কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: খাবার
সুস্বাদু করতে ঘি'র রয়েছে আলাদা পরিচিতি। আর খাঁটি ঘি এর স্বাদ ও ঘ্রাণই
আলাদা। তাছাড়া প্রতিদিন পরিমাণমতো ঘি খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত। বাজার খেকে
কেনা 'ঘি'য়ে ভেজাল বা স্বাস্থ্যহানিকর হতে পারে। তবে ঘরে তৈরি ঘির রয়েছে
নিজস্ব স্বাদ ও গঠন। তবে ঘরে বসে ঘি বানানো খুব একটা কঠিন নয়, যতটা ভাবা
হয়। এখানে রইল ঘরে ঘি বাননোর প্রক্রিয়াকে আরো সহজ করার কিছু কৌশল।
ক্রীম তৈরি করুন :
উচ্চমান সম্পন্ন প্লাস্টিক বা একটি স্টিল কন্টেইনারে প্রতিদিন ক্রীম সংরক্ষণ করুন। দুধ চুলায় ঘন করে জ্বাল দিয়ে নামিয়ে ঠাণ্ডা হতে দিন। এর কিছুক্ষণ পর ক্রীমের একটি স্তর গঠিত হবে। ক্রীমের এই স্তরটি সংগ্রহ করে কন্টেইনারে সংরক্ষণ করুন। এটি ভালো রাখতে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন।
এভাবে তিন থেকে চারদিন দুধ জ্বাল দিয়ে এরপর তৈরি হওয়া ক্রীমের স্তর দিয়ে কন্টেইনারটি ভরতে থাকুন। এরপর যখন আপনার মনে হবে, ঘি তৈরির জন্য যথেষ্ট পরিমাণ ক্রীম সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা হয়েছে তখন ঘি তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করবেন।
প্রণালী:
ফ্রিজ থেকে সংরক্ষণ করা ক্রীম আরো বড় একটি কড়াইয়ে রাখুন। এরপর এক থেকে দুই ঘন্টা ধরে ক্রীমগুলোকে গলতে দিন। এরপর সর বা ক্রীম হালকা গরম পানি দিয়ে শীল পাটায় মিহি করে বেটে নিবেন। বেন্ডারেও ব্লেন্ড করে নিতে পারেন। মিহি করে বাটা হলে একটি পাত্রে পানি নিয়ে সর ভালোমতো ধুয়ে নিবেন।
এরপর সর একটি পাত্রে নিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। প্রথমে বেশি আঁচে দিবেন। প্রথমদিকে সর ঘন ঘন নাড়ানোর প্রয়োজন নাই। একটু পরপর নাড়লেই হবে। ক্রীম সব গলে গেলে চুলার আঁচ কমিয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে নাড়তে থাকবেন।
ধীরে ধীরে সর থেকে ঘি আলাদা হতে থাকবে। এ সময় ঘন ঘন নাড়তে থাকবেন। একসময় সব ঘি আলাদা হয়ে নীচে সরের সাদা তলানি পরবে। এরপর একটি ছাকনির সাহায্যে একটি পাত্রে ঘি ছেঁকে আলাদা করে নিবেন। চামচের সাহায্যে সাদা তলানি থেকে চেপে চেপে ঘি বের করে ছেকে নিবেন। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল মজাদার ঘি।
ঐতিহ্যগতভাবে সাধারণত সেন্ট্রিফিউজ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিতে আরো বেশি পরিমাণ ঘি উৎপাদন করা যায়।
ক্রীম তৈরি করুন :
উচ্চমান সম্পন্ন প্লাস্টিক বা একটি স্টিল কন্টেইনারে প্রতিদিন ক্রীম সংরক্ষণ করুন। দুধ চুলায় ঘন করে জ্বাল দিয়ে নামিয়ে ঠাণ্ডা হতে দিন। এর কিছুক্ষণ পর ক্রীমের একটি স্তর গঠিত হবে। ক্রীমের এই স্তরটি সংগ্রহ করে কন্টেইনারে সংরক্ষণ করুন। এটি ভালো রাখতে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন।
এভাবে তিন থেকে চারদিন দুধ জ্বাল দিয়ে এরপর তৈরি হওয়া ক্রীমের স্তর দিয়ে কন্টেইনারটি ভরতে থাকুন। এরপর যখন আপনার মনে হবে, ঘি তৈরির জন্য যথেষ্ট পরিমাণ ক্রীম সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা হয়েছে তখন ঘি তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করবেন।
প্রণালী:
ফ্রিজ থেকে সংরক্ষণ করা ক্রীম আরো বড় একটি কড়াইয়ে রাখুন। এরপর এক থেকে দুই ঘন্টা ধরে ক্রীমগুলোকে গলতে দিন। এরপর সর বা ক্রীম হালকা গরম পানি দিয়ে শীল পাটায় মিহি করে বেটে নিবেন। বেন্ডারেও ব্লেন্ড করে নিতে পারেন। মিহি করে বাটা হলে একটি পাত্রে পানি নিয়ে সর ভালোমতো ধুয়ে নিবেন।
এরপর সর একটি পাত্রে নিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। প্রথমে বেশি আঁচে দিবেন। প্রথমদিকে সর ঘন ঘন নাড়ানোর প্রয়োজন নাই। একটু পরপর নাড়লেই হবে। ক্রীম সব গলে গেলে চুলার আঁচ কমিয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে নাড়তে থাকবেন।
ধীরে ধীরে সর থেকে ঘি আলাদা হতে থাকবে। এ সময় ঘন ঘন নাড়তে থাকবেন। একসময় সব ঘি আলাদা হয়ে নীচে সরের সাদা তলানি পরবে। এরপর একটি ছাকনির সাহায্যে একটি পাত্রে ঘি ছেঁকে আলাদা করে নিবেন। চামচের সাহায্যে সাদা তলানি থেকে চেপে চেপে ঘি বের করে ছেকে নিবেন। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল মজাদার ঘি।
ঐতিহ্যগতভাবে সাধারণত সেন্ট্রিফিউজ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিতে আরো বেশি পরিমাণ ঘি উৎপাদন করা যায়।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়