কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে ধর্ষণের শিকার পাঁচ বছরের শিশুটির অবস্থা খুবই
গুরুতর উল্লেখ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস
(ওসিসি) সেন্টারের সমন্বয়কারী বিলকিস বেগম জানান, ধর্ষণের শিকার শিশুটির
যৌনাঙ্গ খুবই আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। আজ সকালে তাকে অপারেশন করার জন্য ওটিতে
নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু যৌনাঙ্গ সংক্রমণ থাকায় অপারেশনের সিদ্ধান্ত বাতিল
করা হয়েছে।
তিনি জানান, শিশুটির চিকিৎসায় ৯ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। শিশুটির অবস্থা গুরুতর ও জটিল। তার হাত-পায়ে ধারালো অস্ত্রের আঘাত, গাল ও গলায় কামড়ের চিহ্ন এবং শরীরে সিগারেটের ছ্যাঁকা দেয়ার ক্ষত রয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি) সেন্টারে শিশুটিকে ভর্তি করা হয়। ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে উদ্ধার করে গত ১৯ অক্টোবর প্রথমে স্থানীয় হাসপাতাল, পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি) সেন্টারে শিশুটিকে পাঠানো হয়।
১৮ অক্টোবর নিখোঁজ হওয়া শিশুটিকে পরদিন ভোরে তার বাড়ির কাছে ফসলের খেতে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। শিশুটির পরিবার জানায়, তাদের পরিচিত এক ব্যক্তি শিশুটিকে বাড়ির পাশের রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন তাকে বাড়ির কাছে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।
এদিকে এ ঘটনায় শিশুটির বাবা গত ২০ অক্টোবর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সাইফুল ইসলাম ও আফজাল হোসেন কবিরাজ নামে দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এরপর ২৪ অক্টোবর রাতে দিনাজপুর শহর থেকে আসামি সাইফুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়।
পার্বতীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মাহমুদুল আলম জানান, ধর্ষক সাইফুল ইসলামকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অপর ধর্ষক কবিরাজকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
তিনি জানান, শিশুটির চিকিৎসায় ৯ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। শিশুটির অবস্থা গুরুতর ও জটিল। তার হাত-পায়ে ধারালো অস্ত্রের আঘাত, গাল ও গলায় কামড়ের চিহ্ন এবং শরীরে সিগারেটের ছ্যাঁকা দেয়ার ক্ষত রয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি) সেন্টারে শিশুটিকে ভর্তি করা হয়। ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে উদ্ধার করে গত ১৯ অক্টোবর প্রথমে স্থানীয় হাসপাতাল, পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি) সেন্টারে শিশুটিকে পাঠানো হয়।
১৮ অক্টোবর নিখোঁজ হওয়া শিশুটিকে পরদিন ভোরে তার বাড়ির কাছে ফসলের খেতে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। শিশুটির পরিবার জানায়, তাদের পরিচিত এক ব্যক্তি শিশুটিকে বাড়ির পাশের রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন তাকে বাড়ির কাছে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।
এদিকে এ ঘটনায় শিশুটির বাবা গত ২০ অক্টোবর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সাইফুল ইসলাম ও আফজাল হোসেন কবিরাজ নামে দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এরপর ২৪ অক্টোবর রাতে দিনাজপুর শহর থেকে আসামি সাইফুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়।
পার্বতীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মাহমুদুল আলম জানান, ধর্ষক সাইফুল ইসলামকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অপর ধর্ষক কবিরাজকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
খবর বিভাগঃ
অপরাধ বার্তা
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়