কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে বরিশাল নগরের পোর্টরোডের মৎস অবতরণ
কেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ১৫টি দোকানঘর ও আড়ত পুরে
গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভায়। প্রাথমিকভাবে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতির হিসেব পাওয়া যায়নি।
তবে শুধু ১৫/২০টি দোকানঘর ও আড়ত পুড়ে গেছে বলে জানিয়ে বরিশাল মৎস্য আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক নীরব হোসেন টুটুল বলেন, বৃহস্পতিবার হওয়ায় আড়তগুলোতে ব্যবসায়ীরা টাকা রাখতে পারেন। কারণ, শুক্র ও শনিবার ব্যংক বন্ধ থাকলেও বাজার বন্ধ থাকে না।
পাশাপাশি মাছ, প্যাকেটজাত সামগ্রীসহ অন্যান্য মালামাল যা পুড়ে গেছে তার হিসেব করতেও সময় লাগবে। তাই মূল ক্ষতির পরিমাণ কতো টাকা তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাবে না। এগুলো তালিকা করে নিরুপণ করা হবে।
এছাড়া এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সেখানে থাকা এক ব্যবসায়ীর দুটি গরু মারা গেছে। আরো কয়েকটি গরুর শরীর আগুনে পুড়ে গেছে। পাশাপাশি কিছু নোনা ইলিশের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকদের মধ্যে ইউসুফ শিকদার, করম আলী, কামাল হোসেন, ইয়ার শিকদার, নাছির শিকদারের নাম জানা গেছে।
বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. আলাউদ্দিন জানান, তাদের কাছে একজন লোক গিয়ে আগুন লাগার বিষয়টি জানান। তারা প্রথমে দু’টি ইউনিট এবং পরবর্তীতে আরো দু’টি ইউনিট এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন। দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় তারা আগুন নিভিয়ে ফেলেন।
আগুন লাগার কারণ তদন্ত সাপেক্ষে খুঁজে বের করা হবে। পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতির হিসেব ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে নিরুপণ করা হবে।
ঘটনাস্থলে থানা পুলিশের সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আসাদুজ্জামান।
ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নেভায়। প্রাথমিকভাবে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতির হিসেব পাওয়া যায়নি।
তবে শুধু ১৫/২০টি দোকানঘর ও আড়ত পুড়ে গেছে বলে জানিয়ে বরিশাল মৎস্য আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক নীরব হোসেন টুটুল বলেন, বৃহস্পতিবার হওয়ায় আড়তগুলোতে ব্যবসায়ীরা টাকা রাখতে পারেন। কারণ, শুক্র ও শনিবার ব্যংক বন্ধ থাকলেও বাজার বন্ধ থাকে না।
পাশাপাশি মাছ, প্যাকেটজাত সামগ্রীসহ অন্যান্য মালামাল যা পুড়ে গেছে তার হিসেব করতেও সময় লাগবে। তাই মূল ক্ষতির পরিমাণ কতো টাকা তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাবে না। এগুলো তালিকা করে নিরুপণ করা হবে।
এছাড়া এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সেখানে থাকা এক ব্যবসায়ীর দুটি গরু মারা গেছে। আরো কয়েকটি গরুর শরীর আগুনে পুড়ে গেছে। পাশাপাশি কিছু নোনা ইলিশের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকদের মধ্যে ইউসুফ শিকদার, করম আলী, কামাল হোসেন, ইয়ার শিকদার, নাছির শিকদারের নাম জানা গেছে।
বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. আলাউদ্দিন জানান, তাদের কাছে একজন লোক গিয়ে আগুন লাগার বিষয়টি জানান। তারা প্রথমে দু’টি ইউনিট এবং পরবর্তীতে আরো দু’টি ইউনিট এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন। দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় তারা আগুন নিভিয়ে ফেলেন।
আগুন লাগার কারণ তদন্ত সাপেক্ষে খুঁজে বের করা হবে। পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতির হিসেব ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে নিরুপণ করা হবে।
ঘটনাস্থলে থানা পুলিশের সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আসাদুজ্জামান।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়