কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: কালো
টাকার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন উঠেপড়ে লেগেছেন, ঠিক তখনি
শিরোনামে বিজেপি নেতা ও সাবেক মন্ত্রী এবং খনি মাফিয়া জি জনার্দন রেড্ডি।
বিষয় এক বিয়েতেই ৫০০ কোটি রুপি খরচ! নিজের মেয়ের বিয়েতে খরচ করেছেন এ বিশাল
অংক।
রেড্ডির মেয়ে ব্রাহ্মণীর বিয়ে হচ্ছে রাজীব রেড্ডি নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে। রাজীবের দক্ষিণ আফ্রিকা ও অন্যত্র হিরে ও সোনার খনি রয়েছে। বৃহস্পতিবারই তাদের বিয়ে সম্পন্ন হবে।
মেয়ের বিয়ের স্থান প্যালেস গ্রাউন্ডসে একটা গোটা নকল গ্রাম বানানো হয়েছে। বল্লারিতে রেড্ডির বাড়ি এবং স্কুলের আদলে তৈরি করা হয়েছে সব কিছু। রয়েছে কর্নাটকের হাম্পির মন্দিরের আদলে তৈরি মন্দিরও।
কীভাবে আয়কর দফতরের নজর এড়িয়ে এত কিছু করলেন রেড্ডি? প্রশ্নটা তুলেছিলেন আরটিআই কর্মী এবং আইনজীবী টি নরসিংহ মূর্তি। বুধবার তিনি এ নিয়ে অভিযোগ জানান আয়কর দফতরে।
নড়েচড়ে বসেছে আয়কর দফতরও। রেড্ডি কীভাবে বিয়েতে এই বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করছেন, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে তারা।
কে এই জি জনার্দন রেড্ডি
নরসিং মূর্তি জানিয়েছেন, সাড়ে তিন বছর জেল খেটে ২০১৫ সালে জেল থেকে ছাড়া পান রেড্ডি। বেআইনি খননের অভিযোগে জেলে যেতে হয়েছিল তাকে। তখন দামি গাড়ি, চপারসহ রেড্ডি এবং তার স্ত্রীর অন্তত ৭০ কোটির স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
মূর্তির প্রশ্ন, তার পরেও রেড্ডির মতো এমন এক জন ‘দাগি অপরাধী’ নিজের মেয়ের বিয়েতে কী ভাবে ৫০০ কোটি টাকা খরচ করছেন?
ওই আইনজীবীর দাবি, বিপুল পরিমাণ করের টাকা ফাঁকি দিয়েছেন খনি মাফিয়া। মূর্তির দাবি অনুযায়ী, রেড্ডির মেয়ের বিয়ের আগে-পরে বিভিন্ন অনুষ্ঠান মিলিয়ে চার দিনে মোট খরচ ৫০০ কোটি পেরিয়ে ৬৫০ কোটি ছুঁতে চলেছে।
বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে তোলপাড় হচ্ছে দেখেও আয়কর দফতর পদক্ষেপ করছে না কেন, জানতে চান মূর্তি।
প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে দলের প্রথম সারির অনেক নেতাকেই মেয়ের বিয়েতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন রেড্ডি। বাদ যাননি কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়াও। একটি সূত্রে দাবি, অতিথিদের এলসিডি টিভি পাঠিয়ে নাকি আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রেড্ডি।
তবে হৈচৈ শুরু হতেই বিষয়টি থেকে দূরত্ব বজায় রাখার যথাসম্ভব চেষ্টা করছে বিজেপি। দলের প্রথম সারির নেতারা বিয়েতে যাবেন না বলে ঠিক হয়।
নয়াদিল্লি থেকে নির্দেশ আসে, রাজ্যের কোনও বিজেপি নেতা যেন এই বিয়ের অনুষ্ঠানে না যান। যদিও রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র বিষয়টি মানতে চাননি।
রেড্ডির মেয়ে ব্রাহ্মণীর বিয়ে হচ্ছে রাজীব রেড্ডি নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে। রাজীবের দক্ষিণ আফ্রিকা ও অন্যত্র হিরে ও সোনার খনি রয়েছে। বৃহস্পতিবারই তাদের বিয়ে সম্পন্ন হবে।
মেয়ের বিয়ের স্থান প্যালেস গ্রাউন্ডসে একটা গোটা নকল গ্রাম বানানো হয়েছে। বল্লারিতে রেড্ডির বাড়ি এবং স্কুলের আদলে তৈরি করা হয়েছে সব কিছু। রয়েছে কর্নাটকের হাম্পির মন্দিরের আদলে তৈরি মন্দিরও।
কীভাবে আয়কর দফতরের নজর এড়িয়ে এত কিছু করলেন রেড্ডি? প্রশ্নটা তুলেছিলেন আরটিআই কর্মী এবং আইনজীবী টি নরসিংহ মূর্তি। বুধবার তিনি এ নিয়ে অভিযোগ জানান আয়কর দফতরে।
নড়েচড়ে বসেছে আয়কর দফতরও। রেড্ডি কীভাবে বিয়েতে এই বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করছেন, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে তারা।
কে এই জি জনার্দন রেড্ডি
নরসিং মূর্তি জানিয়েছেন, সাড়ে তিন বছর জেল খেটে ২০১৫ সালে জেল থেকে ছাড়া পান রেড্ডি। বেআইনি খননের অভিযোগে জেলে যেতে হয়েছিল তাকে। তখন দামি গাড়ি, চপারসহ রেড্ডি এবং তার স্ত্রীর অন্তত ৭০ কোটির স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
মূর্তির প্রশ্ন, তার পরেও রেড্ডির মতো এমন এক জন ‘দাগি অপরাধী’ নিজের মেয়ের বিয়েতে কী ভাবে ৫০০ কোটি টাকা খরচ করছেন?
ওই আইনজীবীর দাবি, বিপুল পরিমাণ করের টাকা ফাঁকি দিয়েছেন খনি মাফিয়া। মূর্তির দাবি অনুযায়ী, রেড্ডির মেয়ের বিয়ের আগে-পরে বিভিন্ন অনুষ্ঠান মিলিয়ে চার দিনে মোট খরচ ৫০০ কোটি পেরিয়ে ৬৫০ কোটি ছুঁতে চলেছে।
বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে তোলপাড় হচ্ছে দেখেও আয়কর দফতর পদক্ষেপ করছে না কেন, জানতে চান মূর্তি।
প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে দলের প্রথম সারির অনেক নেতাকেই মেয়ের বিয়েতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন রেড্ডি। বাদ যাননি কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়াও। একটি সূত্রে দাবি, অতিথিদের এলসিডি টিভি পাঠিয়ে নাকি আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রেড্ডি।
তবে হৈচৈ শুরু হতেই বিষয়টি থেকে দূরত্ব বজায় রাখার যথাসম্ভব চেষ্টা করছে বিজেপি। দলের প্রথম সারির নেতারা বিয়েতে যাবেন না বলে ঠিক হয়।
নয়াদিল্লি থেকে নির্দেশ আসে, রাজ্যের কোনও বিজেপি নেতা যেন এই বিয়ের অনুষ্ঠানে না যান। যদিও রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র বিষয়টি মানতে চাননি।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়