কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ঈদে
অতিরিক্ত মাংস খেয়ে শরীরের নানা অসুস্থতায় ভুগি আমরা। সেই সঙ্গে বেড়ে যায়
কিছুটা ওজন। কোরবানির ঈদ। গরু-খাসির মাংসের মুখরোচক খাবার পাতে পড়বে। তাতে
কী?খেতে হবে রয়ে-সয়ে। আরও কিছু ব্যাপার জেনে নিন, যেগুলোতে স্বাস্থ্য থাকবে
ভালো।
# মাংসের ঝোল বর্জন করুন। কারণ ঝোলেই সবচেয়ে বেশি চর্বি থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক এবং সুস্থ ব্যক্তিরা প্রতিদিন ১০০ গ্রামের বেশি মাংস খাবেন না।
# রান্নার আগে গরুর মাংসের চর্বি বাদ দিয়ে খুব ছোট ছোট টুকরা করে নিন। কোরবানির মাংসের দৃশ্যমান চর্বি মাংস কাটার সময়ই বাদ দিন। আরো চর্বি কমাতে রান্নার আগে মাংসকে আগুনেও ঝলসে নিতে পারেন।
# যাদের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে রিং বসানো হয়েছে, রক্তে ক্ষতিকারক কলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, হাঁটলে বা জগিং করলে যাদের বুক ব্যথা হয়, তারা অবশ্যই দৈনিক ৫০ গ্রামের বেশি মাংস খাবেন না।
# অ্যাসিডিটি এড়াতে ভাজাপোড়া কম খাবেন এবং কখনো পেটভর্তি করে খাবেন না। অ্যাসিডিটি দমনে এটি বেশ কাজে দেবে। গরুর মাংসে যাদের অ্যালার্জি আছে তারা আগেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়ে রাখুন।
# বেশি মাংস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যায়। যাদের এনালফিশার বা পাইলস জাতীয় রোগ আছে তাদের পায়ুপথে জ্বালাপোড়া, ব্যথা ইত্যাদি বাড়তে পারে, এমনকি পায়ুপথে রক্তক্ষরণ পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রচুর পরিমাণে পানি, শরবত, ফলের রস, ইসবগুলের ভুসি ও অন্যান্য তরল খাবার বেশি করে খাবেন।
# খাদ্যতালিকায় প্রচুর শাকসবজি, ফলমূল রাখুন। প্রতিবার খাবারের সঙ্গে সালাদ রাখুন। কোলেস্টেরল যাতে শরীরে শোষিত হতে না পারে সে জন্য খাবেন টক দই।
# ঈদের ছুটি বলে সবাই মোটামুটি আরাম-আয়েশ করেই কাটিয়ে দেন বেলা। সেইসঙ্গে খাবার-দাবার। তাই ঘরে বসেই করে নিতে পারেন হালকা ব্যায়াম। কিংবা বাড়ির পাশে ছোট সবুজ জায়গাটায় একটু না হয় হেঁটেই এলেন। দেখবেন মন কেমন ফুরফুরে হয়ে গেছে। সেইসঙ্গে দিনের ক্যালরিটাও ঝরিয়ে ফেললেন গা থেকে।
# মাংসের ঝোল বর্জন করুন। কারণ ঝোলেই সবচেয়ে বেশি চর্বি থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক এবং সুস্থ ব্যক্তিরা প্রতিদিন ১০০ গ্রামের বেশি মাংস খাবেন না।
# রান্নার আগে গরুর মাংসের চর্বি বাদ দিয়ে খুব ছোট ছোট টুকরা করে নিন। কোরবানির মাংসের দৃশ্যমান চর্বি মাংস কাটার সময়ই বাদ দিন। আরো চর্বি কমাতে রান্নার আগে মাংসকে আগুনেও ঝলসে নিতে পারেন।
# যাদের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে রিং বসানো হয়েছে, রক্তে ক্ষতিকারক কলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, হাঁটলে বা জগিং করলে যাদের বুক ব্যথা হয়, তারা অবশ্যই দৈনিক ৫০ গ্রামের বেশি মাংস খাবেন না।
# অ্যাসিডিটি এড়াতে ভাজাপোড়া কম খাবেন এবং কখনো পেটভর্তি করে খাবেন না। অ্যাসিডিটি দমনে এটি বেশ কাজে দেবে। গরুর মাংসে যাদের অ্যালার্জি আছে তারা আগেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়ে রাখুন।
# বেশি মাংস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যায়। যাদের এনালফিশার বা পাইলস জাতীয় রোগ আছে তাদের পায়ুপথে জ্বালাপোড়া, ব্যথা ইত্যাদি বাড়তে পারে, এমনকি পায়ুপথে রক্তক্ষরণ পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রচুর পরিমাণে পানি, শরবত, ফলের রস, ইসবগুলের ভুসি ও অন্যান্য তরল খাবার বেশি করে খাবেন।
# খাদ্যতালিকায় প্রচুর শাকসবজি, ফলমূল রাখুন। প্রতিবার খাবারের সঙ্গে সালাদ রাখুন। কোলেস্টেরল যাতে শরীরে শোষিত হতে না পারে সে জন্য খাবেন টক দই।
# ঈদের ছুটি বলে সবাই মোটামুটি আরাম-আয়েশ করেই কাটিয়ে দেন বেলা। সেইসঙ্গে খাবার-দাবার। তাই ঘরে বসেই করে নিতে পারেন হালকা ব্যায়াম। কিংবা বাড়ির পাশে ছোট সবুজ জায়গাটায় একটু না হয় হেঁটেই এলেন। দেখবেন মন কেমন ফুরফুরে হয়ে গেছে। সেইসঙ্গে দিনের ক্যালরিটাও ঝরিয়ে ফেললেন গা থেকে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়