কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: অথচ কে
ভেবেছিলো ২৩৮ রান নিয়ে এত যুদ্ধ হবে! বাংলাদেশের সমর্থকরা যখন দলের
সংগ্রহে হতাশ, ভাগ্যদেবী হয়ত মিরপুরে দাঁড়িয়ে মুচকি মুচকি হাসছিলেন।
মাশরাফি-তাসকিন-নাসির-সাকিবদের দুর্দান্ত বোলিং-এ ৫ ওভার বাকী থাকতেই ইংল্যান্ডকে ২০৪ রানে অলআউট করে টাইগাররা তুলে নিলো ৩৪ রানের জয়। বাঁচিয়ে রাখলো সিরিজ জেতার আশা। সিরিজে সমতা ফেরালো দারুন এক জয়ে।
রোববার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ২৩৮ রান করে বাংলাদেশ। শুরুতে লড়াই করলেন মাহমুদউল্লাহ, শেষটায় ঝড় তুললেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। তাতে বাঁচা-মরার ম্যাচে লড়াইয়ে বাংলাদেশ মাত্র ২৩৯ রানের টার্গেট দেয় ইংল্যান্ডকে। কিন্তু কে জানতো, এই মাত্র এতো বিশাল বোঝা হয়ে চেপে বসবে ইংল্যান্ডের ঘাড়ে।
২৩৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে সতর্ক শুরু করলেও অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার দুর্দান্ত বোলিংয়ে ইংলিশদের টপ অর্ডারের চার ব্যাটসম্যানকে দ্রুতই ফিরিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। দ্রুত চার উইকেট হারানো ইংল্যান্ড প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলো জনি বেয়ারস্টো ও জস বাটলারের ব্যাটে।
কিন্তু তারপরই যেন এক ঝড় ওঠে স্টেডিয়ামে- তাসকিন ঝড়। সেই ঝড়ে দিশেহারা অবস্থা ইংল্যান্ডের আর চালকের আসনে বাংলাদেশ।
বাটলার-বেয়ারস্টোর জুটি যখন ভাবতে বাধ্য করছিলো- ইংল্যান্ড হেসে-খেলেই জিতবে, তখনই মঞ্চে আসেন তাসকিন আহমেদ। এই পেসার বেয়ারস্টোকে উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিমের গ্ল্যাভসবন্দি করে ভাঙেন এই জুটি। তার আউটের পর ক্রিজে আসা মঈন আলীকে সাকিবের দুর্দান্ত ক্যাচে দ্রুত ফেরত পাঠান নাসির। ইংল্যান্ড সামলে নেবার চেষ্টা করতেই আবারো তাসকিনের আক্রমণ। এবার শিকার বাংলাদেশের বুকের ওপর চেপে বসা বাটলার।
ইংল্যান্ড সোজা হয়ে দাঁড়ানোর আগেই আবারো তাসকিনের আগমন। ওকস ফিরে গেলেন ৯ বলে ৭ রান করে। উইলিকে ফিরিয়ে দিতেও দেরি করলেন না মোসাদ্দেক। শেষ উইকেটটির জন্য বেশিক্ষন অপেক্ষা করতে হয়নি। ইংল্যান্ডের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিলেন মাশরাফিই। জ্যাক বলের ক্যাচ ধরলেন নাসির।
মাশরাফি-তাসকিন-নাসির-সাকিবদের দুর্দান্ত বোলিং-এ ৫ ওভার বাকী থাকতেই ইংল্যান্ডকে ২০৪ রানে অলআউট করে টাইগাররা তুলে নিলো ৩৪ রানের জয়। বাঁচিয়ে রাখলো সিরিজ জেতার আশা। সিরিজে সমতা ফেরালো দারুন এক জয়ে।
রোববার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ২৩৮ রান করে বাংলাদেশ। শুরুতে লড়াই করলেন মাহমুদউল্লাহ, শেষটায় ঝড় তুললেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। তাতে বাঁচা-মরার ম্যাচে লড়াইয়ে বাংলাদেশ মাত্র ২৩৯ রানের টার্গেট দেয় ইংল্যান্ডকে। কিন্তু কে জানতো, এই মাত্র এতো বিশাল বোঝা হয়ে চেপে বসবে ইংল্যান্ডের ঘাড়ে।
২৩৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে সতর্ক শুরু করলেও অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার দুর্দান্ত বোলিংয়ে ইংলিশদের টপ অর্ডারের চার ব্যাটসম্যানকে দ্রুতই ফিরিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। দ্রুত চার উইকেট হারানো ইংল্যান্ড প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলো জনি বেয়ারস্টো ও জস বাটলারের ব্যাটে।
কিন্তু তারপরই যেন এক ঝড় ওঠে স্টেডিয়ামে- তাসকিন ঝড়। সেই ঝড়ে দিশেহারা অবস্থা ইংল্যান্ডের আর চালকের আসনে বাংলাদেশ।
বাটলার-বেয়ারস্টোর জুটি যখন ভাবতে বাধ্য করছিলো- ইংল্যান্ড হেসে-খেলেই জিতবে, তখনই মঞ্চে আসেন তাসকিন আহমেদ। এই পেসার বেয়ারস্টোকে উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিমের গ্ল্যাভসবন্দি করে ভাঙেন এই জুটি। তার আউটের পর ক্রিজে আসা মঈন আলীকে সাকিবের দুর্দান্ত ক্যাচে দ্রুত ফেরত পাঠান নাসির। ইংল্যান্ড সামলে নেবার চেষ্টা করতেই আবারো তাসকিনের আক্রমণ। এবার শিকার বাংলাদেশের বুকের ওপর চেপে বসা বাটলার।
ইংল্যান্ড সোজা হয়ে দাঁড়ানোর আগেই আবারো তাসকিনের আগমন। ওকস ফিরে গেলেন ৯ বলে ৭ রান করে। উইলিকে ফিরিয়ে দিতেও দেরি করলেন না মোসাদ্দেক। শেষ উইকেটটির জন্য বেশিক্ষন অপেক্ষা করতে হয়নি। ইংল্যান্ডের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিলেন মাশরাফিই। জ্যাক বলের ক্যাচ ধরলেন নাসির।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়