কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: হঠাৎ করে অনেকের পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগে। বিশেষভাবে রাতে শোয়ার পর এটা বেশি হয়। কোনোভাবেই তখন আর আরাম পাওয়া যায় না।
এমন পরিস্থিতির সুনির্দিষ্ট কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে গবেষকেরা বলছেন যে পানিশূন্যতা, লবণশূন্যতা, পায়ের পেশির দীর্ঘ সময় ধরে অতিরিক্ত ব্যবহার, একটি ভঙ্গিতে দীর্ঘ সময় ধরে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকা ইত্যাদি কারণেই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এমন সমস্যা হতে পারে।
ধূমপায়ীদের পায়ে রক্ত চলাচল কমে যায় বলে সামান্য হাঁটাহাঁটিতেই পায়ে টান লাগে। একই কারণে ডায়াবেটিক ও কোলেস্টেরলের রোগীদেরও পায়ে ব্যথা হয়। পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি পায়ে টান লাগার জন্য দায়ী। গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন স্নায়ুতে চাপ পড়ে বলে পায়ে প্রায়ই টান লাগে।
পায়ে টান লাগলে সহজ ও সাধারণ কিছু কায়দা করে খানিকটা আরাম পাওয়া যাবে। যে পেশিতে টান লেগেছে তা স্ট্রেচ করুন বা টানটান করে তার ওপর আস্তে আস্তে হাত দিয়ে মালিশ করুন। কাফ পেশিতে টান লাগলে পা একটু ভাঁজ করে পায়ের ওপর একটা হালকা ওজন দিন। অনেক সময় পায়ে টান বা ঝিঁঝি ধরে। তখন একটা চেয়ারে বা মেঝেতে বসে পা দুটোকে সামনে সোজা করে দিন। তারপর পায়ের পাতা হাতের মুঠোয় চেপে ধরে নিজের দিকে টানুন।
আপনার যদি হাঁটুর নিচে পায়ের পিছনের মাসলে টান লাগে তাহলে পা সোজা করে হাত দিয়ে পায়ের আঙুলের মাথাগুলো ধরে আপনার দিকে আস্তে আস্তে টানুন। আর যদি সামনের দিকে হয় তাহলে পা ভাঁজ করে পায়ের আঙুলের মাথাগুলো পেছনের দিকে টানুন।
অনেক সময় উরুর পেছনেও এমনটা হয়, তখন চিৎ হয়ে শুয়ে পা ভাঁজ করে হাটুঁ বুকের দিকে নিয়ে আসুন যতোটুকু পারা যায়। আর উরুর পেছনের পেশিতে আলতো হাতে আস্তে আস্তে মালিশ করুন আরাম পাবেন।
আর যদি পেশি শক্ত হয়ে আসে তখন ওয়াটার ব্যাগ বা হট ব্যাগের মাধ্যমে কিছুক্ষণ গরম সেঁকা দিন আক্রান্ত পেশিতে। আবার যদি পেশি বেশি নরম ও ফুলে যায় আর ব্যথা থাকে তাহলে তাতে আইসব্যাগ দিয়ে ঠাণ্ডা সেঁক দিন। বেশ আরাম পাবেন। প্রত্যেকের বাসায় মুভ বা ভিক্স জাতীয় ব্যথানাশক বাম বা জেল থাকে, তা দিয়ে আলতো হাতে মালিশ করা যেতে পারে ওই পেশিতে।
আর ‘পেশির টানমুক্ত’ অবস্থায় ভালো থাকতে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত খাবার খান। শাকসবজি, ফল, খেজুর, দুধ ও মাংসতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে। তাই এই খাবারগুলো বেশি বেশি খান। নেশা জাতীয় বদ অভ্যাস থাকলে তা থেকেও বেরিয়ে আসতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
এমন পরিস্থিতির সুনির্দিষ্ট কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে গবেষকেরা বলছেন যে পানিশূন্যতা, লবণশূন্যতা, পায়ের পেশির দীর্ঘ সময় ধরে অতিরিক্ত ব্যবহার, একটি ভঙ্গিতে দীর্ঘ সময় ধরে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকা ইত্যাদি কারণেই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এমন সমস্যা হতে পারে।
ধূমপায়ীদের পায়ে রক্ত চলাচল কমে যায় বলে সামান্য হাঁটাহাঁটিতেই পায়ে টান লাগে। একই কারণে ডায়াবেটিক ও কোলেস্টেরলের রোগীদেরও পায়ে ব্যথা হয়। পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি পায়ে টান লাগার জন্য দায়ী। গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন স্নায়ুতে চাপ পড়ে বলে পায়ে প্রায়ই টান লাগে।
পায়ে টান লাগলে সহজ ও সাধারণ কিছু কায়দা করে খানিকটা আরাম পাওয়া যাবে। যে পেশিতে টান লেগেছে তা স্ট্রেচ করুন বা টানটান করে তার ওপর আস্তে আস্তে হাত দিয়ে মালিশ করুন। কাফ পেশিতে টান লাগলে পা একটু ভাঁজ করে পায়ের ওপর একটা হালকা ওজন দিন। অনেক সময় পায়ে টান বা ঝিঁঝি ধরে। তখন একটা চেয়ারে বা মেঝেতে বসে পা দুটোকে সামনে সোজা করে দিন। তারপর পায়ের পাতা হাতের মুঠোয় চেপে ধরে নিজের দিকে টানুন।
আপনার যদি হাঁটুর নিচে পায়ের পিছনের মাসলে টান লাগে তাহলে পা সোজা করে হাত দিয়ে পায়ের আঙুলের মাথাগুলো ধরে আপনার দিকে আস্তে আস্তে টানুন। আর যদি সামনের দিকে হয় তাহলে পা ভাঁজ করে পায়ের আঙুলের মাথাগুলো পেছনের দিকে টানুন।
অনেক সময় উরুর পেছনেও এমনটা হয়, তখন চিৎ হয়ে শুয়ে পা ভাঁজ করে হাটুঁ বুকের দিকে নিয়ে আসুন যতোটুকু পারা যায়। আর উরুর পেছনের পেশিতে আলতো হাতে আস্তে আস্তে মালিশ করুন আরাম পাবেন।
আর যদি পেশি শক্ত হয়ে আসে তখন ওয়াটার ব্যাগ বা হট ব্যাগের মাধ্যমে কিছুক্ষণ গরম সেঁকা দিন আক্রান্ত পেশিতে। আবার যদি পেশি বেশি নরম ও ফুলে যায় আর ব্যথা থাকে তাহলে তাতে আইসব্যাগ দিয়ে ঠাণ্ডা সেঁক দিন। বেশ আরাম পাবেন। প্রত্যেকের বাসায় মুভ বা ভিক্স জাতীয় ব্যথানাশক বাম বা জেল থাকে, তা দিয়ে আলতো হাতে মালিশ করা যেতে পারে ওই পেশিতে।
আর ‘পেশির টানমুক্ত’ অবস্থায় ভালো থাকতে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত খাবার খান। শাকসবজি, ফল, খেজুর, দুধ ও মাংসতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে। তাই এই খাবারগুলো বেশি বেশি খান। নেশা জাতীয় বদ অভ্যাস থাকলে তা থেকেও বেরিয়ে আসতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
খবর বিভাগঃ
স্বাস্থ্য
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়