টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:
অষ্টম শ্রেণীতে পড়ছিলেন রহিমা (ছদ্মনাম)। আর এ বয়সেই গভীর প্রেমে জড়িয়ে
পড়েছিলেন পাশের গ্রামের আবু রায়হানের সঙ্গে। বিয়ের আশ্বাস দিলে রায়হানের
সঙ্গে দৈহিক সম্পর্কেও জড়ায় ঐ ছাত্রী। এরপর বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে
অনশন শুরু করে রহিমা।
তবে প্রেমিক বাড়ি থেকে পালালে ৫ দিন পর বিষপান করে আত্মহত্যা করে অষ্টম শ্রেণীর ঐ ছাত্রী। পরে তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে মির্জাপুর কুমুদিনি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার বহুরিয়া ইউনিয়নের মুন্দিরাপাড়া গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে আবু রায়হান (২২) এর সাথে একই উপজেলার নয়াপাড়া পাঁচগাঁও গ্রামের ওই ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। বিয়ের আশ্বাসে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে ওঠায় রায়হানকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে সে নানা ভাবে তালবাহানা শুরু করে।
পরে গত শুক্রবার ওই ছাত্রী রায়হানদের বাড়িতে অবস্থান করে বিয়ের দাবিতে অনশন করে। আর এ খবর পেয়ে প্রতারক প্রেমিক রায়হান বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। সোমবার সারাদিন ওই বাড়িতে অবস্থান করার পরও রায়হানের পরিবার বিয়েতে রাজি না হলে রাতে সে বিষপান করে। পরে স্থানীয়রা গুরুতর অবস্থায় তাকে কুমুদিনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর ওই ছাত্রী মারা যায়।
এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইন উদ্দিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
তিনি জানান, মঙ্গলবার সকালে মেয়েটির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
এ ঘটনার পর থেকেই রায়হান ও তার পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছে।
তবে প্রেমিক বাড়ি থেকে পালালে ৫ দিন পর বিষপান করে আত্মহত্যা করে অষ্টম শ্রেণীর ঐ ছাত্রী। পরে তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে মির্জাপুর কুমুদিনি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার বহুরিয়া ইউনিয়নের মুন্দিরাপাড়া গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে আবু রায়হান (২২) এর সাথে একই উপজেলার নয়াপাড়া পাঁচগাঁও গ্রামের ওই ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। বিয়ের আশ্বাসে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে ওঠায় রায়হানকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে সে নানা ভাবে তালবাহানা শুরু করে।
পরে গত শুক্রবার ওই ছাত্রী রায়হানদের বাড়িতে অবস্থান করে বিয়ের দাবিতে অনশন করে। আর এ খবর পেয়ে প্রতারক প্রেমিক রায়হান বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। সোমবার সারাদিন ওই বাড়িতে অবস্থান করার পরও রায়হানের পরিবার বিয়েতে রাজি না হলে রাতে সে বিষপান করে। পরে স্থানীয়রা গুরুতর অবস্থায় তাকে কুমুদিনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর ওই ছাত্রী মারা যায়।
এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইন উদ্দিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
তিনি জানান, মঙ্গলবার সকালে মেয়েটির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
এ ঘটনার পর থেকেই রায়হান ও তার পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়