কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
সম্প্রতি ৫০০ ও ১০০০ রুপির নোট বাতিল করেছে ভারত সরকার। এরপর থেকে ভারতের
সাধারণ মানুষ কিছুটা আতঙ্ক এবং বিভিন্ন ধরনের গুজবের মধ্যে আছে। এই
নােটাতঙ্কের মধ্যেই অন্য একটি গুজবের কারণে লবনের দাম হয়েছে কেজিপ্রতি ৪০০
টাকা এবং চিনির দাম হয়েছে কেজিপ্রতি ৫০০ টাকা।
শুক্রবার উত্তরপ্রদেশের কিছু এলাকায় লবণের অভাব নিয়ে গুজব রটে। খুব তাড়াতাড়ি লবেণর যোগান ফুরিয়ে যাচ্ছে, তাই সাধারণ মানুষের উচিত এখুনি দোকান থেকে লবণ কিনে রাখা। সেই গুজবে কান দিয়েই মুদি দোকানে হাজির হয় হাজার হাজার মানুষ। হুড়োহুড়ি পড়ে লবণ কেনার। সেখানে প্রায় ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় লবণ।
পরে দিল্লি, মুম্বই, কলকাতাতেও ছড়ায় আতঙ্ক। কোনও কোনও এলাকায় আরো গুজব রটে শুধু লবণ নয় ঘাটতি হতে চলেছে চিনিরও।
জানা যায়, এই গুজবের পর প্রতি কেজি লবণ ৪০০ ও চিনি ৫০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।
তবে কিভাবে এই গুজব ছড়াল, তা এখনও বুঝতে পারেনি পুলিশ। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছেন, পুরোটাই ঘটেছে গুজবের ফলে। সাধারণ মানুষের আতঙ্কের কোনও কারণ নেই।
দিল্লির খাদ্য সরবরাহ দপ্তরের পক্ষ থেকেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, রাজ্যে কোথাও লবণ বা চিনির কোনও সমস্যা নেই, এখনও যথেষ্ট লবণ চিনি রয়েছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
শুক্রবার উত্তরপ্রদেশের কিছু এলাকায় লবণের অভাব নিয়ে গুজব রটে। খুব তাড়াতাড়ি লবেণর যোগান ফুরিয়ে যাচ্ছে, তাই সাধারণ মানুষের উচিত এখুনি দোকান থেকে লবণ কিনে রাখা। সেই গুজবে কান দিয়েই মুদি দোকানে হাজির হয় হাজার হাজার মানুষ। হুড়োহুড়ি পড়ে লবণ কেনার। সেখানে প্রায় ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় লবণ।
পরে দিল্লি, মুম্বই, কলকাতাতেও ছড়ায় আতঙ্ক। কোনও কোনও এলাকায় আরো গুজব রটে শুধু লবণ নয় ঘাটতি হতে চলেছে চিনিরও।
জানা যায়, এই গুজবের পর প্রতি কেজি লবণ ৪০০ ও চিনি ৫০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।
তবে কিভাবে এই গুজব ছড়াল, তা এখনও বুঝতে পারেনি পুলিশ। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছেন, পুরোটাই ঘটেছে গুজবের ফলে। সাধারণ মানুষের আতঙ্কের কোনও কারণ নেই।
দিল্লির খাদ্য সরবরাহ দপ্তরের পক্ষ থেকেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, রাজ্যে কোথাও লবণ বা চিনির কোনও সমস্যা নেই, এখনও যথেষ্ট লবণ চিনি রয়েছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়