কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ১. অতিরিক্ত সূর্যরশ্মি অর্থাৎ অতিবেগুনি রশ্মি এড়িয়ে চলুন।
২. ছাতা বা টোকা জাতীয় চুপি ব্যবহার করুন।
৩. ত্বকের রঙ বিবেচনায় ১৫-৩০ সান প্রটেকশন ফ্যাক্টরের সানস্ক্রিন লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করুন।
৪. কালো ত্বকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার দরকার নেই। কালো ত্বকে যে মেলানিন থাকে সেটাই প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন হিসেবে কাজ করে।
৫. বর্ষা আর গরমকালে দিনে দু’বার সাবান ব্যবহার করাই উত্তম।
৬. বেশি ক্ষারযুক্ত সাবান এড়িয়ে চলুন, অতিরিক্ত ক্ষার ত্বকের ক্ষতি করে।
৭. ভালো কোনো বেবি সোপ বা গ্লিসারিন সাবান ব্যবহার করুন।
৮. শুষ্কতা থেকে ত্বক রক্ষায় প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি খান।
৯. ঘামাচির হাত থেকে বাঁচতে ঠাণ্ডা ঘরে থাকার চেষ্টা করুন।
১০. ত্বকে অতিরিক্ত অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করবেন না।
১১. ভেজা কাপড় বেশিক্ষণ পড়ে থাকবেন না, ত্বকে দাঁদ হবার সম্ভাবনা থাকে।
১২. ঘামে কাপড় ভিজে গেলেই তা পাল্টে নিন।
১৩. গোসলের পর দেহের ভাঁজগুলোতে যেন পানি জমে না থাকে।
১৪. তেল ব্যবহারের ব্যাপারেও সতর্ক হোন।
১৫. শাক-সবজি, ফলমূল প্রভৃতি ভিটামিন জাতীয় খাবার খান।
১৬. ক্ষতিকারক দ্রব্য মেশানো খাদ্য খাবেন না।
১৭. কম তেলে রান্না খাবার খান।
১৮. ত্বকের এজিং প্রসেস বিলম্বিত করতে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খান।
১৯. পারফিউম এবং ইমিটেশন গয়না ব্যবহারে সতর্ক থাকুন।
২০. ফর্সাকারী ক্রিম, লোশন, উপটান ইত্যাদি ভেষজ নামধারী পণ্য থেকে দূরে থাকুন।
২. ছাতা বা টোকা জাতীয় চুপি ব্যবহার করুন।
৩. ত্বকের রঙ বিবেচনায় ১৫-৩০ সান প্রটেকশন ফ্যাক্টরের সানস্ক্রিন লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করুন।
৪. কালো ত্বকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার দরকার নেই। কালো ত্বকে যে মেলানিন থাকে সেটাই প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন হিসেবে কাজ করে।
৫. বর্ষা আর গরমকালে দিনে দু’বার সাবান ব্যবহার করাই উত্তম।
৬. বেশি ক্ষারযুক্ত সাবান এড়িয়ে চলুন, অতিরিক্ত ক্ষার ত্বকের ক্ষতি করে।
৭. ভালো কোনো বেবি সোপ বা গ্লিসারিন সাবান ব্যবহার করুন।
৮. শুষ্কতা থেকে ত্বক রক্ষায় প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি খান।
৯. ঘামাচির হাত থেকে বাঁচতে ঠাণ্ডা ঘরে থাকার চেষ্টা করুন।
১০. ত্বকে অতিরিক্ত অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করবেন না।
১১. ভেজা কাপড় বেশিক্ষণ পড়ে থাকবেন না, ত্বকে দাঁদ হবার সম্ভাবনা থাকে।
১২. ঘামে কাপড় ভিজে গেলেই তা পাল্টে নিন।
১৩. গোসলের পর দেহের ভাঁজগুলোতে যেন পানি জমে না থাকে।
১৪. তেল ব্যবহারের ব্যাপারেও সতর্ক হোন।
১৫. শাক-সবজি, ফলমূল প্রভৃতি ভিটামিন জাতীয় খাবার খান।
১৬. ক্ষতিকারক দ্রব্য মেশানো খাদ্য খাবেন না।
১৭. কম তেলে রান্না খাবার খান।
১৮. ত্বকের এজিং প্রসেস বিলম্বিত করতে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খান।
১৯. পারফিউম এবং ইমিটেশন গয়না ব্যবহারে সতর্ক থাকুন।
২০. ফর্সাকারী ক্রিম, লোশন, উপটান ইত্যাদি ভেষজ নামধারী পণ্য থেকে দূরে থাকুন।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়