কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
রোববার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের
মাটিতে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান হবে না। যারা সমাজবিরোধী কর্মকাণ্ডে
সম্পৃক্ত, তাদের শনাক্ত করতে স্মার্ট কার্ড (জাতীয় পরিচয়পত্র) যথেষ্ট
সহায়তা করবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছিলাম, আগামীর দেশ হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ। নির্বাচনী ইশতেহারের নাম দিয়েছিলাম, দিনবদলের সনদ। ডিজিটাল বাংলাদেশ করার কথা বলেছিলাম। আমি মনে করি, আজ স্মার্ট কার্ড বিতরণের মাধ্যমে সেই অঙ্গীকার রক্ষা করলাম। ডিজিটাল বাংলাদেশ আজকে বাস্তব, সেটাই প্রমাণিত হলো।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে যেকোনো ধরনের অপরাধীকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও শনাক্ত করা অত্যন্ত সহজ হবে। এই কার্ড অধিকতর নিরাপদ। তবে নির্বাচন কমিশনকে বলব, যে তথ্য নেওয়া হচ্ছে তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এর যেন কোনো অপব্যবহার না হয়।’
তিনি বলেন, ‘২০০১ সালে যে ভোট কারচুপি হয়েছে এর পরিপেক্ষিতে আওয়ামী লীগের দাবি ছিল ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরি করা। ওই সময় ১ কোটি ৩৯ লাখ ভুয়া ভোটার ছিল। তখনকার তত্বাবধায়ক সরকার ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিল। পরবর্তীতে আমরা ক্ষমতায় এসে উদ্যোগ নিয়েছিলাম জাতীয় পরিচয়পত্রের বহুবিধ ব্যবহার। ’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বের সর্বাধনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্মার্ট কার্ড তৈরি করা হচ্ছে। এটা কোনোভাবে নকল করা যাবে না। ভোটারদের এই স্মার্ট কার্ড দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া যাদের বয়স ১৮ বছরের কম তাদেরও একটি পরিচয়পত্র দেওয়া হবে। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমি মনে করি সব নাগরিকের একটি পরিচয়পত্র থাকা দরকার। এ ছাড়া আদালত বা ট্রাইব্যুনালের রায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত হয়েছেন তাদেরও পরিচয়পত্র দেওয়া দরকার। যাতে সেখান থেকে তারা পালাতে গেলেও ধরা সম্ভব হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতীয় পরিচয়পত্র থাকলে মানুষ নাগরিক হিসেবে সঠিক সেবা পেতে পারে। সেই সেবা দিতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। মানুষ এখন জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে বহুবিধ সেবা পাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছিলাম, আগামীর দেশ হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ। নির্বাচনী ইশতেহারের নাম দিয়েছিলাম, দিনবদলের সনদ। ডিজিটাল বাংলাদেশ করার কথা বলেছিলাম। আমি মনে করি, আজ স্মার্ট কার্ড বিতরণের মাধ্যমে সেই অঙ্গীকার রক্ষা করলাম। ডিজিটাল বাংলাদেশ আজকে বাস্তব, সেটাই প্রমাণিত হলো।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে যেকোনো ধরনের অপরাধীকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও শনাক্ত করা অত্যন্ত সহজ হবে। এই কার্ড অধিকতর নিরাপদ। তবে নির্বাচন কমিশনকে বলব, যে তথ্য নেওয়া হচ্ছে তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এর যেন কোনো অপব্যবহার না হয়।’
তিনি বলেন, ‘২০০১ সালে যে ভোট কারচুপি হয়েছে এর পরিপেক্ষিতে আওয়ামী লীগের দাবি ছিল ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরি করা। ওই সময় ১ কোটি ৩৯ লাখ ভুয়া ভোটার ছিল। তখনকার তত্বাবধায়ক সরকার ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিল। পরবর্তীতে আমরা ক্ষমতায় এসে উদ্যোগ নিয়েছিলাম জাতীয় পরিচয়পত্রের বহুবিধ ব্যবহার। ’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বের সর্বাধনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্মার্ট কার্ড তৈরি করা হচ্ছে। এটা কোনোভাবে নকল করা যাবে না। ভোটারদের এই স্মার্ট কার্ড দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া যাদের বয়স ১৮ বছরের কম তাদেরও একটি পরিচয়পত্র দেওয়া হবে। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমি মনে করি সব নাগরিকের একটি পরিচয়পত্র থাকা দরকার। এ ছাড়া আদালত বা ট্রাইব্যুনালের রায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত হয়েছেন তাদেরও পরিচয়পত্র দেওয়া দরকার। যাতে সেখান থেকে তারা পালাতে গেলেও ধরা সম্ভব হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতীয় পরিচয়পত্র থাকলে মানুষ নাগরিক হিসেবে সঠিক সেবা পেতে পারে। সেই সেবা দিতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। মানুষ এখন জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে বহুবিধ সেবা পাচ্ছে।’
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়