নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সর্বশক্তি নিয়োগ করতে চায় বিএনপি। এই
নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে বিএনপি। জয় ছাড়া অন্য কিছু ভাবতে
চাইছে না বিএনপি নেতারা। যত ঝড়ই আসুক না কেন শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকার
পরিকল্পনা পাকা করেছে দলটির হাইকমান্ড। আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছ থেকে
বিজয় ছিনিয়ে আনতে দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা এরই মধ্যে কর্মপরিকল্পনা ঠিক
করছেন বলে জানা গেছে।
দলীয় সূত্র বলছে, নির্বাচনে জয় পেতে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয়ভাবে মনিটরিং টিম গঠনসহ নানা প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। দলের স্থায়ী কমিটির এক নেতার নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মনিটরিং টিম গঠন হচ্ছে। একই সঙ্গে স্থানীয়ভাবে প্রতি ওয়ার্ডে মনিটরিং কমিটি গঠন করার কাজ শুরু হয়ে গেছে। কেন্দ্রীয় মনিটরিং টিম স্থানীয় টিমকে নির্বাচনী প্রচারে নানা পরামর্শ দেবে।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এবার মোট ১৭১টি ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। সার্বিক বিষয় দেখভাল করার জন্য কেন্দ্রভিত্তিক টিম করার চিন্তা করা হচ্ছে। এছাড়াও কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচন মনিটরিং করা,নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সার্বিক বিষয় নিয়ে যোগাযোগ করার জন্য আলাদা টিম করা হবে বলেও জানা গেছে।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২২ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জে ভোটগ্রহণ হবে। নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থী হলেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান। ৫ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের পর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার শুরু হবে নারায়ণগঞ্জে। জানা গেছে, প্রচার শুরুর আগেই টিম গঠনসহ সার্বিক কর্মকাণ্ড শেষ করতে চায় বিএনপি। এ লক্ষ্যে পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে।
এছাড়া বিএনপির পেশাজীবী বিভিন্ন সংগঠন ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা টিম আকারে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর পক্ষে প্রচার প্রচারণায় অংশ নিবেন বলে জানা গেছে।
বিএনপির যু্গ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল জানান, ‘১৭১টি কেন্দ্রের জন্য ১০০টি কেন্দ্রভিত্তিক টিম গঠন করা হতে পারে। সাবেক এমপি, এমপি প্রার্থীসহ সিনিয়র নেতাদের নেতৃত্বে এসব টিমে স্থানীয় নেতাদের রাখা হবে। তারা নিজ নিজ দায়িত্ব্প্রাপ্ত এলাকায় প্রচার চালাবেন। আশা করি খুব শিগগিরিই এসব কমিটি গঠনের কাজ শেষ করা হবে।’
এদিকে নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেয়ায় বাধা নেই। বিএনপি নির্বাচনী লড়াইয়ে খালেদা জিয়াকে কাজে লাগাতে চায়। বিএনপি নেতারা মনে করেন, খালেদা জিয়া প্রচারে অংশ নিতে পারলে ভোটের মাঠের চিত্র পাল্টে যাবে। কারণ আইনি জটিলতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকারের মন্ত্রী এমপিরা প্রচারের নামতে পারবেন না।
খালেদা জিয়া নারায়ণগঞ্জে সাখাওয়াতের পক্ষে প্রচারণায় মাঠে নামতে পারেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। এ বিষয়ে আলাল বলেন, ‘আমরা আশা করি তিনি (খালেদা জিয়া) মাঠে নামবেন। তবে সার্বিক দিক বিবেচনা করে সুবিধাজনক সময়ে তার প্রচারে নামার সম্ভাবনা আছে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ও নেতাকর্মীদের শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন,‘এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে, পাড়া মহল্লায় বিএনপির কত নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করতে পারে পুলিশ করুক, কিন্তু কেউ বাড়ি ছাড়বেন না। ভোটাররা যাতে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দিতে পারে এজন্য কেন্দ্র পাহারা দেবেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমরা নারায়ণগঞ্জে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনী লড়াইয়ে থাকতে চাই। তবে সেটা পরিস্থিতি, নির্বাচনী পরিবেশ ও সরকারের আচরণের ওপর নির্ভর করছে। বিগত কয়েকটি নির্বাচনেও আমরা শেষ পর্যন্ত লড়াইয়ে থাকতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পরিস্থিতি আমাদের সে নির্বাচন বর্জন করতে বাধ্য করেছে।’
