কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ইংল্যান্ডের ওয়ানডে অধিনায়ক ওয়েন মর্গ্যান দলের সঙ্গে নিরাপত্তা নিয়ে
শঙ্কার কারণে বাংলাদেশ সফরে যাবেন না বলে নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ডের
ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। একই কারণ দেখিয়ে সফর থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন
উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান অ্যালেক্স হেলসও।
ক্রিকেটারদের সঙ্গে বৈঠকের পর গত ২৫ অগাস্ট বাংলাদেশ সফর নিশ্চিত করেন ইসিবি। অবশ্য এর আগে থেকেই সফর নিয়ে অস্বস্তির কথা জানাচ্ছিলেন মর্গ্যান। কয়েক দিন আগেও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সফরে না আসার বিষয়ে। অবশেষে রোববার বিষয়টি নিশ্চিত করে ইসিবি।
উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান জস বাটলার এখন ওয়ানডে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করবেন। আগামী শুক্রবার ওয়ানডে ও টেস্ট দলের নাম ঘোষণা করা হবে।
ইংল্যান্ড বাংলাদেশে পৌঁছবে ৩০ সেপ্টেম্বর। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শুরু হবে ৭ অক্টোবর। ২০ অক্টোবর শুরু হবে ২ টেস্টের সিরিজ।
মর্গ্যানসহ যারা বাংলাদেশ সফরে যাওয়া নিয়ে দ্বিধায় ভুগছেন তাদের সিদ্ধান্ত নিতে শনিবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিলেন ইংল্যান্ডের ক্রিকেট পরিচালক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস। এর মধ্যেই মর্গ্যান ও হেলস তাদের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেন।
“আমরা ওয়েন ও অ্যালেক্সের সিদ্ধান্তের কারণ বুঝতে পেরেছি এবং এটাকে সম্মান করছি, কিন্তু তারা বাংলাদেশ সফরের যাওয়ার দল নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে নিজেদের সরিয়ে নেয়ায় আমরা একই সঙ্গে হতাশও।”
ক্রিকেটারদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনার পর আর কেউ সফর থেকে সরে দাঁড়াবে না বলে আশা করছেন তিনি। ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক স্ট্রাউস এর আগে খেলোয়াড়দের সতর্ক করে দিয়ে জানিয়েছিলেন, জায়গা ছেড়ে দিলে দলে ফেরার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
এর আগে স্টুয়ার্ট ব্রড, মইন আলি, ক্রিস জর্ডান ও লিয়াম ডসন খোলাখুলি জানান তারা বাংলাদেশ সফরে যাবেন।
উপমহাদেশে অতীতের অভিজ্ঞতা শঙ্কিত করে তুলেছিল ২৯ বছর বয়সী মর্গ্যানকে। কয়েক দিন আগে তিনি বলেন, 'ব্যক্তিগতভাবে সবাই চায় স্বস্তিতে থেকে ক্রিকেটে মন দিতে। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে আগেও এমন হয়েছে যেখানে মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটেছে এবং এক বা দুবার সেটি হয়েছে নিরাপত্তাজনিত কারণে। তখন আমি নিজেকেই বলেছিলাম যে এই ধরনের পরিস্থিতিতে নিজেকে আর ঠেলে দেব না।”
দুটি ঘটনার কথা আলাদা করেই বলেন মর্গ্যান। একটি ২০১০ সালে আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলার সময়। আরেকটি অভিজ্ঞতা ছিল বাংলাদেশেই, গাজী ট্যাংক ক্রিকেটার্সের হয়ে ২০১৩ সালে খেলতে এসেছিলেন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে। বাংলাদেশে তখন চলছিল নির্বাচন পূর্ব রাজনৈতিক অস্থিরতা।
ক্রিকেটারদের সঙ্গে বৈঠকের পর গত ২৫ অগাস্ট বাংলাদেশ সফর নিশ্চিত করেন ইসিবি। অবশ্য এর আগে থেকেই সফর নিয়ে অস্বস্তির কথা জানাচ্ছিলেন মর্গ্যান। কয়েক দিন আগেও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সফরে না আসার বিষয়ে। অবশেষে রোববার বিষয়টি নিশ্চিত করে ইসিবি।
উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান জস বাটলার এখন ওয়ানডে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করবেন। আগামী শুক্রবার ওয়ানডে ও টেস্ট দলের নাম ঘোষণা করা হবে।
ইংল্যান্ড বাংলাদেশে পৌঁছবে ৩০ সেপ্টেম্বর। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শুরু হবে ৭ অক্টোবর। ২০ অক্টোবর শুরু হবে ২ টেস্টের সিরিজ।
মর্গ্যানসহ যারা বাংলাদেশ সফরে যাওয়া নিয়ে দ্বিধায় ভুগছেন তাদের সিদ্ধান্ত নিতে শনিবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিলেন ইংল্যান্ডের ক্রিকেট পরিচালক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস। এর মধ্যেই মর্গ্যান ও হেলস তাদের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেন।
“আমরা ওয়েন ও অ্যালেক্সের সিদ্ধান্তের কারণ বুঝতে পেরেছি এবং এটাকে সম্মান করছি, কিন্তু তারা বাংলাদেশ সফরের যাওয়ার দল নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে নিজেদের সরিয়ে নেয়ায় আমরা একই সঙ্গে হতাশও।”
ক্রিকেটারদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনার পর আর কেউ সফর থেকে সরে দাঁড়াবে না বলে আশা করছেন তিনি। ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক স্ট্রাউস এর আগে খেলোয়াড়দের সতর্ক করে দিয়ে জানিয়েছিলেন, জায়গা ছেড়ে দিলে দলে ফেরার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
এর আগে স্টুয়ার্ট ব্রড, মইন আলি, ক্রিস জর্ডান ও লিয়াম ডসন খোলাখুলি জানান তারা বাংলাদেশ সফরে যাবেন।
উপমহাদেশে অতীতের অভিজ্ঞতা শঙ্কিত করে তুলেছিল ২৯ বছর বয়সী মর্গ্যানকে। কয়েক দিন আগে তিনি বলেন, 'ব্যক্তিগতভাবে সবাই চায় স্বস্তিতে থেকে ক্রিকেটে মন দিতে। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে আগেও এমন হয়েছে যেখানে মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটেছে এবং এক বা দুবার সেটি হয়েছে নিরাপত্তাজনিত কারণে। তখন আমি নিজেকেই বলেছিলাম যে এই ধরনের পরিস্থিতিতে নিজেকে আর ঠেলে দেব না।”
দুটি ঘটনার কথা আলাদা করেই বলেন মর্গ্যান। একটি ২০১০ সালে আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলার সময়। আরেকটি অভিজ্ঞতা ছিল বাংলাদেশেই, গাজী ট্যাংক ক্রিকেটার্সের হয়ে ২০১৩ সালে খেলতে এসেছিলেন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে। বাংলাদেশে তখন চলছিল নির্বাচন পূর্ব রাজনৈতিক অস্থিরতা।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়