কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিমের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও ভারতে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবদুর
রউফ ওরফে দাউদ মার্চেন্ট ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন।
রোববার বিকালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাকে মুক্তি দেয়া হয় বলে
নিশ্চিত করেছেন সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারার অভিযোগ থেকে তাকে অব্যাহতি দেন ঢাকার মহানগর হাকিম এ কে এম মঈন উদ্দিন সিদ্দিকী।
তবে ভারতের এই ফেরারি আসামিকে সে দেশের কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে কি না- সে বিষয়টি স্পষ্ট করেননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
এক প্রশ্নের জবাবে সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন “অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তার কারাবাসের মেয়াদ আগেই শেষ হয়েছে। তাই তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।”
দুবাইয়ে থাকা ভারতীয় ‘মাফিয়া ডন’ দাউদ ইব্রাহিমের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসাবে পরিচিত দাউদ মার্চেন্টকে গত ৩ নভেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয় ঢাকার হাকিম আদালত। সেই কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছানোর পর তার মুক্তির ব্যবস্থা করে কারা কর্তৃপক্ষ।
অবৈধভাবে বাংলাদেশে ঢুকে ধরা পড়ে পাঁচ বছর কারাগারে কাটিয়ে ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর জামিনে মুক্তির পর ওইদিনই ফের ৫৪ ধারায় আটক হয়েছিলেন দাউদ মার্চেন্ট।
দাউদ মার্চেন্ট ভারতের বিখ্যাত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান টি-সিরিজের কর্ণধার গুলশান কুমার হত্যা মামলায় ১০ বছরের দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি। ১৯৯৭ সালের ১২ আগস্ট মুম্বাইয়ে গুলি করে গুলশানকে হত্যা করা হয়।
২০০৯ সালের ২৭ মে দাউদ মার্চেন্টকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে এক সহযোগীসহ গ্রেফতার করে ডিবি। তখন জাল পাসপোর্ট তৈরি ও অনুপ্রবেশের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারার অভিযোগ থেকে তাকে অব্যাহতি দেন ঢাকার মহানগর হাকিম এ কে এম মঈন উদ্দিন সিদ্দিকী।
তবে ভারতের এই ফেরারি আসামিকে সে দেশের কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে কি না- সে বিষয়টি স্পষ্ট করেননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
এক প্রশ্নের জবাবে সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন “অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তার কারাবাসের মেয়াদ আগেই শেষ হয়েছে। তাই তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।”
দুবাইয়ে থাকা ভারতীয় ‘মাফিয়া ডন’ দাউদ ইব্রাহিমের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসাবে পরিচিত দাউদ মার্চেন্টকে গত ৩ নভেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয় ঢাকার হাকিম আদালত। সেই কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছানোর পর তার মুক্তির ব্যবস্থা করে কারা কর্তৃপক্ষ।
অবৈধভাবে বাংলাদেশে ঢুকে ধরা পড়ে পাঁচ বছর কারাগারে কাটিয়ে ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর জামিনে মুক্তির পর ওইদিনই ফের ৫৪ ধারায় আটক হয়েছিলেন দাউদ মার্চেন্ট।
দাউদ মার্চেন্ট ভারতের বিখ্যাত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান টি-সিরিজের কর্ণধার গুলশান কুমার হত্যা মামলায় ১০ বছরের দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি। ১৯৯৭ সালের ১২ আগস্ট মুম্বাইয়ে গুলি করে গুলশানকে হত্যা করা হয়।
২০০৯ সালের ২৭ মে দাউদ মার্চেন্টকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে এক সহযোগীসহ গ্রেফতার করে ডিবি। তখন জাল পাসপোর্ট তৈরি ও অনুপ্রবেশের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়