কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ভারত
নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে ভারতীয় সেনা বাহিনীর দফতরে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে
দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হুঁশিয়ার করেছেন, ওই হামলায় জড়িতদের
একজনও রেহাই পাবে না। হামলার পর মোদির টুইটার থেকে পোস্ট করা তিনটি বার্তায়
হামলার নিন্দা জানিয়ে জড়িতদের কঠোর সাজা দেওয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন
বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী।
প্রথম টুইটার বার্তায় মোদি বলেন, ‘আমরা উরিতে এই ভীরুতাপূর্ণ হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। আমি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, যারা এই ঘৃণ্য হামলা চালিয়েছে তারা কেউ রেহাই পাবে হবে।’
অপর এক টুইটে মোদি বলেন, ‘আমরা উরিতে আত্মাহুতি দেওয়া সবাইকে শ্রদ্ধা জানাই। দেশের জন্য তাদের সেবা সবসময়ই স্মরণ করা হবে। স্বজন হারানো পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইলো।’
আরেকটি টুইটে মোদি জানান, তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকরের সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রতিরক্ষামন্ত্রী অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে কাশ্মিরে যাবেন বলে মোদি ওই টুইটার বার্তায় জানান।
এর আগে ভারতীয় সেনাবাহিনীর উত্তরাঞ্চলীয় কমান্ডের বিবৃতি থেকে জানা যায়, রবিবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে ভারি অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত একদল লোক কাশ্মিরের উরিতে লাইন অব কন্ট্রোলের নিকটে সামরিক বাহিনীর একটি প্রশাসনিক স্থাপনায় হামলায় চালায়। ওই হামলায় ১৭ সেনা সদস্য ও ৪ হামলাকারী নিহত হন। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও সংগঠনের পক্ষ থেকে ওই হামলার দায় স্বীকার করা হয়নি।
হতাহতদের হেলিকপ্টারে করে রাজধানী শ্রীনগরে সেনা হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। হামলার পর উরির দোকানপাট সব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পুরো শহরে যান চলাচল বন্ধ আছে।
হামলার পর ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র সফর স্থগিত করেছেন। আজকেই তার রওনা দেওয়ার কথা ছিল। তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিবকে ঘটনাটি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকর ও ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল দলবির সিং কাশ্মির সফরে যাচ্ছেন। দিল্লিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আহত সেনা সদস্যের সংখ্যা ৩৫ বলে জানিয়েছে।
ভারতীয় কর্মকর্তাদের ধারণা, হামলাকারীরা ফিদায়েন বা আত্মঘাতী বন্দুকধারীরা হতে পারে। সেনা স্থাপনাটি বারামুল্লা জেলার শ্রীনগর-মুজাফফরাবাদ হাইওয়ের উরিতে অবস্থিত। এটা সেনাদের অস্ত্রাগার হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
প্রথম টুইটার বার্তায় মোদি বলেন, ‘আমরা উরিতে এই ভীরুতাপূর্ণ হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। আমি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, যারা এই ঘৃণ্য হামলা চালিয়েছে তারা কেউ রেহাই পাবে হবে।’
অপর এক টুইটে মোদি বলেন, ‘আমরা উরিতে আত্মাহুতি দেওয়া সবাইকে শ্রদ্ধা জানাই। দেশের জন্য তাদের সেবা সবসময়ই স্মরণ করা হবে। স্বজন হারানো পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইলো।’
আরেকটি টুইটে মোদি জানান, তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকরের সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রতিরক্ষামন্ত্রী অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে কাশ্মিরে যাবেন বলে মোদি ওই টুইটার বার্তায় জানান।
এর আগে ভারতীয় সেনাবাহিনীর উত্তরাঞ্চলীয় কমান্ডের বিবৃতি থেকে জানা যায়, রবিবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে ভারি অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত একদল লোক কাশ্মিরের উরিতে লাইন অব কন্ট্রোলের নিকটে সামরিক বাহিনীর একটি প্রশাসনিক স্থাপনায় হামলায় চালায়। ওই হামলায় ১৭ সেনা সদস্য ও ৪ হামলাকারী নিহত হন। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও সংগঠনের পক্ষ থেকে ওই হামলার দায় স্বীকার করা হয়নি।
হতাহতদের হেলিকপ্টারে করে রাজধানী শ্রীনগরে সেনা হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। হামলার পর উরির দোকানপাট সব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পুরো শহরে যান চলাচল বন্ধ আছে।
হামলার পর ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র সফর স্থগিত করেছেন। আজকেই তার রওনা দেওয়ার কথা ছিল। তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিবকে ঘটনাটি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকর ও ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল দলবির সিং কাশ্মির সফরে যাচ্ছেন। দিল্লিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আহত সেনা সদস্যের সংখ্যা ৩৫ বলে জানিয়েছে।
ভারতীয় কর্মকর্তাদের ধারণা, হামলাকারীরা ফিদায়েন বা আত্মঘাতী বন্দুকধারীরা হতে পারে। সেনা স্থাপনাটি বারামুল্লা জেলার শ্রীনগর-মুজাফফরাবাদ হাইওয়ের উরিতে অবস্থিত। এটা সেনাদের অস্ত্রাগার হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়