দলীয় সূত্র বলছে, নির্বাচনে জয় পেতে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয়ভাবে মনিটরিং টিম গঠনসহ নানা প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। দলের স্থায়ী কমিটির এক নেতার নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মনিটরিং টিম গঠন হচ্ছে। একই সঙ্গে স্থানীয়ভাবে প্রতি ওয়ার্ডে মনিটরিং কমিটি গঠন করার কাজ শুরু হয়ে গেছে। কেন্দ্রীয় মনিটরিং টিম স্থানীয় টিমকে নির্বাচনী প্রচারে নানা পরামর্শ দেবে।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এবার মোট ১৭১টি ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। সার্বিক বিষয় দেখভাল করার জন্য কেন্দ্রভিত্তিক টিম করার চিন্তা করা হচ্ছে। এছাড়াও কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচন মনিটরিং করা,নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সার্বিক বিষয় নিয়ে যোগাযোগ করার জন্য আলাদা টিম করা হবে বলেও জানা গেছে।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২২ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জে ভোটগ্রহণ হবে। নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থী হলেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান। ৫ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের পর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার শুরু হবে নারায়ণগঞ্জে। জানা গেছে, প্রচার শুরুর আগেই টিম গঠনসহ সার্বিক কর্মকাণ্ড শেষ করতে চায় বিএনপি। এ লক্ষ্যে পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে।
এছাড়া বিএনপির পেশাজীবী বিভিন্ন সংগঠন ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা টিম আকারে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর পক্ষে প্রচার প্রচারণায় অংশ নিবেন বলে জানা গেছে।
বিএনপির যু্গ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল জানান, ‘১৭১টি কেন্দ্রের জন্য ১০০টি কেন্দ্রভিত্তিক টিম গঠন করা হতে পারে। সাবেক এমপি, এমপি প্রার্থীসহ সিনিয়র নেতাদের নেতৃত্বে এসব টিমে স্থানীয় নেতাদের রাখা হবে। তারা নিজ নিজ দায়িত্ব্প্রাপ্ত এলাকায় প্রচার চালাবেন। আশা করি খুব শিগগিরিই এসব কমিটি গঠনের কাজ শেষ করা হবে।’
এদিকে নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেয়ায় বাধা নেই। বিএনপি নির্বাচনী লড়াইয়ে খালেদা জিয়াকে কাজে লাগাতে চায়। বিএনপি নেতারা মনে করেন, খালেদা জিয়া প্রচারে অংশ নিতে পারলে ভোটের মাঠের চিত্র পাল্টে যাবে। কারণ আইনি জটিলতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকারের মন্ত্রী এমপিরা প্রচারের নামতে পারবেন না।
খালেদা জিয়া নারায়ণগঞ্জে সাখাওয়াতের পক্ষে প্রচারণায় মাঠে নামতে পারেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। এ বিষয়ে আলাল বলেন, ‘আমরা আশা করি তিনি (খালেদা জিয়া) মাঠে নামবেন। তবে সার্বিক দিক বিবেচনা করে সুবিধাজনক সময়ে তার প্রচারে নামার সম্ভাবনা আছে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ও নেতাকর্মীদের শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন,‘এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে, পাড়া মহল্লায় বিএনপির কত নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করতে পারে পুলিশ করুক, কিন্তু কেউ বাড়ি ছাড়বেন না। ভোটাররা যাতে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দিতে পারে এজন্য কেন্দ্র পাহারা দেবেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমরা নারায়ণগঞ্জে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনী লড়াইয়ে থাকতে চাই। তবে সেটা পরিস্থিতি, নির্বাচনী পরিবেশ ও সরকারের আচরণের ওপর নির্ভর করছে। বিগত কয়েকটি নির্বাচনেও আমরা শেষ পর্যন্ত লড়াইয়ে থাকতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পরিস্থিতি আমাদের সে নির্বাচন বর্জন করতে বাধ্য করেছে।’
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়