কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ছেলেদের পোশাকের মধ্যে অন্যতম হলো জিন্স প্যান্ট। কিন্তু আপনারা কি খেয়াল
করেছেন, জিন্সের প্যান্টে বেশকিছু ছোটো বোতাম থাকে। বিশেষ করে পকেটের দিকে।
সেই বোতামগুলিকে ‘রিভেট’ বলা হয়।
যদিও এই বোতামগুলো কোনো কাজে লাগে না। বলা যেতে পারে বোতামগুলি অকাজেরই। কেউ কেউ আবার ভাবেন, ফ্যাশনের জন্য হয়তো বোতামগুলি রাখা। কিন্তু জিন্সে এই বোতাম থাকার পিছনে অন্য রহস্য আছে।
১৮৭০ সাল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমিকরা তখন ডেনিম পরতেন। অবাক মনে হলেও এটাই সত্যি। প্রত্যেক কাজে পরিশ্রমের দরুণ সেই ডেনিম প্যান্ট খুব তাড়াতাড়ি ছিঁড়ে যেত।
কিন্তু নিত্যনতুন প্যান্ট কেনার সামর্থ্য শ্রমিকদের ছিল না। সেই কারণে একদিন এক শ্রমিক জ্যাকব ডেভিস নামে এক দর্জির কাছে যান। তাকে অনুরোধ করেন, এমন এক জিন্স তৈরি করতে, যা অনেকদিন পর্যন্ত টিকবে সহজে ছিড়বে না।
শ্রমিকদের অনুরোধে ডেভিস নতুন পরিকল্পনা বের করেন। কাজ করার সময় যেহেতু প্যান্টের পিছনের দিকটা বেশি ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাই পকেটের কোণায় ছোটো বোতাম লাগিয়ে দেন। তার সেই আইডিয়া দারুণ কাজে দেয়।
দিনের পর দিন জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ডেনিমের এই স্টাইল। আর তারই ধারাবাহিকতাই এখনও প্রত্যেক জিন্সে ছোটো বোতামের ব্যবহার হয়ে আসছে
যদিও এই বোতামগুলো কোনো কাজে লাগে না। বলা যেতে পারে বোতামগুলি অকাজেরই। কেউ কেউ আবার ভাবেন, ফ্যাশনের জন্য হয়তো বোতামগুলি রাখা। কিন্তু জিন্সে এই বোতাম থাকার পিছনে অন্য রহস্য আছে।
১৮৭০ সাল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমিকরা তখন ডেনিম পরতেন। অবাক মনে হলেও এটাই সত্যি। প্রত্যেক কাজে পরিশ্রমের দরুণ সেই ডেনিম প্যান্ট খুব তাড়াতাড়ি ছিঁড়ে যেত।
কিন্তু নিত্যনতুন প্যান্ট কেনার সামর্থ্য শ্রমিকদের ছিল না। সেই কারণে একদিন এক শ্রমিক জ্যাকব ডেভিস নামে এক দর্জির কাছে যান। তাকে অনুরোধ করেন, এমন এক জিন্স তৈরি করতে, যা অনেকদিন পর্যন্ত টিকবে সহজে ছিড়বে না।
শ্রমিকদের অনুরোধে ডেভিস নতুন পরিকল্পনা বের করেন। কাজ করার সময় যেহেতু প্যান্টের পিছনের দিকটা বেশি ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাই পকেটের কোণায় ছোটো বোতাম লাগিয়ে দেন। তার সেই আইডিয়া দারুণ কাজে দেয়।
দিনের পর দিন জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ডেনিমের এই স্টাইল। আর তারই ধারাবাহিকতাই এখনও প্রত্যেক জিন্সে ছোটো বোতামের ব্যবহার হয়ে আসছে
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়