কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
অনিদ্রা খুবই ভয়ংকর একটা সমস্যা। দিনশেষে ভাল ঘুম সুস্থ থাকার জন্য অনেক
প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞদের মতে একজন সুস্থ মানুষকে দিনে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমানো
উচিত। যারা অনিদ্রা সমস্যায় ভুগে থাকেন, তারা ঘুমের জন্য স্লিপিং পিলের উপর
নির্ভর করেন। স্লিপিং পিলের রয়েছে মারাত্মক সব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কিছু খাবার রাখতে পারেন যা ঘুমের ওষুধের মত কাজ করবে-
১। দুধ
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ পান করুন। দুধে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড মস্তিষ্কে সেরোটোনিন নামক উপাদান তৈরি করে যা ঘুম আনতে সাহায্য করে। এছাড়া দুধে রয়েছে ক্যালসিয়াম যা স্ট্রেস কমিয়ে নার্ভ শান্ত রাখে। দুধের পরিবর্তে আপনি টকদই এবং চিজও খেতে পারেন।
২। কলা
পুষ্টিবিদ বায়োকেমিস্ট শন ট্যালবটের মতে ‘ঘুম না আসলে একটি কলা খেয়ে নিন, কলার পটাশিয়াম মস্তিষ্ককে রিলাক্স করতে সহায়তা করে’। কলার ম্যাগনেসিয়ামও আমাদের মাংসপেশি শিথিল করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। এক কাপ দুধের সাথে একটি পাকা কলা মিশিয়ে স্মুদি তৈরি করে নিতে পারেন। এই স্মুদি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার এক ঘণ্টা আগে নিয়মিত পান করুন।
৩। টকদই
টকদইয়ে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি১২ যা ভাল ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয়। শুধু তাই নয় এর ভিটামিন ডি, পটাসিয়াম এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আপনাকে ঘুম পাড়াতে সাহায্য করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে টকদই খাওয়ার অভ্যাস করুন।
৪।কাঠবাদাম
মজাদার কাঠবাদামও ঘুমের ওষুধের মত কাজ করবে। কাঠবাদামের মিনারেল ম্যাগনেসিয়াম ঘুমের উদ্রেক করে। জার্নাল অফ অর্থোমলিকিউলার মেডিসিনে বলা হয় যখন আমাদের দেহে ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা কমে যায় তখন আমাদের অনিদ্রার সমস্যা শুরু হয়, কাঠবাদাম এই ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে দেয়।
৫। মাছ
টুনা, স্যামন মাছে রয়েছে ভিটামিন বি৬ যা মেলাটোনিন উপাদান তৈরি করে। Annals of the New York Academy of Sciences এর মতে মিলাটোনিন ঘুম আনতে সাহায্য করে।
ভাল ঘুমের জন্য যা খাবেন
৬।মিস্টি আলু
মিষ্টি আলুও ঘুমের জন্য অনেক ভালো। এর ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম মাংস পেশিকে শিথিল করতে সাহায্য করে।
৭। গাজর
Pennsylvania University গবেষণায় দেখা গেছে যে, গাজরে থাকা ক্যারোটিন ভাল ঘুমের জন্য বেশ কার্যকর। গাজরের রস, গাজরে সালাদ ইত্যাদি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখুন।
৮। মধু
মস্তিষ্ককে সতর্ক রাখার কাজ যে রাসায়নিকটি করে থাকে, তার নাম ওরেক্সিন। এই ওরেক্সিন উৎপন্নও হয় মস্তিষ্ক থেকেই। মধুতে থাকা গ্লুকোজ মস্তিষ্কের ওরেক্সিন উৎপাদনের কাজ ব্যাহত করে। তাই ভালো ঘুমের জন্য মধু খেলেও তা অবশ্যই বেশি পরিমাণে হওয়া চলবে না, কেবল এক টেবিল চামচেই কাজ হয়ে যাবে।
তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কিছু খাবার রাখতে পারেন যা ঘুমের ওষুধের মত কাজ করবে-
১। দুধ
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ পান করুন। দুধে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড মস্তিষ্কে সেরোটোনিন নামক উপাদান তৈরি করে যা ঘুম আনতে সাহায্য করে। এছাড়া দুধে রয়েছে ক্যালসিয়াম যা স্ট্রেস কমিয়ে নার্ভ শান্ত রাখে। দুধের পরিবর্তে আপনি টকদই এবং চিজও খেতে পারেন।
২। কলা
পুষ্টিবিদ বায়োকেমিস্ট শন ট্যালবটের মতে ‘ঘুম না আসলে একটি কলা খেয়ে নিন, কলার পটাশিয়াম মস্তিষ্ককে রিলাক্স করতে সহায়তা করে’। কলার ম্যাগনেসিয়ামও আমাদের মাংসপেশি শিথিল করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। এক কাপ দুধের সাথে একটি পাকা কলা মিশিয়ে স্মুদি তৈরি করে নিতে পারেন। এই স্মুদি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার এক ঘণ্টা আগে নিয়মিত পান করুন।
৩। টকদই
টকদইয়ে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি১২ যা ভাল ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয়। শুধু তাই নয় এর ভিটামিন ডি, পটাসিয়াম এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আপনাকে ঘুম পাড়াতে সাহায্য করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে টকদই খাওয়ার অভ্যাস করুন।
৪।কাঠবাদাম
মজাদার কাঠবাদামও ঘুমের ওষুধের মত কাজ করবে। কাঠবাদামের মিনারেল ম্যাগনেসিয়াম ঘুমের উদ্রেক করে। জার্নাল অফ অর্থোমলিকিউলার মেডিসিনে বলা হয় যখন আমাদের দেহে ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা কমে যায় তখন আমাদের অনিদ্রার সমস্যা শুরু হয়, কাঠবাদাম এই ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে দেয়।
৫। মাছ
টুনা, স্যামন মাছে রয়েছে ভিটামিন বি৬ যা মেলাটোনিন উপাদান তৈরি করে। Annals of the New York Academy of Sciences এর মতে মিলাটোনিন ঘুম আনতে সাহায্য করে।
ভাল ঘুমের জন্য যা খাবেন
৬।মিস্টি আলু
মিষ্টি আলুও ঘুমের জন্য অনেক ভালো। এর ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম মাংস পেশিকে শিথিল করতে সাহায্য করে।
৭। গাজর
Pennsylvania University গবেষণায় দেখা গেছে যে, গাজরে থাকা ক্যারোটিন ভাল ঘুমের জন্য বেশ কার্যকর। গাজরের রস, গাজরে সালাদ ইত্যাদি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখুন।
৮। মধু
মস্তিষ্ককে সতর্ক রাখার কাজ যে রাসায়নিকটি করে থাকে, তার নাম ওরেক্সিন। এই ওরেক্সিন উৎপন্নও হয় মস্তিষ্ক থেকেই। মধুতে থাকা গ্লুকোজ মস্তিষ্কের ওরেক্সিন উৎপাদনের কাজ ব্যাহত করে। তাই ভালো ঘুমের জন্য মধু খেলেও তা অবশ্যই বেশি পরিমাণে হওয়া চলবে না, কেবল এক টেবিল চামচেই কাজ হয়ে যাবে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়