কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আজ
রবিবার পালিত হচ্ছে পবিত্র হজ। মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে নিজের উপস্থিতির
জানান দিয়ে পাপমুক্তির আকুল বাসনায় লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান আজ মিনা থেকে
আরাফাতের ময়দানে সমবেত হবেন। ‘লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা
লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি’মাতা লাকা ওয়ালমুল্ক, লা
শারিকা লাকা’ ধ্বনিতে মুখরিত হবে পবিত্র আরাফাতের ময়দান।
বাংলাদেশসহ ১৫০টিরও বেশি দেশ থেকে এবার ৩০ লাখেরও বেশি মানুষ হজ পালন করছেন। চলতি বছর মোট এক লাখ এক হাজার চার জন বাংলাদেশি নাগরিক হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন।
সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করবেন হাজিরা। কেউ পাহাড়ের কাছে, কেউ সুবিধাজনক জায়গায় বসে ইবাদত করবেন। আরাফাতের মসজিদ-এ নামিরাহ থেকে হজের খুতবা দেবেন সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতি।
এবার নজিরবিহীন নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে হজের আনুষ্ঠানিকতা চলছে। মূলত হজের অংশ হিসেবে হজযাত্রীরা ৭ থেকে ১২ জিলহজ মিনা, আরাফাত, মুজদালিফায় অবস্থান করবেন।
আজ আরাফাতের ময়দানে খুতবার পর জোহর ও আসরের নামাজ আদায় করবেন হাজিরা। সূর্যাস্ত পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করে মুজদালিফায় গিয়ে মাগরিব ও এশার নামাজ আদায় করবেন তারা। রাতে সেখানে অবস্থান করবেন খোলা মাঠে। সেখান থেকে শয়তানের প্রতিকৃতিতে পাথর নিক্ষেপের জন্য প্রয়োজনীয় পাথর সংগ্রহ করবেন হাজিরা।
এদিকে, মিনায় (জামারাত) শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের সময় যাতে কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে, সে জন্য এবার স্বতন্ত্র ব্যবস্থা নিয়েছে সৌদি হজ কর্তৃপক্ষ। হাজিদের ভাগ ভাগ করে জামারাতে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছে তারা। গত বছর মিনায় পাথর নিক্ষেপের সময় পদদলিত হয়ে বহু হাজির মৃত্যু হয়। তবে সৌদি আরবের তরফ থেকে নিহতের সংখ্যা ৭ শতাধিক দাবি করা হয়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম, বিভিন্ন বার্তা সংস্থা এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দাবি, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা দু সহস্রাধিক। ওই দুর্ঘটনার পরই হজে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের উদ্যোগ নেয় সৌদি কর্তৃপক্ষ।
হাজিদের পরিচয় নিশ্চিতের জন্য এবার ইলেকট্রনিক ব্রেসলেটও সরবরাহ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রতিটি ব্রেসলেটে বারকোড রয়েছে এবং এটি অ্যাপসের মাধ্যমে স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযুক্ত। এই ব্রেসলেটে হাজিদের ব্যক্তিগত এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য রয়েছে। সরকারি বার্তা সংস্থা সৌদি গেজেট জানিয়েছে, অবৈধ হজযাত্রীদের আটকাতে এক হাজার ২০০ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
এছাড়া কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে যাতে হাজিদের নিরাপত্তায় দ্রুত তিন হাজার উদ্ধার ও অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র স্থানান্তরে ১৭ হাজার কর্মী মোতায়েন করেছে বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগ। হজের পাঁচদিন মক্কা ও পবিত্র স্থানগুলো পরিষ্কারের জন্য ২৬ হাজার কর্মীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সৌদি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হাজিদের স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য মক্কায় পর্যাপ্ত জনবল, ওষুধ ও যন্ত্রপাতিসহ আটটি হাসপাতাল স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া মিনা, আরাফাতের ময়দান ও মুজদালিফায় ২৫টি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে।
বাংলাদেশসহ ১৫০টিরও বেশি দেশ থেকে এবার ৩০ লাখেরও বেশি মানুষ হজ পালন করছেন। চলতি বছর মোট এক লাখ এক হাজার চার জন বাংলাদেশি নাগরিক হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন।
সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করবেন হাজিরা। কেউ পাহাড়ের কাছে, কেউ সুবিধাজনক জায়গায় বসে ইবাদত করবেন। আরাফাতের মসজিদ-এ নামিরাহ থেকে হজের খুতবা দেবেন সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতি।
এবার নজিরবিহীন নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে হজের আনুষ্ঠানিকতা চলছে। মূলত হজের অংশ হিসেবে হজযাত্রীরা ৭ থেকে ১২ জিলহজ মিনা, আরাফাত, মুজদালিফায় অবস্থান করবেন।
আজ আরাফাতের ময়দানে খুতবার পর জোহর ও আসরের নামাজ আদায় করবেন হাজিরা। সূর্যাস্ত পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করে মুজদালিফায় গিয়ে মাগরিব ও এশার নামাজ আদায় করবেন তারা। রাতে সেখানে অবস্থান করবেন খোলা মাঠে। সেখান থেকে শয়তানের প্রতিকৃতিতে পাথর নিক্ষেপের জন্য প্রয়োজনীয় পাথর সংগ্রহ করবেন হাজিরা।
এদিকে, মিনায় (জামারাত) শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের সময় যাতে কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে, সে জন্য এবার স্বতন্ত্র ব্যবস্থা নিয়েছে সৌদি হজ কর্তৃপক্ষ। হাজিদের ভাগ ভাগ করে জামারাতে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছে তারা। গত বছর মিনায় পাথর নিক্ষেপের সময় পদদলিত হয়ে বহু হাজির মৃত্যু হয়। তবে সৌদি আরবের তরফ থেকে নিহতের সংখ্যা ৭ শতাধিক দাবি করা হয়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম, বিভিন্ন বার্তা সংস্থা এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দাবি, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা দু সহস্রাধিক। ওই দুর্ঘটনার পরই হজে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের উদ্যোগ নেয় সৌদি কর্তৃপক্ষ।
হাজিদের পরিচয় নিশ্চিতের জন্য এবার ইলেকট্রনিক ব্রেসলেটও সরবরাহ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রতিটি ব্রেসলেটে বারকোড রয়েছে এবং এটি অ্যাপসের মাধ্যমে স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযুক্ত। এই ব্রেসলেটে হাজিদের ব্যক্তিগত এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য রয়েছে। সরকারি বার্তা সংস্থা সৌদি গেজেট জানিয়েছে, অবৈধ হজযাত্রীদের আটকাতে এক হাজার ২০০ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
এছাড়া কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে যাতে হাজিদের নিরাপত্তায় দ্রুত তিন হাজার উদ্ধার ও অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র স্থানান্তরে ১৭ হাজার কর্মী মোতায়েন করেছে বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগ। হজের পাঁচদিন মক্কা ও পবিত্র স্থানগুলো পরিষ্কারের জন্য ২৬ হাজার কর্মীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সৌদি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হাজিদের স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য মক্কায় পর্যাপ্ত জনবল, ওষুধ ও যন্ত্রপাতিসহ আটটি হাসপাতাল স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া মিনা, আরাফাতের ময়দান ও মুজদালিফায় ২৫টি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
ইসলাম
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়