কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
শিক্ষার মাধ্যমে আমরা জাতিকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে এনেছি। শিক্ষা হলো
আমাদের ছেলে-মেয়েদের অধিকার, আর তা নিশ্চিত করা যেকোনো সরকারের দায়িত্ব বলে
মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস ২০১৬’ এর উদ্বোধন উপলক্ষে দেয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এবারের ‘আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস’র স্লোগান ‘অতীতকে জানবো, আগামীকে গড়বো’।
প্রধানমন্ত্রী জানান, ‘জাতির পিতার পথ অনুসরণ করে শিক্ষাকে আমরা অধিকার হিসেবে ঘোষণা দিয়েছি। শিক্ষার মাধ্যমে আমরা জাতিকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে এনেছি। সারা বিশ্বে শিক্ষায় মেয়েদের অংশগ্রহণ কম বলে ছেলে-মেয়ে সমতা আনার কথা বলা হয়। আর আমাদের দেশে উল্টো। এখানে মেয়েদের সংখ্যা বেশি বলে এখন ছেলেদের এগিয়ে আনতে হবে’।
ছেলেমেয়েদের জন্য বাবা-মাকে এখন আর কষ্ট করে বই কিনতে হয়না বলেও উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান, ‘২০১০ সালে আমরা অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত ও যুগোপযোগী শিক্ষানীতি ঘোষণা করেছি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট থেকে দরিদ্র মেধাবী ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে যাচ্ছি। প্রায় এক কোটি ২৮ লাখ শিক্ষার্থী সেখান থেকে বৃত্তি পাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা তহবিল থেকেও বৃত্তি দিয়ে আমরা অভিভাবকদের ভার লাঘব করছি’।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়েছি, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম চালু হচ্ছে। এখন ঝরে পড়ার হার মাত্র ২০ শতাংশ, যা আরো নামিয়ে আনা হবে বলেও জানান জননেত্রী শেখ হাসিনা
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস ২০১৬’ এর উদ্বোধন উপলক্ষে দেয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এবারের ‘আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস’র স্লোগান ‘অতীতকে জানবো, আগামীকে গড়বো’।
প্রধানমন্ত্রী জানান, ‘জাতির পিতার পথ অনুসরণ করে শিক্ষাকে আমরা অধিকার হিসেবে ঘোষণা দিয়েছি। শিক্ষার মাধ্যমে আমরা জাতিকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে এনেছি। সারা বিশ্বে শিক্ষায় মেয়েদের অংশগ্রহণ কম বলে ছেলে-মেয়ে সমতা আনার কথা বলা হয়। আর আমাদের দেশে উল্টো। এখানে মেয়েদের সংখ্যা বেশি বলে এখন ছেলেদের এগিয়ে আনতে হবে’।
ছেলেমেয়েদের জন্য বাবা-মাকে এখন আর কষ্ট করে বই কিনতে হয়না বলেও উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান, ‘২০১০ সালে আমরা অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত ও যুগোপযোগী শিক্ষানীতি ঘোষণা করেছি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট থেকে দরিদ্র মেধাবী ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে যাচ্ছি। প্রায় এক কোটি ২৮ লাখ শিক্ষার্থী সেখান থেকে বৃত্তি পাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা তহবিল থেকেও বৃত্তি দিয়ে আমরা অভিভাবকদের ভার লাঘব করছি’।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়েছি, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম চালু হচ্ছে। এখন ঝরে পড়ার হার মাত্র ২০ শতাংশ, যা আরো নামিয়ে আনা হবে বলেও জানান জননেত্রী শেখ হাসিনা
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়