কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
অধিকাংশ শিশু মোটেই খেতে চায় না। বেশিরভাগ বাবা মায়েরই এই অভিযোগ। সুস্থ
থাকার পাশাপাশি বয়স অনুযায়ী শিশুর সঠিক ওজন থাকা চাই। কিন্তু বাড়ন্ত বয়সে
শিশু ঠিকমত না খেলে সে প্রভাব পড়ে তার স্বাস্থ্যে। ওজন কমে দুর্বল হয়ে যায়
শিশু। ওজন বাড়ানোর জন্য খুব বেশি পরিমাণে খাওয়াতে হবে এমন নয়। বরং একটু
বুদ্ধি করে শিশুর দৈনন্দিন খাদ্য তালিকা নির্ধারণ করুন। প্রচুর শাকসবজি ও
ফলমূলের পাশাপাশি শিশুকে প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়ান। জেনে নিন কী কী খেলে
স্বাস্থ্যকর উপায়ে বাড়বে শিশুর ওজন-
মাখন
রোগা শিশুদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন মাখন। সকালের নাস্তার পাশাপাশি মাখন দিয়ে তৈরি বিভিন্ন খাবার রাখতে পারেন দুপুরে ও রাতের মেন্যুতেও।
দুধ ও ক্রিম
ডেইরি খাবার স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। প্রতিদিন দুই গ্লাস দুধ পান করতে দিন শিশুকে। এছাড়া দুধের তৈরি ক্রিমেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। শিশুকে নিয়মিত দিতে পারেন ক্রিম।
ডিম
ডিম প্রোটিনের অন্যতম উৎস। এছাড়া ভিটামিন-এ ও বি১২ রয়েছে ডিমে। শিশুর দ্রুত বেড়ে ওঠায় সাহায্য করে এটি।
কলা
তাৎক্ষনিক এনার্জি দিতে পারে কলা। কলায় থাকা ক্যালোরি ও কার্বোহাইড্রেড শিশুদের ওজন বাড়ায়।
মুরগির মাংস
শিশু রোগা হলে বেশি করে মুরগির মাংস খেতে দিন। মাসল গঠনে সাহায্য করে এটি।
মাখন
রোগা শিশুদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন মাখন। সকালের নাস্তার পাশাপাশি মাখন দিয়ে তৈরি বিভিন্ন খাবার রাখতে পারেন দুপুরে ও রাতের মেন্যুতেও।
দুধ ও ক্রিম
ডেইরি খাবার স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। প্রতিদিন দুই গ্লাস দুধ পান করতে দিন শিশুকে। এছাড়া দুধের তৈরি ক্রিমেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। শিশুকে নিয়মিত দিতে পারেন ক্রিম।
ডিম
ডিম প্রোটিনের অন্যতম উৎস। এছাড়া ভিটামিন-এ ও বি১২ রয়েছে ডিমে। শিশুর দ্রুত বেড়ে ওঠায় সাহায্য করে এটি।
কলা
তাৎক্ষনিক এনার্জি দিতে পারে কলা। কলায় থাকা ক্যালোরি ও কার্বোহাইড্রেড শিশুদের ওজন বাড়ায়।
মুরগির মাংস
শিশু রোগা হলে বেশি করে মুরগির মাংস খেতে দিন। মাসল গঠনে সাহায্য করে এটি।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়