কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
গতকালের ভাষণে পাকিস্তানের মুখোষ উন্মোচন করেছিলেন। আজ রোববার ফের
আক্রমণাত্মক ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার পাকিস্তানের দিকে
চ্যালেঞ্জ ছুড়েছিলেন দলের মঞ্চ থেকে। রোববার আকাশবাণীতে ‘মন কি বাত’
অনুষ্ঠান থেকে হুঁশিয়ারি দিলেন। ভারতীয় সেনা পাকিস্তানকে জবাব দেবেই, কড়া
ইঙ্গিত ভারতের প্রধানমন্ত্রীর।
তবে মোদীর সরকার ঠিক কোন পথে হাঁটবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ফলে তা নিয়ে সমালোচনাও শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ, পাকিস্তানের ছায়াযুদ্ধ নীতির মোকাবিলা কোন পথে, তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলছেন না কেন, প্রশ্ন উঠেছে তা নিয়েই। নরেন্দ্র মোদী কিন্তু রোববার তার ২৪তম ‘মন কি বাত’ ভাষণে বুঝিয়ে দিলেন, সিদ্ধান্ত নিতে তিনি দ্বিধাগ্রস্ত নন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক লড়াই চলবে। কিন্তু জবাব সেনাবাহিনীও দেবে। উরি হামলার পর থেকে গোটা ভারতে যে আক্রোশ, সেই প্রসঙ্গ টেনে মোদী এ দিন বলেন, ‘‘আমাদের মতো নাগরিকদের কাছে, রাজনৈতিক নেতাদের কাছে, কথা বলার অনেক সুযোগ রয়েছে এবং আমরা অনেক কথা বলিও।’’ এর পরই মোদী বলেন, ‘‘কিন্তু আমাদের সেনা বাহিনী বেশি কথা বলে না, সেনাবাহিনী বীরত্বেই জবাব দেয়।’’
নরেন্দ্র মোদী আজ রোববার আরও বলেন, ‘‘আমাদের সেনাবাহিনী বেশি কথা বলে না, বীরত্বে জবাব দেয়।’’ উরি হামলার পর থেকে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে টানাপড়েন যে ভাবে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে, সে প্রসঙ্গেই মোদী এ কথা বলেন। কাশ্মীরে দীর্ঘ অশান্তির পিছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে বলে বার বার দাবি করছিল ভারত। উরির সেনা ছাউনিতে জঙ্গি হামলার পর সেই চাপানউতোর আরও বেড়েছে।
পাকিস্তান জানাচ্ছে, ওই হামলার সঙ্গে তাদের কোনও যোগ নেই। ভারত বলছে, জঙ্গিরা যে পাকিস্তান থেকেই এসেছিল এবং পাকিস্তানের ছাপ মারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসেছিল, তার অকাট্য প্রমাণ রয়েছে তাদের হাতে। এই পরিস্থিতিতে গোটা ভারতে পাক বিরোধী আক্রোশ তুঙ্গে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি দেশজুড়ে। কোনও কোনও মহল বলছে, ভারতীয় সেনার উচিত নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে জঙ্গি ঘাঁটিগুলি গুঁড়িয়ে দিয়ে আসা। অন্য একটি মহল আবার যুদ্ধের বিরোধিতা করছে। তাঁদের মতে, আরও কৌশলী হতে হবে ভারতকে, কূটনৈতিক ভাবে গোটা পৃথিবী থেকে পাকিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।
তবে মোদীর সরকার ঠিক কোন পথে হাঁটবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ফলে তা নিয়ে সমালোচনাও শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ, পাকিস্তানের ছায়াযুদ্ধ নীতির মোকাবিলা কোন পথে, তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলছেন না কেন, প্রশ্ন উঠেছে তা নিয়েই। নরেন্দ্র মোদী কিন্তু রোববার তার ২৪তম ‘মন কি বাত’ ভাষণে বুঝিয়ে দিলেন, সিদ্ধান্ত নিতে তিনি দ্বিধাগ্রস্ত নন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক লড়াই চলবে। কিন্তু জবাব সেনাবাহিনীও দেবে। উরি হামলার পর থেকে গোটা ভারতে যে আক্রোশ, সেই প্রসঙ্গ টেনে মোদী এ দিন বলেন, ‘‘আমাদের মতো নাগরিকদের কাছে, রাজনৈতিক নেতাদের কাছে, কথা বলার অনেক সুযোগ রয়েছে এবং আমরা অনেক কথা বলিও।’’ এর পরই মোদী বলেন, ‘‘কিন্তু আমাদের সেনা বাহিনী বেশি কথা বলে না, সেনাবাহিনী বীরত্বেই জবাব দেয়।’’
নরেন্দ্র মোদী আজ রোববার আরও বলেন, ‘‘আমাদের সেনাবাহিনী বেশি কথা বলে না, বীরত্বে জবাব দেয়।’’ উরি হামলার পর থেকে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে টানাপড়েন যে ভাবে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে, সে প্রসঙ্গেই মোদী এ কথা বলেন। কাশ্মীরে দীর্ঘ অশান্তির পিছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে বলে বার বার দাবি করছিল ভারত। উরির সেনা ছাউনিতে জঙ্গি হামলার পর সেই চাপানউতোর আরও বেড়েছে।
পাকিস্তান জানাচ্ছে, ওই হামলার সঙ্গে তাদের কোনও যোগ নেই। ভারত বলছে, জঙ্গিরা যে পাকিস্তান থেকেই এসেছিল এবং পাকিস্তানের ছাপ মারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসেছিল, তার অকাট্য প্রমাণ রয়েছে তাদের হাতে। এই পরিস্থিতিতে গোটা ভারতে পাক বিরোধী আক্রোশ তুঙ্গে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি দেশজুড়ে। কোনও কোনও মহল বলছে, ভারতীয় সেনার উচিত নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে জঙ্গি ঘাঁটিগুলি গুঁড়িয়ে দিয়ে আসা। অন্য একটি মহল আবার যুদ্ধের বিরোধিতা করছে। তাঁদের মতে, আরও কৌশলী হতে হবে ভারতকে, কূটনৈতিক ভাবে গোটা পৃথিবী থেকে পাকিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়