কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর মরদেহ
বহনে তিনটি অ্যাম্বুলেন্স কাশিমপুর কারাগারের ভেতরে ঢুকেছে। এদিকে
মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার চালা গ্রামে মানবতাবিরোধী অপরাধী জামায়াত
নেতা মীর কাসেম আলীর কবর খোঁড়া হচ্ছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধে তার ফাঁসি কার্যকরের প্রস্তুতি চলছে। সড়ক পথে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মোড়ে মোড়ে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা। সেই সঙ্গে চলছে চালা গ্রামে তার মরদেহ দাফনের প্রস্তুতি।
মানিকগঞ্জে মীর কাসেম আলীর কবর খোঁড়ার যাবতীয় কাজ করছেন চালা ইউনিয়নের সাকুচিয়া গ্রামের সামেজ উদ্দিন বিশ্বাস (৭০)। চালা গ্রামে মীর কাসেমকে তার জমির লেবু বাগানের আর বাঁশ ঝাড়ের কাছেই দাফন করা হচ্ছে। সেজন্য কাটা হচ্ছে বাঁশ, আনা হয়েছে বাঁশের তালাই। যে স্থানে তাকে দাফন করা হবে তার আশপাশের মানুষের আনাগোনা সীমিত করা হয়েছে।
হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জানান, মীর কাসেম আলীর মৃতদেহ দাফন করতে যাতে কোনো প্রতিবন্ধকতা না আসে, সেজন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধে তার ফাঁসি কার্যকরের প্রস্তুতি চলছে। সড়ক পথে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মোড়ে মোড়ে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা। সেই সঙ্গে চলছে চালা গ্রামে তার মরদেহ দাফনের প্রস্তুতি।
মানিকগঞ্জে মীর কাসেম আলীর কবর খোঁড়ার যাবতীয় কাজ করছেন চালা ইউনিয়নের সাকুচিয়া গ্রামের সামেজ উদ্দিন বিশ্বাস (৭০)। চালা গ্রামে মীর কাসেমকে তার জমির লেবু বাগানের আর বাঁশ ঝাড়ের কাছেই দাফন করা হচ্ছে। সেজন্য কাটা হচ্ছে বাঁশ, আনা হয়েছে বাঁশের তালাই। যে স্থানে তাকে দাফন করা হবে তার আশপাশের মানুষের আনাগোনা সীমিত করা হয়েছে।
হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জানান, মীর কাসেম আলীর মৃতদেহ দাফন করতে যাতে কোনো প্রতিবন্ধকতা না আসে, সেজন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়