কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ঢাকা সফররত বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম দারিদ্র্য বিমোচনে
বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন। বিশ্ব ব্যাংক প্রেসিডেন্ট বলেছেন, এই
অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে অন্য দেশও সুফল পাবে বলে তিনি বিশ্বাস করেন।
দারিদ্র্য বিমোচন দিবস উপলক্ষে সোমবার ঢাকায় এক গণবক্তৃতা অনুষ্ঠানে বিশেষ
অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট কিম।
দারিদ্র বিমোচনে বাংলাদেশের অর্জনকে ‘চমৎকার’ হিসেবে বর্ণনা করে কিম বলেন, এই অভিজ্ঞতা অন্য দেশের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হবে বলে তিনি আশা করছেন।
দারিদ্র্য বিমোচনে বৈশ্বিক অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, মাত্র এক বছরের মধ্যে পৃথিবীতে ১০ কোটি মানুষকে অতিদারিদ্র্য থেকে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে।
বিশ্ব ব্যাংক প্রধান বলেন, “দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য নতুন ধারণার প্রবর্তন যে খুবই জরুরি, তা বাংলাদেশ খুবই দ্রুত অনুধাবন করতে পেরেছে।” এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে নারী স্বাস্থ্যকর্মীদের দল গড়ে তুলে বাংলাদেশে ডায়রিয়ার মত রোগের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলার কথা স্মরণ করেন কিম।
তিনি বলেন, “জনগণের পেছনে বিনিয়োগ করা ঠিক ততটাই জরুরি, যতটা জরুরি অবকাঠামো ক্ষেত্রের বিনিয়োগ।” অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্যেও সেই বিনিয়োগ বাংলাদেশে সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বিশ্ব ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে (পারচেজিং পাওয়ার পেরিটি) বাংলাদেশে অতিদারিদ্র্যের হার যেখানে ১৩ দশমিক ৮ শতাংশ ছিল, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকায় তা ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১২ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে এসেছে।
দারিদ্র বিমোচনে বাংলাদেশের অর্জনকে ‘চমৎকার’ হিসেবে বর্ণনা করে কিম বলেন, এই অভিজ্ঞতা অন্য দেশের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হবে বলে তিনি আশা করছেন।
দারিদ্র্য বিমোচনে বৈশ্বিক অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, মাত্র এক বছরের মধ্যে পৃথিবীতে ১০ কোটি মানুষকে অতিদারিদ্র্য থেকে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে।
বিশ্ব ব্যাংক প্রধান বলেন, “দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য নতুন ধারণার প্রবর্তন যে খুবই জরুরি, তা বাংলাদেশ খুবই দ্রুত অনুধাবন করতে পেরেছে।” এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে নারী স্বাস্থ্যকর্মীদের দল গড়ে তুলে বাংলাদেশে ডায়রিয়ার মত রোগের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলার কথা স্মরণ করেন কিম।
তিনি বলেন, “জনগণের পেছনে বিনিয়োগ করা ঠিক ততটাই জরুরি, যতটা জরুরি অবকাঠামো ক্ষেত্রের বিনিয়োগ।” অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্যেও সেই বিনিয়োগ বাংলাদেশে সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বিশ্ব ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে (পারচেজিং পাওয়ার পেরিটি) বাংলাদেশে অতিদারিদ্র্যের হার যেখানে ১৩ দশমিক ৮ শতাংশ ছিল, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকায় তা ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১২ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে এসেছে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়