কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
তুরস্কে অপ্রাপ্তবয়স্ক কোনো মেয়েকে ধর্ষণের পর যদি বিয়ে করা হয় তাহলে তার
বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে নেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। বিতর্কিত হলেও হঠাৎ করেই এ
প্রস্তাবকে সমর্থন দিয়েছে তুরস্কের ক্ষমতাসীন একে পার্টি।
তুরস্কের মানবাধিকার এবং নারী অধিকার সংগঠনগুলো এই প্রস্তাবিত আইনের তীব্র সমালোচনা করেছে। তারা বলছে, এই আইনের মানে দাঁড়াবে ধর্ষণকে আইনি বৈধতা দেয়া। তুরস্কে সরকারি দল এ.কে. পার্টির এমপিরা প্রস্তাবিত এই আইনটিতে বৃহস্পতিবার রাতে আকস্মিকভাবে তাদের সমর্থন জানায়।
এই আইনে অপ্রাপ্তবয়স্ক কোনো নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে একটি শর্তে ক্ষমা করার কথা বলা হয়েছে। শর্তটি হচ্ছে- তাকে ওই মেয়েটিকে বিয়ে করতে হবে। প্রস্তাবিত এই আইনটি বলছে, অভিযুক্ত ব্যক্তিটি ধর্ষিতা ওই মেয়েটিকে বিয়ে করলে তার সাজা মওকুফ করা হবে এবং তার বিচার খারিজ হয়ে যাবে।
সরকার বলছে, এই আইনের উদ্দেশ্য হচ্ছে- যারা না বুঝেই অল্পবয়সী কোনো মেয়ের সাথে যৌনকর্মে লিপ্ত হয়েছে তাদেরকে বিয়ে করার সুযোগ দেওয়া।
তবে নারীদের অধিকার নিয়ে কাজ করে যেসব গ্রুপ তারা এর তীব্র সমালোচনা করছে। তারা বলছেন, যেসব পুরুষ জেনেশুনেই এই কাজটি করছিলো তাদেরকেও এই আইনের আওতায় ক্ষমা করা হবে এবং এর মধ্য দিয়ে ধর্ষণ আইনি বৈধতা পেয়ে যেতে পারে।
আগামী মঙ্গলবার যদি পার্লামেন্টে এই আইনটি পাশ হয় তাহলে আপাতত তিন হাজারের মতো পুরুষ এই অভিযোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
জরিপে দেখা যাচ্ছে, তুরস্কে গত কয়েক বছরে যৌন হয়রানির সংখ্যা বেড়েছে এবং দেশটিতে নারীদের ৪০ শতাংশই কোনো না কোনো ভাবে শারীরিক বা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। সমালোচকরা এজন্যে ইসলামপন্থী রেচেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সরকারকে দায়ী করছেন।
সূত্র: বিবিসি
তুরস্কের মানবাধিকার এবং নারী অধিকার সংগঠনগুলো এই প্রস্তাবিত আইনের তীব্র সমালোচনা করেছে। তারা বলছে, এই আইনের মানে দাঁড়াবে ধর্ষণকে আইনি বৈধতা দেয়া। তুরস্কে সরকারি দল এ.কে. পার্টির এমপিরা প্রস্তাবিত এই আইনটিতে বৃহস্পতিবার রাতে আকস্মিকভাবে তাদের সমর্থন জানায়।
এই আইনে অপ্রাপ্তবয়স্ক কোনো নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে একটি শর্তে ক্ষমা করার কথা বলা হয়েছে। শর্তটি হচ্ছে- তাকে ওই মেয়েটিকে বিয়ে করতে হবে। প্রস্তাবিত এই আইনটি বলছে, অভিযুক্ত ব্যক্তিটি ধর্ষিতা ওই মেয়েটিকে বিয়ে করলে তার সাজা মওকুফ করা হবে এবং তার বিচার খারিজ হয়ে যাবে।
সরকার বলছে, এই আইনের উদ্দেশ্য হচ্ছে- যারা না বুঝেই অল্পবয়সী কোনো মেয়ের সাথে যৌনকর্মে লিপ্ত হয়েছে তাদেরকে বিয়ে করার সুযোগ দেওয়া।
তবে নারীদের অধিকার নিয়ে কাজ করে যেসব গ্রুপ তারা এর তীব্র সমালোচনা করছে। তারা বলছেন, যেসব পুরুষ জেনেশুনেই এই কাজটি করছিলো তাদেরকেও এই আইনের আওতায় ক্ষমা করা হবে এবং এর মধ্য দিয়ে ধর্ষণ আইনি বৈধতা পেয়ে যেতে পারে।
আগামী মঙ্গলবার যদি পার্লামেন্টে এই আইনটি পাশ হয় তাহলে আপাতত তিন হাজারের মতো পুরুষ এই অভিযোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
জরিপে দেখা যাচ্ছে, তুরস্কে গত কয়েক বছরে যৌন হয়রানির সংখ্যা বেড়েছে এবং দেশটিতে নারীদের ৪০ শতাংশই কোনো না কোনো ভাবে শারীরিক বা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। সমালোচকরা এজন্যে ইসলামপন্থী রেচেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সরকারকে দায়ী করছেন।
সূত্র: বিবিসি
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়