কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ভারতের
আসাম রাজ্যের মোন জেলায় লোঙ্গা নামে একটি গ্রাম রয়েছে। যে গ্রামের
মানুষদের শোয়ার ঘর ভারতে কিন্তু রান্নাঘর মিয়ানমারে। অর্থাৎ ভারতে ঘুম থেকে
উঠে তাদের খাওয়া-দাওয়া সারতে যেতে হয় মিয়ানমারে।
এভাবেই কাটছে এই গ্রামের মানুষদের জীবন। কারণ লোঙ্গা গ্রামের অর্ধেকটার অবস্থান ভারতে, বাকিটা মিয়ানমারে। লোঙ্গার যে গ্রামপ্রধান তার কুঁড়েঘরেরও কিছুটা ভারতে, কিছুটা মিয়ানমারে।
গ্রামের অদ্ভুত এই পরিস্থিতির কারণে ভারতের নাগরিক হওয়ার পরও পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়াই মিয়ানমারে অবাধে ঘোরার অনুমতি রয়েছে তার। শুধু তাই নয়, গ্রামপ্রধান আঙের রয়েছে ৬০ জন স্ত্রী। তাদেরও রয়েছে একই অনুমতি।
এই গ্রামে যেসব ভারতীয়র বাস, মিয়ানমারের ভেতরে ২০ কিলোমিটার পর্যন্ত তারা পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়া যেতে পারেন। আবার মিয়ানমারের মানুষজন পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়া ভারতের অভ্যন্তরে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত আসতে পারেন।
দু’দেশের মানুষের মধ্যে আবার অবাধে ব্যবসাও চলে। অবস্থাদৃষ্টে শান্তিপূর্ণ মনে হলেও দুষ্টলোকরা সুযোগ নিয়ে মাদক ও অস্ত্রের চোরাচালান করেন এই অঞ্চল ব্যবহার করে।
এভাবেই কাটছে এই গ্রামের মানুষদের জীবন। কারণ লোঙ্গা গ্রামের অর্ধেকটার অবস্থান ভারতে, বাকিটা মিয়ানমারে। লোঙ্গার যে গ্রামপ্রধান তার কুঁড়েঘরেরও কিছুটা ভারতে, কিছুটা মিয়ানমারে।
গ্রামের অদ্ভুত এই পরিস্থিতির কারণে ভারতের নাগরিক হওয়ার পরও পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়াই মিয়ানমারে অবাধে ঘোরার অনুমতি রয়েছে তার। শুধু তাই নয়, গ্রামপ্রধান আঙের রয়েছে ৬০ জন স্ত্রী। তাদেরও রয়েছে একই অনুমতি।
এই গ্রামে যেসব ভারতীয়র বাস, মিয়ানমারের ভেতরে ২০ কিলোমিটার পর্যন্ত তারা পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়া যেতে পারেন। আবার মিয়ানমারের মানুষজন পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়া ভারতের অভ্যন্তরে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত আসতে পারেন।
দু’দেশের মানুষের মধ্যে আবার অবাধে ব্যবসাও চলে। অবস্থাদৃষ্টে শান্তিপূর্ণ মনে হলেও দুষ্টলোকরা সুযোগ নিয়ে মাদক ও অস্ত্রের চোরাচালান করেন এই অঞ্চল ব্যবহার করে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়