কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে বেশ জলঘোলার হওয়ার পর বাংলাদেশের মাটিতে পাঁ রেখেছে
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল। তবে এদেশে আসার পর তাদের নিরাপত্তা দেখে তাদের
কয়েকজন খেলোয়াড় বলেছেন, এমন নিরাপত্তা আমরা কোনো দেশে পাইনি।
তাদের খেলোয়াড়দের এই কথা থেকেই বোঝা যায় তাদের নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি রাখতে চায় না বিসিবি এবং বাংলাদেশ সরকার।
ঢাকায় দুটি ওয়ানডে ম্যাচ শেষে তৃতীয় ওয়ানডে খেলতে চট্টগ্রাম পৌছেছে দুদল। সেখানেও নজিরবিহীন নিরাপত্তায় রয়েছে বাংলাদেশ এবং ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল।
সোমবার বিকেল সোঁয়া চারটার কিছু পরের সময়। বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে বহনকারী গাড়ি তখনও গন্তব্যে রেডিসন ব্লু থেকে বহুদূরে। পৌঁছাতে আরও কমপক্ষে আধাঘণ্টা লাগবে। তার মধ্যেই রেডিসন ব্লু’কে ঘিরে থাকা আশপাশের সব সড়কের প্রবেশ পথ বন্ধ। র্যাব-পুলিশের কড়া নিরাপত্তা। যেনো ফাঁক গলে একটি পিঁপড়াও ঢুকতে পারবে না !
চারটা ৪০ মিনিট হতেই দুই দলের গাড়ির সামনে থাকা পুলিশের সর্বাধুনিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত টিম স্পেশাল উইপন্স অ্যান্ড ট্যাক্টিস (সোয়াত) এর সদস্যদের বহনকারী কয়েকটি গাড়ি রেডিসনে হাজির। সোয়াতের সদস্যরা নেমেই সতর্ক অবস্থানে। এবার আরও কড়া থেকে কড়া নিরাপত্তা। আঁচ করা গেল একটু পরেই হয়তো খেলোয়াড়েরা এসে পড়বেন।
ঘড়ির কাটা বিকেল ৪টা ৫০ মিনিট ছুঁতেই খেলোয়াড়দের বহনকারী গাড়ি এসে পড়লো রেডিসন ব্লু তে। এভাবে 'নজিরবিহীন' নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে হোটেলে প্রবেশ করলেন দু দলের সদস্যরা। ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচ ও টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে অংশ নিতে চট্টগ্রামে চলে আসল দুই দল।
ইংল্যান্ড দলের কোচিং স্টাফে থাকা সাবেক অলরাউন্ডার পল কলিংউডকে এই কড়া নিরাপত্তা নিয়ে বেশ উচ্ছ্বাসিতই দেখা গেল। গাড়ি থেকে নেমেই তিনি নিজের মুঠোফোনে একের পর এক তুলে রাখছিলেন নিরাপত্তাকর্মীদের ছবি।
প্রথমে ইংল্যান্ড, তারপর বাংলাদেশ দল। দুটি গাড়ি থেকে ইংল্যান্ড দলের সদস্যদের নামতে দেখা গেছে। ইংল্যান্ডের তৃতীয় ওয়ানডে দলে থাকা সদস্যদের সঙ্গে চট্টগ্রাম সফরে যোগ দিয়েছেন টেস্ট দলে থাকার কয়েকজন সদস্যও। স্টুয়ার্ড ব্রড ও স্টিভেন ফিনসহ বেশ কয়েকজন টেস্ট সিরিজ শুরুর বেশ আগেই চট্টগ্রামে চলে এসেছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশের তৃতীয় ওয়ানডে দলে থাকা ১৪ সদস্যকেই দেখা গেছে।
তবে চট্টগ্রাম সফরের শুরুতেই গণমাধ্যমের মুখোমুখি হননি দুই দলের কেউ। তাই প্রতিক্রিয়া জানা সম্ভব হয়নি।
এর আগে বিকেল তিনটার ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স এর একটি ফ্লাইটে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ড দল রওনা দেয় বলে জানান চট্টগ্রামে বিসিবি’র মিডিয়া প্যাসিলেটর হিসেবে দায়িত্বে থাকা সাইফুল আলম বাবু। বিকেল চারটার পর পরেই শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গাড়িতে ওঠেন দুই দলের খেলোয়াড়রা।
১২ অক্টোবর জহুর আহম্মেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে শেষ ওয়ানডেতে মুখোমুখি হবে দুই দল।
তাদের খেলোয়াড়দের এই কথা থেকেই বোঝা যায় তাদের নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি রাখতে চায় না বিসিবি এবং বাংলাদেশ সরকার।
ঢাকায় দুটি ওয়ানডে ম্যাচ শেষে তৃতীয় ওয়ানডে খেলতে চট্টগ্রাম পৌছেছে দুদল। সেখানেও নজিরবিহীন নিরাপত্তায় রয়েছে বাংলাদেশ এবং ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল।
সোমবার বিকেল সোঁয়া চারটার কিছু পরের সময়। বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে বহনকারী গাড়ি তখনও গন্তব্যে রেডিসন ব্লু থেকে বহুদূরে। পৌঁছাতে আরও কমপক্ষে আধাঘণ্টা লাগবে। তার মধ্যেই রেডিসন ব্লু’কে ঘিরে থাকা আশপাশের সব সড়কের প্রবেশ পথ বন্ধ। র্যাব-পুলিশের কড়া নিরাপত্তা। যেনো ফাঁক গলে একটি পিঁপড়াও ঢুকতে পারবে না !
