কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
কয়েকদিন আগে একটি গরুর দামই উঠেছিল ২০ লাখ টাকা। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে
বাগেরহাটের এক ব্যবসায়ী তার একটি গরুর দাম ২০ লাখ টাকা হাঁকায়! কিন্তু এবার
দামের দিক দিয়ে সেটিকেও ছাড়িয়ে গেল বাদশাহ।
ঝিনাইদহের বাসিন্দা বকুলের অতি যত্নে বড় হওয়া বাদশাহ শাহীওয়াল জাতের একটি গরু। চট্টগ্রামের সাগরিকা গরুর হাটে এর দাম হাঁকা হয়েছে ২২ লাখ টাকা।
এদিকে টেকনাফে লাল–কালো রঙের একটি গরুর দাম হাঁকা হয়েছে পাঁচ লাখ টাকা। এটি যদিও দামের দিক দিয়ে আগের দুটির চেয়েও অনেক পিছিয়ে। কিন্তু নামের দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে। কারণ এই লাল-কালো রঙের গরুটির নাম 'মেসি'! আর মেসি নামের বিশালতা নিশ্চয় কারো অজানা নয়।
৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে কক্সবাজারের টেকনাফ পৌরসভার টেকনাফ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠের কোরবানির পশুর হাটে গিয়ে এই চিত্র দেখা যায়। হাটে 'কালো মানিক' নামের গরুটি ছিল আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। পাঁচ লাখ টাকা দাম হাঁকা হলেও সন্ধ্যা পর্যন্ত গরুটির দাম ওঠে সাড়ে তিন লাখ টাকা। কিন্তু গরুর মালিক উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের বাহারছড়ার পানচাষি কালা মিয়া তাতে রাজি হননি।
কালা মিয়া (৪২) জানান, নয় মাস আগে তিনি ৭২ হাজার টাকা দিয়ে এই গরুটি শাহপরীর দ্বীপ করিডর থেকে কেনেন। গরুটি মিয়ানমারের। তখন গরুর ওজন ছিল তিন মণের কাছাকাছি।
গরুটির পেছনে একজন শ্রমিক দিয়ে পরিচর্যার পাশাপাশি প্রাকৃতিক ঘাস, ভুসি, ভাত খাওয়ানোর পর ভালো মোটাতাজা হয়েছে।
টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মহেশখালিয়া পাড়ার ফরিদ আলম হাটে বিক্রির জন্য আনেন 'মেসি' নামের লাল-কালো রঙের বিশাল এক গরু। গরুর ওজন হবে প্রায় আট মণ। গরুর দাম হাঁকা হচ্ছে পাঁচ লাখ টাকা। লোকজন 'মেসির' সামনে পেছনে দাঁড়িয়ে মুঠোফোনে তুলছে সেলফি।
ফরিদ আলম (৪২) জানান, এ পর্যন্ত গরুটি কিনতে কক্সবাজার, টেকনাফ ও চট্টগ্রামের ৩৫ জন এসেছে। গরুটির দাম সাড়ে তিন লাখ টাকা চাওয়া হয়েছে। কিন্তু এই দামে তিনি বিক্রি করছেন না।
ঝিনাইদহের বাসিন্দা বকুলের অতি যত্নে বড় হওয়া বাদশাহ শাহীওয়াল জাতের একটি গরু। চট্টগ্রামের সাগরিকা গরুর হাটে এর দাম হাঁকা হয়েছে ২২ লাখ টাকা।
এদিকে টেকনাফে লাল–কালো রঙের একটি গরুর দাম হাঁকা হয়েছে পাঁচ লাখ টাকা। এটি যদিও দামের দিক দিয়ে আগের দুটির চেয়েও অনেক পিছিয়ে। কিন্তু নামের দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে। কারণ এই লাল-কালো রঙের গরুটির নাম 'মেসি'! আর মেসি নামের বিশালতা নিশ্চয় কারো অজানা নয়।
৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে কক্সবাজারের টেকনাফ পৌরসভার টেকনাফ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠের কোরবানির পশুর হাটে গিয়ে এই চিত্র দেখা যায়। হাটে 'কালো মানিক' নামের গরুটি ছিল আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। পাঁচ লাখ টাকা দাম হাঁকা হলেও সন্ধ্যা পর্যন্ত গরুটির দাম ওঠে সাড়ে তিন লাখ টাকা। কিন্তু গরুর মালিক উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের বাহারছড়ার পানচাষি কালা মিয়া তাতে রাজি হননি।
কালা মিয়া (৪২) জানান, নয় মাস আগে তিনি ৭২ হাজার টাকা দিয়ে এই গরুটি শাহপরীর দ্বীপ করিডর থেকে কেনেন। গরুটি মিয়ানমারের। তখন গরুর ওজন ছিল তিন মণের কাছাকাছি।
গরুটির পেছনে একজন শ্রমিক দিয়ে পরিচর্যার পাশাপাশি প্রাকৃতিক ঘাস, ভুসি, ভাত খাওয়ানোর পর ভালো মোটাতাজা হয়েছে।
টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মহেশখালিয়া পাড়ার ফরিদ আলম হাটে বিক্রির জন্য আনেন 'মেসি' নামের লাল-কালো রঙের বিশাল এক গরু। গরুর ওজন হবে প্রায় আট মণ। গরুর দাম হাঁকা হচ্ছে পাঁচ লাখ টাকা। লোকজন 'মেসির' সামনে পেছনে দাঁড়িয়ে মুঠোফোনে তুলছে সেলফি।
ফরিদ আলম (৪২) জানান, এ পর্যন্ত গরুটি কিনতে কক্সবাজার, টেকনাফ ও চট্টগ্রামের ৩৫ জন এসেছে। গরুটির দাম সাড়ে তিন লাখ টাকা চাওয়া হয়েছে। কিন্তু এই দামে তিনি বিক্রি করছেন না।
খবর বিভাগঃ
অন্যরকম
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়