কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
মুক্তির চার সপ্তাহেই ২ কোটি ১৪ লক্ষ টাকার বেশি আয় করে নতুন রেকর্ড গড়েছে
'আয়নাবাজি'। ঢাকাই চলচ্চিত্র যে ‘আয়নাবাজি’র ভেলকিতে মাতোয়ারা সে কথা নতুন
করে বলার কিছু নেই। একের পর এক হাউজফুল শো, টিকেট না পেয়ে হল থেকে হলে ছুটে
বেড়ানো- এমনটা হবে কল্পনা করতে পারেন নি কেউ? ভালো ছবি হলে যে দর্শক
হলমুখি হবেই- তাই যেন নতুন করে আবারও প্রমাণ করে দেখালেন অভিতাভ রেজা
চৌধুরি ও তার 'আয়নাবাজি'র দল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়া ছবিটি টানা চতুর্থ সপ্তাহে ঠিক একইভাবে চলছে। জনপ্রিয় নির্মাতা অমিতাভ রেজার এ ছবির মূল প্রেক্ষাপট সাজানো হয়েছে মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার কাহিনী অবলম্বনে।
সম্পূর্ণ মূলধারার ছবিতে দর্শকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা ‘আয়নাবাজি’ এবছরের ঢালিউড ইন্ডাস্ট্রির শ্রেষ্ঠ ছবি। যা দীর্ঘদিন বাংলা চলচ্চিত্রে পাওয়া যায়নি।
এর আগে ২০০৯ সালে ব্যবসা সফল ছবি ‘মনপুরা’ আয় করে ৬ কোটি টাকার বেশি। অবশ্য সেটি তুলতে সময় লেগেছিলো প্রায় তিন বছর। সেদিক থেকে 'আয়নাবাজি' মাত্র চার সপ্তাহেই ২ কোটির বেশি আয় করে নতুন রেকর্ড গড়েছে।
রেকর্ড করা দুটি ছবির প্রধান চরিত্রেই আছেন জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এবং দুটি ছবিই দুই পরিচালকের প্রথম নির্মাণ।
গুণী চলচ্চিত্র বোদ্ধারা মনে করেন, গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘মনপুরা’, শিহাব শাহীনের ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ ও অমিতাভ রেজার ‘আয়নাবাজি’ বাংলা চলচ্চিত্রের প্রেক্ষাপটই বদলে দিয়েছে।
প্রতিদিনই যেনো ‘আয়নাবাজি’দেখার জন্য সিনেপ্রেমীদের আগ্রহ বেড়েই চলছে। সিনেমার হলে টিকিটের হাহাকার, লম্বা লাইন, বেশিদামে ব্ল্যাক টিকিট কিনে ছবি দেখা সবকিছুই যেনো জানান দিচ্ছে বাংলা সিনেমার জয়যাত্রার।
এদিকে প্রযোজক প্রতিষ্ঠান দর্শকদের বাড়তি চাপ সামলাতে ছবির প্রেক্ষগৃহের সংখ্যা বাড়িয়েছে। এখন সারাদেশের ৭২টি হলে চলছে সিনেমা ‘আয়নাবাজি’।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়া ছবিটি টানা চতুর্থ সপ্তাহে ঠিক একইভাবে চলছে। জনপ্রিয় নির্মাতা অমিতাভ রেজার এ ছবির মূল প্রেক্ষাপট সাজানো হয়েছে মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার কাহিনী অবলম্বনে।
সম্পূর্ণ মূলধারার ছবিতে দর্শকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা ‘আয়নাবাজি’ এবছরের ঢালিউড ইন্ডাস্ট্রির শ্রেষ্ঠ ছবি। যা দীর্ঘদিন বাংলা চলচ্চিত্রে পাওয়া যায়নি।
এর আগে ২০০৯ সালে ব্যবসা সফল ছবি ‘মনপুরা’ আয় করে ৬ কোটি টাকার বেশি। অবশ্য সেটি তুলতে সময় লেগেছিলো প্রায় তিন বছর। সেদিক থেকে 'আয়নাবাজি' মাত্র চার সপ্তাহেই ২ কোটির বেশি আয় করে নতুন রেকর্ড গড়েছে।
রেকর্ড করা দুটি ছবির প্রধান চরিত্রেই আছেন জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এবং দুটি ছবিই দুই পরিচালকের প্রথম নির্মাণ।
গুণী চলচ্চিত্র বোদ্ধারা মনে করেন, গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘মনপুরা’, শিহাব শাহীনের ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ ও অমিতাভ রেজার ‘আয়নাবাজি’ বাংলা চলচ্চিত্রের প্রেক্ষাপটই বদলে দিয়েছে।
প্রতিদিনই যেনো ‘আয়নাবাজি’দেখার জন্য সিনেপ্রেমীদের আগ্রহ বেড়েই চলছে। সিনেমার হলে টিকিটের হাহাকার, লম্বা লাইন, বেশিদামে ব্ল্যাক টিকিট কিনে ছবি দেখা সবকিছুই যেনো জানান দিচ্ছে বাংলা সিনেমার জয়যাত্রার।
এদিকে প্রযোজক প্রতিষ্ঠান দর্শকদের বাড়তি চাপ সামলাতে ছবির প্রেক্ষগৃহের সংখ্যা বাড়িয়েছে। এখন সারাদেশের ৭২টি হলে চলছে সিনেমা ‘আয়নাবাজি’।
খবর বিভাগঃ
বিনোদন
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়