কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া
যদি তার মিত্র প্রেসিডেন্ট আসাদকে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত করাতে পারে, তবে
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে একটি সমন্বয় কমিটি করবে। এই কমিটির গঠিত ইউনিট
সিরিয়ায় জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালাবে।
শুধু তাই নয় সিরিয়া অস্ত্রবিরতি নিয়ে শেষ পর্যন্ত প্রাথমিক সমঝোতায় পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া। গত শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি ও রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ জেনেভায় আলোচনার পর এই সমঝোতার ঘোষণা দেন।
এই সমঝোতার ফলে আলেপ্পোসহ অবরুদ্ধ এলাকাগুলোয় চলাচলের সুযোগ তৈরি হবে এবং সেসব এলাকায় মানবিক সহায়তা পৌঁছানো সম্ভব হবে বলে আশা করছে জাতিসংঘ। জেনেভায় দিনব্যাপী আলোচনার পর দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এই পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন। নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী, সোমবার সূর্যাস্তের মধ্যে সিরিয়ার সহিংসতা বন্ধ করতে হবে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলেছেন, এর আগে আর কোনো পরিকল্পনা এতটা ভালো হয়নি। এটি বাস্তবায়িত হলে সিরিয়ার ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিবর্তনে সব পক্ষের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হবে।
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সমঝোতা অনুযায়ী, বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত আলেপ্পো থেকে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী চলে আসবে। এর ফলে সেখানে অবরুদ্ধ লোকজনকে জরুরি ত্রাণসহায়তা দেওয়া সম্ভব হবে। পাশাপাশি সরকারি বাহিনী বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতেও বিমান হামলা চালানো বন্ধ করে দেবে।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো আল-কায়েদা সমর্থক আল-নুসরা থেকে নিজেদের দূরত্ব বজায় রাখবে। বিভিন্ন এলাকায় আসাদবিরোধী লড়াইয়ে এসব বিদ্রোহী জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে মিলে অংশ নিয়েছে। পাঁচ বছর ধরে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছে। এই যুদ্ধে ইতিমধ্যে প্রাণ হারিয়েছে ২ লাখ ৯০ হাজার মানুষ। একই সঙ্গে দেশটির প্রায় অর্ধেক মানুষই হয়েছে গৃহহারা।
সমঝোতার পর যুদ্ধ বন্ধের আশা প্রকাশ করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেরি বলেন, 'রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এই সমঝোতা পরিকল্পনার পর আমি আশা করছি সন্ত্রাস কমবে, ভোগান্তি কমবে মানুষের। এর ফলে সিরিয়ায় শান্তি স্থাপন ও রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের জন্য পথের সন্ধান পাওয়া যাবে'।
রাশিয়া এবং তার মিত্র আসাদ সরকার যদি সমঝোতার শর্ত মেনে সাত দিন যুদ্ধ বন্ধ রাখে, তবেই যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া একযোগে আইএস ও অন্যান্য জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামবে। তবে লাভরভ বলেছেন, সব পক্ষই যে শর্তের শতভাগ মেনে চলবে, এমন নিশ্চয়তা রাশিয়া দিতে পারে না। তবে তিনি বলেন, এই সমঝোতার বিষয়টি আসাদ সরকারকে জানানো হয়েছে। তারা তা মেনে নিতে সম্মত হয়েছে।
এর আগে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের তত্ত্বাবধানে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র শান্তি চুক্তি করেছিল। কিন্তু কোনো পক্ষই তা মেনে চলেনি। জন কেরি ও লাভরভের মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার পর সিরিয়ায় যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে সমঝোতা হলো।
শুধু তাই নয় সিরিয়া অস্ত্রবিরতি নিয়ে শেষ পর্যন্ত প্রাথমিক সমঝোতায় পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া। গত শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি ও রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ জেনেভায় আলোচনার পর এই সমঝোতার ঘোষণা দেন।
এই সমঝোতার ফলে আলেপ্পোসহ অবরুদ্ধ এলাকাগুলোয় চলাচলের সুযোগ তৈরি হবে এবং সেসব এলাকায় মানবিক সহায়তা পৌঁছানো সম্ভব হবে বলে আশা করছে জাতিসংঘ। জেনেভায় দিনব্যাপী আলোচনার পর দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এই পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন। নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী, সোমবার সূর্যাস্তের মধ্যে সিরিয়ার সহিংসতা বন্ধ করতে হবে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলেছেন, এর আগে আর কোনো পরিকল্পনা এতটা ভালো হয়নি। এটি বাস্তবায়িত হলে সিরিয়ার ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিবর্তনে সব পক্ষের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হবে।
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সমঝোতা অনুযায়ী, বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত আলেপ্পো থেকে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী চলে আসবে। এর ফলে সেখানে অবরুদ্ধ লোকজনকে জরুরি ত্রাণসহায়তা দেওয়া সম্ভব হবে। পাশাপাশি সরকারি বাহিনী বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতেও বিমান হামলা চালানো বন্ধ করে দেবে।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো আল-কায়েদা সমর্থক আল-নুসরা থেকে নিজেদের দূরত্ব বজায় রাখবে। বিভিন্ন এলাকায় আসাদবিরোধী লড়াইয়ে এসব বিদ্রোহী জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে মিলে অংশ নিয়েছে। পাঁচ বছর ধরে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছে। এই যুদ্ধে ইতিমধ্যে প্রাণ হারিয়েছে ২ লাখ ৯০ হাজার মানুষ। একই সঙ্গে দেশটির প্রায় অর্ধেক মানুষই হয়েছে গৃহহারা।
সমঝোতার পর যুদ্ধ বন্ধের আশা প্রকাশ করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেরি বলেন, 'রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এই সমঝোতা পরিকল্পনার পর আমি আশা করছি সন্ত্রাস কমবে, ভোগান্তি কমবে মানুষের। এর ফলে সিরিয়ায় শান্তি স্থাপন ও রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের জন্য পথের সন্ধান পাওয়া যাবে'।
রাশিয়া এবং তার মিত্র আসাদ সরকার যদি সমঝোতার শর্ত মেনে সাত দিন যুদ্ধ বন্ধ রাখে, তবেই যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া একযোগে আইএস ও অন্যান্য জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামবে। তবে লাভরভ বলেছেন, সব পক্ষই যে শর্তের শতভাগ মেনে চলবে, এমন নিশ্চয়তা রাশিয়া দিতে পারে না। তবে তিনি বলেন, এই সমঝোতার বিষয়টি আসাদ সরকারকে জানানো হয়েছে। তারা তা মেনে নিতে সম্মত হয়েছে।
এর আগে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের তত্ত্বাবধানে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র শান্তি চুক্তি করেছিল। কিন্তু কোনো পক্ষই তা মেনে চলেনি। জন কেরি ও লাভরভের মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার পর সিরিয়ায় যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে সমঝোতা হলো।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়