কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
স্থানীয় গণমাধ্যমে তাদের পরিচয় প্রকাশ করার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত
নেয়া হয়েছে বলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রের বরাতে এনডিটিভি
জানিয়েছে।
পাকিস্তানে ওই কূটনীতিকদের নাম ও ছবি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডারে রাখা হয়েছিল বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো জানিয়েছে।
ইসলামাবাদ ভারতের অন্ততপক্ষে পাঁচ কূটনীতিককে সম্ভাব্য গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বহিষ্কার করতে পারে বলে পাকিস্তানি গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। নয়াদিল্লির দূতাবাস থেকে পাকিস্তান তাদের ছয় কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করে নেয়ার পর ভারতের এই সিদ্ধান্ত এলো। ওই ছয় পাকিস্তানি দূতাবাস কর্মকর্তা মেহমুদ আখতারের সহযোগী বলে অভিযোগ রয়েছে।
মেহমুদ আখতার পাকিস্তানি দূতাবাসে কর্মরত ছিলেন। তাকে গেল সপ্তায় গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বহিষ্কারের পর গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ বছর বয়সী আখতারকে দিল্লির চিড়িয়াখানা থেকে আটক করে পুলিশ। রাজস্থানের দুই ব্যক্তির কাছ থেকে স্পর্শকাতর তথ্য নেয়ার সময় তিনি ধরা পড়েন।
পুলিশ বলছে, পাকিস্তানের ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স বা আইএসআই তিনবছর আগে তাকে রিক্রুট করে। পরবর্তী সময়ে তাকে দিল্লিতে পাকিস্তানি দূতাবাসে পাঠানো হয়। তিনি ভিসা সেকশনে কাজ করতেন। অভিযোগ রয়েছে, সম্ভাব্য গুপ্তচর সংগ্রহের জন্যই তাকে ওই সেকশনে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল।
জিজ্ঞাসাবাদে দিল্লি পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে আখতার দাবি করেছেন, পাকিস্তানি কূটনৈতিক মিশনে নিয়োজিত আরো ১৬ জন চাকুরে স্পর্শকাতর তথ্য সংগ্রহের লক্ষ্যে গুপ্তচরবৃত্তির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারতীয় সামরিক ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের লক্ষ্যে ওই দূতাবাসকর্মীরা কাজ করছেন বলে দাবি আখতারের।
পাকিস্তানে ওই কূটনীতিকদের নাম ও ছবি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডারে রাখা হয়েছিল বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো জানিয়েছে।
ইসলামাবাদ ভারতের অন্ততপক্ষে পাঁচ কূটনীতিককে সম্ভাব্য গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বহিষ্কার করতে পারে বলে পাকিস্তানি গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। নয়াদিল্লির দূতাবাস থেকে পাকিস্তান তাদের ছয় কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করে নেয়ার পর ভারতের এই সিদ্ধান্ত এলো। ওই ছয় পাকিস্তানি দূতাবাস কর্মকর্তা মেহমুদ আখতারের সহযোগী বলে অভিযোগ রয়েছে।
মেহমুদ আখতার পাকিস্তানি দূতাবাসে কর্মরত ছিলেন। তাকে গেল সপ্তায় গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বহিষ্কারের পর গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ বছর বয়সী আখতারকে দিল্লির চিড়িয়াখানা থেকে আটক করে পুলিশ। রাজস্থানের দুই ব্যক্তির কাছ থেকে স্পর্শকাতর তথ্য নেয়ার সময় তিনি ধরা পড়েন।
পুলিশ বলছে, পাকিস্তানের ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স বা আইএসআই তিনবছর আগে তাকে রিক্রুট করে। পরবর্তী সময়ে তাকে দিল্লিতে পাকিস্তানি দূতাবাসে পাঠানো হয়। তিনি ভিসা সেকশনে কাজ করতেন। অভিযোগ রয়েছে, সম্ভাব্য গুপ্তচর সংগ্রহের জন্যই তাকে ওই সেকশনে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল।
জিজ্ঞাসাবাদে দিল্লি পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে আখতার দাবি করেছেন, পাকিস্তানি কূটনৈতিক মিশনে নিয়োজিত আরো ১৬ জন চাকুরে স্পর্শকাতর তথ্য সংগ্রহের লক্ষ্যে গুপ্তচরবৃত্তির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারতীয় সামরিক ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের লক্ষ্যে ওই দূতাবাসকর্মীরা কাজ করছেন বলে দাবি আখতারের।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়