কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: গতকাল
রােববার জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে চীনে পৌঁছেছেন বিশ্ব নেতারা। এসময়
অন্য সব দেশের প্রধানদের বিমানবন্দরে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেয়া হলেও বারাক
ওবামাকে তা দেয়া হয়নি এবং তার সাথে কূটনৈতিক শিষ্টাচারও প্রদর্শন করেনি
চীন।
সিএনএন জানায়, হাংঝু বিমানবন্দরে উগ্র চীনা জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গির স্বীকার হন মার্কিন কূটনীতিকরা। লাল গালিচা তো দূরের কথা, মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বিমান থেকে নামার জন্য রোলিং স্টেয়ারকেইজ (আলাদা সিঁড়ি) পর্যন্ত সরবরাহ করেনি চীন।
নিজ ব্যবস্থায় বিমান থেকে নামার পর ওবামার পেছনে হাঁটতে শুরু করেন তার সফরসঙ্গীরা। কিন্তু তাদের পথ রোধ করে দেন চীনের এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা। এক নারী মার্কিন কর্মকর্তা
প্রতিবাদ জানালে তিনি চিৎকার করে বলে ওঠেন, 'এটাই চীন। এটা আমাদের দেশ। এটা আমাদের বিমানবন্দর।'
সেসময় ওই নারী কর্মকর্তার কাঁধে ঝোলানো হ্যান্ডব্যাগটি তল্লাশি করেন তিনি। এরপর প্রেসিডেন্টের থেকে তাদের দূরত্ব তৈরি করতে একটি নীল দড়ি দিয়ে 'ব্যারিকেড' গড়ে তোলা হয়!
সেই সময় মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা রাইসকে ইশারায় ডাক দেন ওবামা। রাইস দড়ি তুলে ওবামার কাছে যাওয়ার চেষ্টা করতেই তার পথ আটকান ওই চীনা নিরাপত্তা কর্মকর্তা।
এ নিয়ে চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মার্কিন কর্মকর্তাদের বিবাদও হয়। অবশ্য এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত চীন কোনো মন্তব্য করেনি। তবে কূটনৈতিক উত্তর দিয়েছেন বারাক ওবামা। খানিক কৌতুকমিশ্রিত ভঙ্গিতে তিনি বলেন, 'আয়োজক দেশ চীন হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বহরের আকার দেখে সামান্য হতভম্ব হয়ে গেছে। আমাদের সঙ্গে অনেক বিমান, হেলিকপ্টার, গাড়ি ও অনেক মানুষ ছিল। আয়োজক দেশের কাছে তা খানিকটা বেশি বলে মনে হতেই পারে।'
আর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সুসান রাইস স্বীকার করেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামাকে স্বাগত না জানানোর কারণে চীনের ওপর তিনি বিরক্ত হয়েছেন।
সাংবাদিকদের রাইস বলেন, 'যা হয়েছে তা ধারণাতীত।' মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, 'প্রেসিডেন্ট ওবামা এবং মার্কিন কর্মকর্তারা চীন পৌঁছানোর পর যে ধরনের অভ্যর্থনা পেয়েছেন তা খুবই বিবর্ণ।'
সিএনএন জানায়, হাংঝু বিমানবন্দরে উগ্র চীনা জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গির স্বীকার হন মার্কিন কূটনীতিকরা। লাল গালিচা তো দূরের কথা, মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বিমান থেকে নামার জন্য রোলিং স্টেয়ারকেইজ (আলাদা সিঁড়ি) পর্যন্ত সরবরাহ করেনি চীন।
নিজ ব্যবস্থায় বিমান থেকে নামার পর ওবামার পেছনে হাঁটতে শুরু করেন তার সফরসঙ্গীরা। কিন্তু তাদের পথ রোধ করে দেন চীনের এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা। এক নারী মার্কিন কর্মকর্তা
প্রতিবাদ জানালে তিনি চিৎকার করে বলে ওঠেন, 'এটাই চীন। এটা আমাদের দেশ। এটা আমাদের বিমানবন্দর।'
সেসময় ওই নারী কর্মকর্তার কাঁধে ঝোলানো হ্যান্ডব্যাগটি তল্লাশি করেন তিনি। এরপর প্রেসিডেন্টের থেকে তাদের দূরত্ব তৈরি করতে একটি নীল দড়ি দিয়ে 'ব্যারিকেড' গড়ে তোলা হয়!
সেই সময় মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা রাইসকে ইশারায় ডাক দেন ওবামা। রাইস দড়ি তুলে ওবামার কাছে যাওয়ার চেষ্টা করতেই তার পথ আটকান ওই চীনা নিরাপত্তা কর্মকর্তা।
এ নিয়ে চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মার্কিন কর্মকর্তাদের বিবাদও হয়। অবশ্য এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত চীন কোনো মন্তব্য করেনি। তবে কূটনৈতিক উত্তর দিয়েছেন বারাক ওবামা। খানিক কৌতুকমিশ্রিত ভঙ্গিতে তিনি বলেন, 'আয়োজক দেশ চীন হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বহরের আকার দেখে সামান্য হতভম্ব হয়ে গেছে। আমাদের সঙ্গে অনেক বিমান, হেলিকপ্টার, গাড়ি ও অনেক মানুষ ছিল। আয়োজক দেশের কাছে তা খানিকটা বেশি বলে মনে হতেই পারে।'
আর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সুসান রাইস স্বীকার করেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামাকে স্বাগত না জানানোর কারণে চীনের ওপর তিনি বিরক্ত হয়েছেন।
সাংবাদিকদের রাইস বলেন, 'যা হয়েছে তা ধারণাতীত।' মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, 'প্রেসিডেন্ট ওবামা এবং মার্কিন কর্মকর্তারা চীন পৌঁছানোর পর যে ধরনের অভ্যর্থনা পেয়েছেন তা খুবই বিবর্ণ।'
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়