কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বিভিন্ন কাজের জন্য ও প্রয়োজনের তাগিদে দেশের বাইরে গমন করতে হয়। কখনো উচ্চ
শিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের যেতে হয় দেশের বাইরে। কিন্তু কিছু বিষয়ে
ভালোভাবে জানার অভাবে পড়তে হয় নানা রকমের বিড়ম্বনায়। তাই বিদেশ যাবার আগে
৫টি বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। যে কাজগুলো সাধারণত কোন রিক্রুটিং
এজেন্ট টাকার বিনিময়ে করে দেয়। এগুলো হলো : পাসপোর্ট,ভিসা এবং ওয়ার্ক
পারমিট, টিকিট/প্লেনের টিকিট, মেডিকেল চেকআপ/স্বাস্থ্য পরীক্ষা,
বিএমইটি(জনশক্তি,কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো)র ক্লিয়ারেন্স/ছাড়পত্র।
পাসপোর্ট :
পাসপোর্ট বা ভ্রমণ দলিল হলো বিদেশে যাওয়ার ছাড়পত্র। দেশের সরকার এই ছাড়পত্র দিয়ে থাকে।বাংলাদেশের একজন মানুষের পাসপোর্ট দেয় বাংলাদেশের সরকার। এই পাসপোর্টের আবার নির্দিষ্ট সময় মেয়াদ আছে। পাসপোর্ট বাহকের ছবি, নাম, পিতার নাম, বয়স, ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য দেয়া থাকে।
ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট :
একজন মানুষ যে দেশে যেতে চান সেই দেশের সরকারের অনুমতি কে ভিসা বলে। ভিসা সাধারণত পাসপোর্টের একটি পৃষ্ঠায় দেয়া হয়। চাকরির জন্য দেয়া ভিসায় সেই দেশে কাজ করার অনুমতি দেয়া থাকে। একে ওয়ার্ক পারমিট বলে। ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিটের একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। চাকরির জন্য বিদেশ যেতে চাইলে প্রথমেই নিশ্চিত হতে হবে ভিসায় কাজ করার অনুমতি আছে কি না?
মেডিকেল চেকআপ/স্বাস্থ্য পরীক্ষা :
চাকরির জন্য বৈধভাবে বিদেশে যাওয়ার আগে সব বিদেশগামী ব্যক্তিকে মেডিকেল সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়। মেডিকেল পরীক্ষায় অযোগ্য হলে ভিসা দেয়া হয় না। শ্রমিক গ্রহণকারী দেশের দূতাবাস নির্ধারিত কোন মেডিকেল সেন্টারের মাধ্যমে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে।
টিকিট/প্লেনের টিকিট :
সাধারণত প্লেনে চড়ে বিদেশ যাওয়া হয়। সব বাহনের মতো বিদেশ যাবার আগে অবশ্যই প্লেনের টিকিট কিনতে হবে।
বিএমইটি(জনশক্তি,কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো)র ক্লিয়ারেন্স/ছাড়পত্র :
চাকরির জন্য বিদেশ যেতে হলে বিএমইটি (জনশক্তি,কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো)র ক্লিয়ারেন্স/ছাড়পত্র নিতে হয়। এই ছাড়পত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে একজন অভিবাসীর দায়ভার গ্রহণ করে।
পাসপোর্ট :
পাসপোর্ট বা ভ্রমণ দলিল হলো বিদেশে যাওয়ার ছাড়পত্র। দেশের সরকার এই ছাড়পত্র দিয়ে থাকে।বাংলাদেশের একজন মানুষের পাসপোর্ট দেয় বাংলাদেশের সরকার। এই পাসপোর্টের আবার নির্দিষ্ট সময় মেয়াদ আছে। পাসপোর্ট বাহকের ছবি, নাম, পিতার নাম, বয়স, ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য দেয়া থাকে।
ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট :
একজন মানুষ যে দেশে যেতে চান সেই দেশের সরকারের অনুমতি কে ভিসা বলে। ভিসা সাধারণত পাসপোর্টের একটি পৃষ্ঠায় দেয়া হয়। চাকরির জন্য দেয়া ভিসায় সেই দেশে কাজ করার অনুমতি দেয়া থাকে। একে ওয়ার্ক পারমিট বলে। ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিটের একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। চাকরির জন্য বিদেশ যেতে চাইলে প্রথমেই নিশ্চিত হতে হবে ভিসায় কাজ করার অনুমতি আছে কি না?
মেডিকেল চেকআপ/স্বাস্থ্য পরীক্ষা :
চাকরির জন্য বৈধভাবে বিদেশে যাওয়ার আগে সব বিদেশগামী ব্যক্তিকে মেডিকেল সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়। মেডিকেল পরীক্ষায় অযোগ্য হলে ভিসা দেয়া হয় না। শ্রমিক গ্রহণকারী দেশের দূতাবাস নির্ধারিত কোন মেডিকেল সেন্টারের মাধ্যমে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে।
টিকিট/প্লেনের টিকিট :
সাধারণত প্লেনে চড়ে বিদেশ যাওয়া হয়। সব বাহনের মতো বিদেশ যাবার আগে অবশ্যই প্লেনের টিকিট কিনতে হবে।
বিএমইটি(জনশক্তি,কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো)র ক্লিয়ারেন্স/ছাড়পত্র :
চাকরির জন্য বিদেশ যেতে হলে বিএমইটি (জনশক্তি,কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো)র ক্লিয়ারেন্স/ছাড়পত্র নিতে হয়। এই ছাড়পত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে একজন অভিবাসীর দায়ভার গ্রহণ করে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়