কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: উরির
সেনা ছাউনিতে জঙ্গি হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত
ও পাকিস্তানে সৃষ্ট উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। ভারতের দাবি, এ ঘটনার সঙ্গে
পাকিস্তান জড়িত।
এদিকে, পাকিস্তানের দাবি, মোদী সরকারের চাল খাটিয়ে এঘটনা ঘটিয়েছে। তাছাড়া, কোনো ঘটনা ঘটলেই পাকিস্তানের ওপর দায় চাপানো ভারতের স্বভাবে পরিণত হয়েছে।
উরির ঘটনার পর থেকে ভারতের জনগণও চায় পাকিস্তানে হামলা করুক ভারত। ভারতের কট্টরপন্থি শিবসেনারা ঘোষণাও দিয়েছে, দেশ থেকে পাকিস্তানি অভিনয় শিল্পীদের পিটিয়ে বের করে দেয়ার।
এবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এক বৈঠকের পর জল আরও ঘোলাটে হয়ে গেল। কল্যাণ মার্গে নরেন্দ্র মোদী 'সিন্ধু পানি চুক্তি'র বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। এই চু্ক্তি ভেঙে দেয়ার জন্য কাজ শুরু করেছে ভারত।
পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ নীতি সংক্রান্ত উপদেষ্টা সরতাজ আজিজ এ প্রসঙ্গে বলেছেন, 'আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ভারত কখনও একতরফাভাবে এই চুক্তি থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে পারে না। এটা করা হলে, তা যুদ্ধ ঘোষণা করার সমতুল্য হবে বলে মনে করছে ইসলামাবাদ'।
১৯৬০ সালে করাচিতে 'সিন্ধু পানি চুক্তি' স্বাক্ষরিত হয়। তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু এবং পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান এই চুক্তিতে সাক্ষর করেছিলেন।
চুক্তি অনুযায়ী, কাশ্মীর-পাঞ্জাব অঞ্চলে শতদ্রু, বিপাশা এবং ইরাবতী, এই তিনটি নদীর উপরে নয়াদিল্লি কোনো নির্মাণ কাজ করতে পারবে না। কারণ এই তিন নদীর পানি যেকোনো ভাবে আটকে দিলে পাকিস্তান খরায় পড়ে যাবে।
এ কারণেই বিশ্ব ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে ৫৬ বছর আগে এই পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। বিগত বছর গুলোতে দুই দেশের মধ্যের সম্পর্ক উঠা-নামা করলেও ঠিকছিল এই চুক্তিটি। কিন্তু উরি ঘটনার পর থেকেই প্রশ্ন উঠেছে সেই চুক্তি নিয়ে।
এদিকে, পাকিস্তানের দাবি, মোদী সরকারের চাল খাটিয়ে এঘটনা ঘটিয়েছে। তাছাড়া, কোনো ঘটনা ঘটলেই পাকিস্তানের ওপর দায় চাপানো ভারতের স্বভাবে পরিণত হয়েছে।
উরির ঘটনার পর থেকে ভারতের জনগণও চায় পাকিস্তানে হামলা করুক ভারত। ভারতের কট্টরপন্থি শিবসেনারা ঘোষণাও দিয়েছে, দেশ থেকে পাকিস্তানি অভিনয় শিল্পীদের পিটিয়ে বের করে দেয়ার।
এবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এক বৈঠকের পর জল আরও ঘোলাটে হয়ে গেল। কল্যাণ মার্গে নরেন্দ্র মোদী 'সিন্ধু পানি চুক্তি'র বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। এই চু্ক্তি ভেঙে দেয়ার জন্য কাজ শুরু করেছে ভারত।
পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ নীতি সংক্রান্ত উপদেষ্টা সরতাজ আজিজ এ প্রসঙ্গে বলেছেন, 'আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ভারত কখনও একতরফাভাবে এই চুক্তি থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে পারে না। এটা করা হলে, তা যুদ্ধ ঘোষণা করার সমতুল্য হবে বলে মনে করছে ইসলামাবাদ'।
১৯৬০ সালে করাচিতে 'সিন্ধু পানি চুক্তি' স্বাক্ষরিত হয়। তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু এবং পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান এই চুক্তিতে সাক্ষর করেছিলেন।
চুক্তি অনুযায়ী, কাশ্মীর-পাঞ্জাব অঞ্চলে শতদ্রু, বিপাশা এবং ইরাবতী, এই তিনটি নদীর উপরে নয়াদিল্লি কোনো নির্মাণ কাজ করতে পারবে না। কারণ এই তিন নদীর পানি যেকোনো ভাবে আটকে দিলে পাকিস্তান খরায় পড়ে যাবে।
এ কারণেই বিশ্ব ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে ৫৬ বছর আগে এই পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। বিগত বছর গুলোতে দুই দেশের মধ্যের সম্পর্ক উঠা-নামা করলেও ঠিকছিল এই চুক্তিটি। কিন্তু উরি ঘটনার পর থেকেই প্রশ্ন উঠেছে সেই চুক্তি নিয়ে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়