কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
মানবতাবিরোধী অপরাধে যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর ফাঁসি কার্যকরের পর তার
পক্ষ নিয়ে পাকিস্তানের বিবৃতিকে ন্যক্কারজনক বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন
আওয়ামী লীগ নেতারা। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ
সম্পাদক দীপু মনি ও দলটির আরেক নেতা আব্দুর রাজ্জাকও পাকিস্তানের বিবৃতির
প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
রোববার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির ২০তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত গঠনতন্ত্র উপকমিটির বৈঠকে তারা পাকিস্তানের বিবৃতির প্রতিবাদ জানান।
‘মীর কাসেমের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে’ পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, ১৯৭১-এর ডিসেম্বরের আগে সংঘটিত ‘কথিত’ অপরাধের অভিযোগে ‘ত্রুটিপূর্ণ বিচার’ প্রক্রিয়ায় মীর কাসেমের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করায় পাকিস্তান গভীরভাবে মর্মাহত।
এ বিষয়ে দীপু মনি সাংবাদিকদের বলেন, পাকিস্তান যুদ্ধাপরাধীদের রায়ে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, এটা একটা স্বাভাবিক কারণ। এর আগেও তারা অন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকরের সময় এমনটা করেছিল। এ ধরনের প্রতিক্রিয়া ন্যক্কারজনক। তিনি বলেন, পাকিস্তানের এমন প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে আরও বেশি স্পষ্ট হয় যে এরা যুদ্ধাপরাধ করেছেন এবং তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর পক্ষে বাংলাদেশি নিরীহ জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।
গঠনতন্ত্র উপকমিটির আহ্বায়ক ও আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক বলেন, যেসব যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দেওয়া হচ্ছে, তাদের এখনো নিজেদের লোক মনে করে পাকিস্তান। তাই নিজেদের লোক সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দেখায় দেশটি।
গঠনতন্ত্র উপকমিটির বৈঠকের বিষয়ে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘গঠনতন্ত্রের পরিবর্ধন, পরিবর্তন ও সংযোজন করা হবে কি না, সে বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি। আমাদের সুপারিশ দলের কার্যনির্বাহী সভায় আলোচনা হবে। সেখান থেকে সুপারিশ আকারে আগামী সম্মেলনে যাবে এবং এর চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার ক্ষমতা একমাত্র ডেলিগেটদেরই।’
দলের কার্যনির্বাহী কমিটির আকার বাড়ানোর সুপারিশের কথা ইঙ্গিত করে রাজ্জাক আরও বলেন, দেশের জনসংখ্যা বেড়েছে; কিন্তু আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী পরিষদ হলো দলের সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ স্তর। এর পদের সংখ্যা বাড়ানো নিয়ে গণমাধ্যমেও অনেক আলোচনা হয় যে দেশের ১৬ কোটি মানুষ আর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটি মাত্র ৭৩ সদস্যের। কিন্তু আওয়ামী লীগ সব সময় বলছে, সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদের পরিধি ঢাউস করা হবে না।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন গঠনতন্ত্র উপকমিটির সদস্যসচিব আফজাল হোসেন, সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ, ফারুক খান, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আখতারুজ্জামান, আবদুর রহমান, আমিনুল ইসলাম, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
রোববার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির ২০তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত গঠনতন্ত্র উপকমিটির বৈঠকে তারা পাকিস্তানের বিবৃতির প্রতিবাদ জানান।
‘মীর কাসেমের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে’ পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, ১৯৭১-এর ডিসেম্বরের আগে সংঘটিত ‘কথিত’ অপরাধের অভিযোগে ‘ত্রুটিপূর্ণ বিচার’ প্রক্রিয়ায় মীর কাসেমের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করায় পাকিস্তান গভীরভাবে মর্মাহত।
এ বিষয়ে দীপু মনি সাংবাদিকদের বলেন, পাকিস্তান যুদ্ধাপরাধীদের রায়ে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, এটা একটা স্বাভাবিক কারণ। এর আগেও তারা অন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকরের সময় এমনটা করেছিল। এ ধরনের প্রতিক্রিয়া ন্যক্কারজনক। তিনি বলেন, পাকিস্তানের এমন প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে আরও বেশি স্পষ্ট হয় যে এরা যুদ্ধাপরাধ করেছেন এবং তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর পক্ষে বাংলাদেশি নিরীহ জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।
গঠনতন্ত্র উপকমিটির আহ্বায়ক ও আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক বলেন, যেসব যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দেওয়া হচ্ছে, তাদের এখনো নিজেদের লোক মনে করে পাকিস্তান। তাই নিজেদের লোক সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দেখায় দেশটি।
গঠনতন্ত্র উপকমিটির বৈঠকের বিষয়ে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘গঠনতন্ত্রের পরিবর্ধন, পরিবর্তন ও সংযোজন করা হবে কি না, সে বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি। আমাদের সুপারিশ দলের কার্যনির্বাহী সভায় আলোচনা হবে। সেখান থেকে সুপারিশ আকারে আগামী সম্মেলনে যাবে এবং এর চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার ক্ষমতা একমাত্র ডেলিগেটদেরই।’
দলের কার্যনির্বাহী কমিটির আকার বাড়ানোর সুপারিশের কথা ইঙ্গিত করে রাজ্জাক আরও বলেন, দেশের জনসংখ্যা বেড়েছে; কিন্তু আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী পরিষদ হলো দলের সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ স্তর। এর পদের সংখ্যা বাড়ানো নিয়ে গণমাধ্যমেও অনেক আলোচনা হয় যে দেশের ১৬ কোটি মানুষ আর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটি মাত্র ৭৩ সদস্যের। কিন্তু আওয়ামী লীগ সব সময় বলছে, সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদের পরিধি ঢাউস করা হবে না।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন গঠনতন্ত্র উপকমিটির সদস্যসচিব আফজাল হোসেন, সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ, ফারুক খান, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আখতারুজ্জামান, আবদুর রহমান, আমিনুল ইসলাম, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়