চারটা ৪০ মিনিট হতেই দুই দলের গাড়ির সামনে থাকা পুলিশের সর্বাধুনিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত টিম স্পেশাল উইপন্স অ্যান্ড ট্যাক্টিস (সোয়াত) এর সদস্যদের বহনকারী কয়েকটি গাড়ি রেডিসনে হাজির। সোয়াতের সদস্যরা নেমেই সতর্ক অবস্থানে। এবার আরও কড়া থেকে কড়া নিরাপত্তা। আঁচ করা গেল একটু পরেই হয়তো খেলোয়াড়েরা এসে পড়বেন।
ঘড়ির কাটা বিকেল ৪টা ৫০ মিনিট ছুঁতেই খেলোয়াড়দের বহনকারী গাড়ি এসে পড়লো রেডিসন ব্লু তে। এভাবে 'নজিরবিহীন' নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে হোটেলে প্রবেশ করলেন দু দলের সদস্যরা। ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচ ও টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে অংশ নিতে চট্টগ্রামে চলে আসল দুই দল।
ইংল্যান্ড দলের কোচিং স্টাফে থাকা সাবেক অলরাউন্ডার পল কলিংউডকে এই কড়া নিরাপত্তা নিয়ে বেশ উচ্ছ্বাসিতই দেখা গেল। গাড়ি থেকে নেমেই তিনি নিজের মুঠোফোনে একের পর এক তুলে রাখছিলেন নিরাপত্তাকর্মীদের ছবি।
প্রথমে ইংল্যান্ড, তারপর বাংলাদেশ দল। দুটি গাড়ি থেকে ইংল্যান্ড দলের সদস্যদের নামতে দেখা গেছে। ইংল্যান্ডের তৃতীয় ওয়ানডে দলে থাকা সদস্যদের সঙ্গে চট্টগ্রাম সফরে যোগ দিয়েছেন টেস্ট দলে থাকার কয়েকজন সদস্যও। স্টুয়ার্ড ব্রড ও স্টিভেন ফিনসহ বেশ কয়েকজন টেস্ট সিরিজ শুরুর বেশ আগেই চট্টগ্রামে চলে এসেছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশের তৃতীয় ওয়ানডে দলে থাকা ১৪ সদস্যকেই দেখা গেছে।
তবে চট্টগ্রাম সফরের শুরুতেই গণমাধ্যমের মুখোমুখি হননি দুই দলের কেউ। তাই প্রতিক্রিয়া জানা সম্ভব হয়নি।
এর আগে বিকেল তিনটার ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স এর একটি ফ্লাইটে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ড দল রওনা দেয় বলে জানান চট্টগ্রামে বিসিবি’র মিডিয়া প্যাসিলেটর হিসেবে দায়িত্বে থাকা সাইফুল আলম বাবু। বিকেল চারটার পর পরেই শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গাড়িতে ওঠেন দুই দলের খেলোয়াড়রা।
১২ অক্টোবর জহুর আহম্মেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে শেষ ওয়ানডেতে মুখোমুখি হবে দুই দল।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়