কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
সারাদিন ধরে রাজধানীতে চলছে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। এরই মধ্যে পুরাতন ঢাকা
কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশ করলেন বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা এবং ছোট মেয়ে শেখ রেহানা। সঙ্গে ছিলেন শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান
মুজিব সিদ্দিক ববি।
শনিবার বিকেল ৩টা ২০ মিনিটে কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছোট বোন শেখ রেহানা ও ভাগ্নে ববিকে নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কারা স্মৃতি জাদুঘরে যান। জাদুঘরের সামনে নির্মিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।
এরপর স্মৃতি জাদুঘরের বঙ্গবন্ধু কারা স্মৃতি নির্দশন গ্যালারিতে যান। সেখানে বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন সময়ের ছবি রয়েছে। তিনি ঘুরে ঘুরে ছবিগুলো দেখেন। সংগ্রামী জীবনের বিভিন্ন সময় বঙ্গবন্ধু যে কক্ষটিতে বন্দি ছিলেন সেখানেও যান তার দুই মেয়ে।
কক্ষটিতে বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত টেবিল, চেয়ার, হাড়ি-পাতিলসহ বেশ কয়েকটি আসবাবপত্র রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী প্রায় আধা ঘণ্টা এ কক্ষটিতে অবস্থান করেন। খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বাবার বন্দি থাকার কক্ষ ও ব্যবহৃত বিভিন্ন তৈজসপত্র দেখেন। এ সময় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার চেহারায় যেন পাহাড়সম বেদনা ভর করে ওঠে।
বঙ্গবন্ধুর কারা স্মৃতি জাদুঘর থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী পুরাতন কারগারের বর্তমান নকশা দেখেন। এ সময় একজন কর্মকর্তা প্রধানমন্ত্রী নকশার বিভিন্ন অংশ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নিকট তুলে ধরেন।
সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় চার নেতা কারাস্মৃতি জাদুঘরে যান। সেখানে প্রবেশ মুখেই রয়েছে জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর লাশ হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত যে জায়গাটিতে মরদেহ রাখা হয়েছে সেই স্মৃতি চিহ্ন। জাতীয় চার নেতা কারা স্মৃতি জাদুঘরে প্রবেশের আগে এ জায়গাটিতে এসে খানিক সময় দাঁড়িয়ে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। জাদুঘর প্রাঙ্গণে থাকা জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।
এরপর ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের যে কক্ষটিতে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়, সেখানে প্রবেশ করেন। কক্ষটিতে প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অবস্থান করেন। কারাগার পরিদর্শন শেষে যখন বেরিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন রেহানার চেহারায় বিষাদের ছায়া ছিল।
রাজনৈতিক জীবনে বহুবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জেল খেটেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ভাষা আন্দোলন ছাড়াও ছয় দফা, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামরিক সরকারবিরোধী আন্দোলনে পাকিস্তান আমল থেকে স্বাধীন বাংলাদেশেও জেল খেটেছেন অনেক সংগ্রামী। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাত্র ৮০ দিনের মাথায় জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে।
শনিবার বিকেল ৩টা ২০ মিনিটে কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছোট বোন শেখ রেহানা ও ভাগ্নে ববিকে নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কারা স্মৃতি জাদুঘরে যান। জাদুঘরের সামনে নির্মিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।
এরপর স্মৃতি জাদুঘরের বঙ্গবন্ধু কারা স্মৃতি নির্দশন গ্যালারিতে যান। সেখানে বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন সময়ের ছবি রয়েছে। তিনি ঘুরে ঘুরে ছবিগুলো দেখেন। সংগ্রামী জীবনের বিভিন্ন সময় বঙ্গবন্ধু যে কক্ষটিতে বন্দি ছিলেন সেখানেও যান তার দুই মেয়ে।
কক্ষটিতে বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত টেবিল, চেয়ার, হাড়ি-পাতিলসহ বেশ কয়েকটি আসবাবপত্র রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী প্রায় আধা ঘণ্টা এ কক্ষটিতে অবস্থান করেন। খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বাবার বন্দি থাকার কক্ষ ও ব্যবহৃত বিভিন্ন তৈজসপত্র দেখেন। এ সময় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার চেহারায় যেন পাহাড়সম বেদনা ভর করে ওঠে।
বঙ্গবন্ধুর কারা স্মৃতি জাদুঘর থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী পুরাতন কারগারের বর্তমান নকশা দেখেন। এ সময় একজন কর্মকর্তা প্রধানমন্ত্রী নকশার বিভিন্ন অংশ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নিকট তুলে ধরেন।
সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় চার নেতা কারাস্মৃতি জাদুঘরে যান। সেখানে প্রবেশ মুখেই রয়েছে জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর লাশ হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত যে জায়গাটিতে মরদেহ রাখা হয়েছে সেই স্মৃতি চিহ্ন। জাতীয় চার নেতা কারা স্মৃতি জাদুঘরে প্রবেশের আগে এ জায়গাটিতে এসে খানিক সময় দাঁড়িয়ে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। জাদুঘর প্রাঙ্গণে থাকা জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।
এরপর ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের যে কক্ষটিতে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়, সেখানে প্রবেশ করেন। কক্ষটিতে প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অবস্থান করেন। কারাগার পরিদর্শন শেষে যখন বেরিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন রেহানার চেহারায় বিষাদের ছায়া ছিল।
রাজনৈতিক জীবনে বহুবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জেল খেটেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ভাষা আন্দোলন ছাড়াও ছয় দফা, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামরিক সরকারবিরোধী আন্দোলনে পাকিস্তান আমল থেকে স্বাধীন বাংলাদেশেও জেল খেটেছেন অনেক সংগ্রামী। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাত্র ৮০ দিনের মাথায় জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়