কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
আজিমপুরের জঙ্গি আস্তানা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া এক শিশুকে (১৪) তিন দিন
রিমান্ডে নেয়ার অনুমতি দিয়েছে আদালত। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ
রোববার ঢাকার শিশু আদালতের বিচারক রুহুল আমিন এ আদেশ দেন।
এর আগে ১২ সেপ্টেম্বর লালবাগ থানায় করা এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম বিভাগের সহকারী পুলিশ সুপার আহসানুল হক ওই শিশুকে ১০ দিন রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করেন। ওই আবেদনে বলা হয়, আজিমপুরের ওই বাসায় আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি ও দেশীয় অস্ত্র পাওয়া গেছে। ওই বাসায় অজ্ঞাত কয়েকজন পুরুষ ও নারী জঙ্গি আসা-যাওয়া করতো বলে শিশুটি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে। জঙ্গি সংগঠনের আস্তানার সন্ধান ও জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহের জন্য আসামিকে ১০ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি।
এই রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে আদালত শিশুটির তিনদিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। রিমান্ড আদেশে বলা হয়েছে, আসামি শিশু হলেও তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রকৃতি ও গুরুত্ব বিবেচনায় রিমান্ডের যৌক্তিকতা প্রতীয়মান হয়েছে। তাই শিশুটির তিনদিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করা হলো।
মামলার প্রাথমিক বিবরণ অনুযায়ী, ১০ সেপ্টেম্বর লালবাগ থানাধীন ২০৯/৫ লালবাগ রোডের পঞ্চম তলার ওই বাসায় আসামিরা ভাড়াটে হিসেবে অবস্থান করছিলেন। পুলিশ ওই বাসায় তল্লাশির সময় জঙ্গিরা পুলিশকে হত্যা করার জন্য গুলি চালায় ও ছুরিকাঘাত করে। সেখানে তানভির কাদেরী ওরফে জামশেদ ওরফে আবদুল করিম (৪০) নামের একজন মারা যান। এ ছাড়া ওই বাসা থেকে আটক তিন নারী জঙ্গি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারাও এই মামলার আসামি। এ ঘটনায় লালবাগ থানায় ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হয়।
এর আগে ১২ সেপ্টেম্বর লালবাগ থানায় করা এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম বিভাগের সহকারী পুলিশ সুপার আহসানুল হক ওই শিশুকে ১০ দিন রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করেন। ওই আবেদনে বলা হয়, আজিমপুরের ওই বাসায় আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি ও দেশীয় অস্ত্র পাওয়া গেছে। ওই বাসায় অজ্ঞাত কয়েকজন পুরুষ ও নারী জঙ্গি আসা-যাওয়া করতো বলে শিশুটি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে। জঙ্গি সংগঠনের আস্তানার সন্ধান ও জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহের জন্য আসামিকে ১০ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি।
এই রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে আদালত শিশুটির তিনদিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। রিমান্ড আদেশে বলা হয়েছে, আসামি শিশু হলেও তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রকৃতি ও গুরুত্ব বিবেচনায় রিমান্ডের যৌক্তিকতা প্রতীয়মান হয়েছে। তাই শিশুটির তিনদিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করা হলো।
মামলার প্রাথমিক বিবরণ অনুযায়ী, ১০ সেপ্টেম্বর লালবাগ থানাধীন ২০৯/৫ লালবাগ রোডের পঞ্চম তলার ওই বাসায় আসামিরা ভাড়াটে হিসেবে অবস্থান করছিলেন। পুলিশ ওই বাসায় তল্লাশির সময় জঙ্গিরা পুলিশকে হত্যা করার জন্য গুলি চালায় ও ছুরিকাঘাত করে। সেখানে তানভির কাদেরী ওরফে জামশেদ ওরফে আবদুল করিম (৪০) নামের একজন মারা যান। এ ছাড়া ওই বাসা থেকে আটক তিন নারী জঙ্গি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারাও এই মামলার আসামি। এ ঘটনায় লালবাগ থানায় ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হয়।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়