩ অফ ডিজনিল্যান্ড: ডিজনিল্যান্ড মানুষের বিনোদনের জন্য বিখ্যাত। বিনোদনের জন্য পৃথিবী জোড়া নাম এর। এখানে সবকিছুই সাধারণ মানুষের জন্য পুরো উন্মুক্ত। কিন্তু একটি ক্লবকে খুব গোপন করে রাখা হয়েছে। ক্লবটির নাম ক্লব ৩৩। ক্লবটির প্রতিষ্ঠাতা স্বয়ং ওয়াল্ট ডিজনি নিজেই। এই সদস্য হবার প্রক্রিয়া এতই জটিল যে সদস্য পদের জন্য আবেদন করার প্রায় ১৪ বছর পরে আপনি জবাব পাবেন।
৩। মসকো মেট্রো-২: এই স্থানটির অবস্থান রাশিয়া। পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ আন্ডারগ্রাউন্ড শহর এটি। কিন্তু রাশিয়ান সরকার কখনই এই স্থানের অস্তিত্ব স্বীকার করে নি। এই স্থানটি স্তালিনের আমলে তৈরি করা হয়েছিল। অধিকাংশ মানুষ মনে করে যে এটি ক্রেমলিনের সাথে FSB Headquarter এর সাথে সংযুক্ত করা। এতোবড় একটি স্থানে মানুষের প্রবেশ অধিকারতো দূরের কথা ভালোভাবে এর অস্তিত্বই জানে না।
৪। ইসি গ্রান্ড স্রিং(Ise Grand Shrine): এই স্থানটি জাপানে অবস্থিত। এটি জাপানের সবচেয়ে গোপনীয় এবং পবিত্র জায়গা। ধারনা করা হয় খ্রিষ্টপূর্ব ৪ সালে ইসি গ্রান্ড স্রিং তৈরি করা হয়। তখন থেকে আজ পর্যন্ত জাপানের রাজ পরিবার এবং প্রিস্ট ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারেনি। প্রতি ২০ বছর পর পর এই স্রিংটি নতুন করে নির্মাণ করা হয়। ইতিহাসবিদদের ধারনা এখানে জাপান সম্রাজ্যের মূল্যবান এবং হাজার হাজার বছরের পুরনো নথিপত্র লুকানো আছে যা বিশ্ববাসিদের কাছ অজানা।
৫। ভ্যাটিকান সিক্রেট আর্কাইভস: ভ্যাটিকান সিটি মানুষের কাছে যুগ যুগ ধরে একটি রহস্যময় স্থান। পৃথিবীর অনেক পুরানো ইতিহাসের সাক্ষী হল এই ভ্যাটিকান সিটি। এই সিক্রেট আর্কাইভটিকে বলা হয় স্টোর হাউজ অফ সিক্রেট(storehouse of secret)। খুব কম সংখ্যক মানুষই এই জায়গার ঢোকার অনুমতি পায়। আর্কাইভসটি ৮৪ কিলোমিটার দীর্ঘ। ধারনা করা হয় এখানে প্রায় ৮৪,০০০ বই আছে। ইতিহাসবেত্তাদের মতে এখানে খ্রিষ্টান, প্যাগান, মিশনারিসহ আরো বিভিন্ন ধর্ম ও মতবাদের গোপন নথিপত্র এখানে সংরক্ষিত আছে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়